বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৭

সেরা ২০ টি কম্পিউটার বাংলা টিপস / ট্রিক্স

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬1

পেনড্রাইভ/মেমোরী কার্ডে লুকানো থাকা ফাইল উদ্ধার  করার জন্য search option গিয়ে “.” শুধু ডট লিখে search দিন। সব ফাইল চলে আসবে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬কম্পিউটার হয়ে যাক আরও গতিশীল

  • GO “ RUN “ – tree লিখে এন্টার করুন।
  • GO “ RUN “ – prefetch লিখে এন্টার করুন।( একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
  • GO “ RUN “ – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
  • GO “ RUN “ – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
প্রতিটা ড্রাইভের উপর মাউসের রাইট বাটুন ক্লিক করুন তারপুর প্রপারট্রিজ এ ক্লিক করুন ডিস্ক ক্লিনআপ এ ক্লিক করুন। আশা করি আপনার কম্পিটার এ অনেক গতি বেড়ে যাবে। পুরাতন কম্পিউটার এর জন্য বেশী কার্যকরী।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬ Computer কেন এবং কিভাবে Hang হয় ?

  • কম্পিউটারের প্রসেসরের মান বা কাজের তুলনায় স্পীড কম হলে ।
  • কম্পিউটার র‌্যামের তুলনায় বেশী পরিমাণ কাজ করলে।আপনার কম্পিউটার র‌্যাম এর পরিমাণ কম কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম চালু করলেন। তাহলে তো হবেই।
  • কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর কানেকশন এবং প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলে, বার বার একই সমস্যা হতে পারে
  • যদি বার বার হ্যাং হয় তাহলে Cooling Fan টা check করেন এটা স্পীডে গুরছে কিনা।
  • hard diskএ Bad sector থাকলে বা অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলে।
  • অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি থাকলে মানে…কোনো সিস্টেম ফাইল file delete হয়ে যাওয়াকে বুঝায়। যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।
  • কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে সাধারণত Hang হতে পারে।
এই কারণেই কম্পিউটারে বেশী Hangহয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রয়ই হ্যাং হয়। কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করুন।
  • হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালালে তখন র‌্যাম সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায় এবং hang হওয়ার সম্ভনা থকে।
  • কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলে তার জন্য hang হওয়ার সম্ভনা থকে। refresh চাপেন এবং RUN এ গিয়ে tree চাপেন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬2

মনিটর এ ছবি দেখা না গেলে- Confirm হন যে মনিটরটি on. এবং  brightness control চেক করুন , এবং এটি ঠিক মত সেট হয়েছে কিনা খেয়াল করুন।  মনিটর এর সকল কানেকশন চেক করুন এবং  surge protector ও surge protector টি চালু কি না চেক করুন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬3

কিছু সময় পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন। এতে র‌্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬4

Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Task Manager খুলুন।তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। যদি ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬5

প্রতি সপ্তাহ একবার আপনার hard drive Defragment এবং disk cleanup করুন।(1. click start – all programs – accessori – system utility – Defragment drive utility
2. click start – all programs – accessori – disk cleanup)

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬6

পিসি সেফ মোডে চালু হলে কি করবেন?
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম স্বাভাবিকভাবে চালু হতে না পারলে অনেক সময় সেফ মোডে চালু হয়৷ সেফ মোড হলো উইন্ডোজের বিশেষ একটি অবস্থা যখন এটি একেবারে প্রয়োজনীয় ফাইল এবং ড্রাইভারসমূহ নিয়ে লোড হয়৷ বলা যেতে পারে ‘বিপদকালীন‘ অবস্থা যখন নূন্যতম রসদ দিয়ে প্রাণে বেচে থাকাটাই গুরুত্বপূর্ণ৷ সেফ মোডে উইন্ডোজ চালু হলে প্রাথমিক ভাবে রিস্টার্ট করে দেখা যেতে পারে পুনরায় স্বাভাবিকভাবে তা চালু হয় কিনা৷ বার বার করে ব্যর্থ হলে বুঝতে হবে সমস্যাটি গুরুতর৷ উইন্ডোজের কোনো গুরুত্বপূর্ণ ফাইলের ক্ষতি বা হার্ডওয়ারের সমস্যার কারণে তা হতে পারে৷ কোনো নতুন হার্ডওয়্যার সেটিংস পরিবর্তনের ফলে যদি উইন্ডোজ বার বার সেফ মোডে চলে যায় তবে পূর্ববর্তী সেটিংসটি রিভার্স করে ফেলাই শ্রেয়৷ সেফ মোডকে এজন্য ডায়াগনিস্টিক মোডও বলা হয়৷ উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় F8 চাপলে যে মেনু আসে সেখান থেকে সেফ মোড চালু করা যেতে পরে৷ তবে আগেই বলা হয়েছে; এটি ডায়াগনিস্টিক মোড৷ এই মোডে বাড়তি কোনো কিছুই যেমন- সাউন্ড, প্রিন্টার, হাই কালার ডিসপ্লে ইত্যাদি কিছুই কাজ করবে না৷.

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬7

আপনার hard disk এ দুইটি partition করুন এবং সেকেন্ড পার্টিশনে Install করুন সব large Softwares (like PSP, Photoshop, 3DS Max etc). Windows এর জন্য আপনার C Drive যথাসম্ভব খালি রাখুন যাতে Windows RAM full হওয়ার পর আপনার C Drive কে virtual memory হিসেবে use করতে পারে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬8

আপনার পিসি পুরো বুট না হওয়া পযর্ন্ত কোন application open করবেননা।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬9

যে কোন application close করার পর আপনার desktop F5 চেপে refresh করে নিন, যা আপনার পিসির RAM হতে unused files remove করবে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬10

.ডেস্কটপ wallpaper হিসেবে very large file size image ব্যবহার হতে বিরত থাকুন।
ডেস্কটপে অতিরিক্ত shortcuts রাখবেননা। আপনি জানেন কি ডেস্কটপে ব্যবহৃত প্রতিটি shortcut up to 500 bytes of RAM ব্যবহার করে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬11

প্রতিদিন আপনার ডেস্কটপের recycle bin Empty করে রাখুন। (The files are not really deleted from your hard drive until you empty the recycle bin.)

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬12

অনেক সময় PC’র র‍্যাম কম থাকলে PC slow হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কিছুতা গতি বাড়ানো যায়। এর জন্য- My Computer এ মাউস রেখে right button ক্লিক করে properties-e যান। এখন advance এ ক্লিক করে performance এর settings এ ক্লিক করুন। আবার advance -এ ক্লিক করুন। এখন change এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size এ আপনার PC’র র‍্যামের দ্বিগুণ এবং Maximum size এ র‍্যামের চারগুন দিলে ভাল হয়।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স 13

এ ছাড়াও কম্পিউটার ভাল রাখার কিছু টিপ্স জেনে নিন
  •  প্রতি ১ বা ২ মাস পর পর কম্পিউটার খুলে সব parts মুছে নতুন করে লাগিয়ে দিন।
  • Ram খুলে পাতলা তুলো দ্বারা মুছে নতুন করে লাগিয়ে নিন।
  • কম্পিউটারের উপর কোন ভারী কিছু রাখবেন না।
  • রাতে ঘুমাবার সময় কম্পিউটার shut down করে দিন।
  • বিদু্ৎ চলে গেলে যেন কম্পিউটার বন্ধ না হয়ে যায় সে জন্য UPS ব্যবহার করা উচিৎ।
  • কম্পিউটার VIRUS দূর করার জন্য অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা উচিৎ।
  • কম্পিউটারকে আলো-বাতাসপূর্ণ জায়গায় রাখুন।
  • প্রতিদিন মনিটর, বিশেষ করে LCD মনিটর একবার করে মুছে রাখবেন।
  • অনেকে কম্পিউটার চলার সময়ও CPU-র উপর আলাদা পর্দা দিয়ে রাখেন, যাতে ময়লা প্রবেশ না করে। এতে আরও ক্ষতিই হয়।
  • ওয়ালপেপার হিসেবে এমন ছবি সেট করুন, যা আপনার চোখকে আরাম দেয়। ওয়ালপেপার সাইজে যত ছোট হবে, আপনার কম্পিউটারের গতির জন্য ততই ভাল।
  • নিয়মিত ‘কুলিং ফ্যান’ মুছে পরিষ্কার করে রাখুন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬14

কম্পিউটারের র‌্যা ম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties-এ যান। এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র‌্যা মের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র‌্যা মের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬15

যে কোন Software uninstall করার সময় ……কন্ট্রোল প্যানেলে যান। Add or Remove-এ দুই ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক করুন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬16

প্রত্যেকবার কম্পিউটার অন করার সময় বিভিন্ন ড্রাইভ চেকিং অপশন আসে যেমনঃ- Checking Drive E:

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬17

Press any key to canceled এর সমাধান…..
>স্টার্ট থেকে রানে লিখুন সিএমডি (cmd) এবার এন্টার চাপুন।
>এরপর লিখুন সিএইচকেএনটিএফএস-স্পেস-ড্রাইভ লেটার (E:) স্পেস ব্যাকস্লাস(/)এক্স অর্থাতঃ (chkntfs E: /X) লিখে এন্টার দিন ব্যাস এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬18

তৈরি করুন একটি অদৃশ্য ফোল্ডার একটি New Folder তৈরি করুন, যখন New Folder লিখাটি নীল রং এ সিলেক্ট করা থাকবে তখন keyboard এর ডান পাশের Alt চেপে ধরে 0160 চাপুন, এবার Alt key থেকে আঙুল সরিয়ে নিন এবং Enter এ ক্লিক করুন। এবার দেখুন একটি নাম ছাড়া ফোল্ডার তৈরি হয়েছে । এখন এই নাম ছাড়া Folder এ mouse এর right buttome ক্লিক করে Properties এ যান, তারপর customize > change icon এ ক্লিক করুন, তারপর icon window থেকে একটি blank icon সিলেক্ট করুন এবং ok তে ক্লিক করুন। এবার দেখুন আপনি একটি অদৃশ্য Folder তৈরি করেছেন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬19

অনেক সময় START MENU SHOW করতে দেরি হয় বা LOCAL   DISK ‍এর যে কোন পেজ ওপেন করতে দেরি হয় যা খুব বিরক্তিকর। ‍এ‍ই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিচের পথ অনুসরন করুন। প্রথমে START MENU থেকে RUN এ ক্লিক করুন। তাতে REGEDIT.EXE লিখে OK করুন। REGISTRY EDITOR BOX আসবে, সেখান থেকে HKEY_CURRENT_USER ট্যাবে ক্লিক করুন তারপর সেখান থেকে  CONTROL PANEL হয়ে DESKTOP ক্লিক করুন। DESKTOP এ ক্লিক করার পর ডান পাশের BINARY DATA হতে MENUSHOWDELAY তে ডাবল ক্লিক করুন। যে EDIT STRING BOX ‍আসবে তা হতে VALUE DATA “0” করে OK করুন। তারপর কম্পিউটার RESTART করুন। দেখবেন ‍আপনার কম্পিউটার ‍আগের তুলোনায় দ্রুত গতি সম্পন্ন হয়েছে ‍এবং LOCAL DISK পেজ OPEN হতে সময় কম নিচ্ছে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬20

কি বোর্ডের সাহায্যে চালু করুন কম্পিউটার
আমরা সাধারণত CPU-এর পাওয়ার বাটন চেপে কম্পিউটার চালু করি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, পাওয়ার বাটনে কোনো সমস্যা থাকলে কম্পিউটার চালু করতে অনেক কষ্ট হয়। আমরা ইচ্ছা করলে CPU-এর পাওয়ার বাটন না চেপে কি-বোর্ডের সাহায্যে খুব সহজেই কম্পিউটার চালু করতে পারি। এর জন্য প্রথমে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় কি-বোর্ড থেকে Del বাটন চেপে Bios-এ প্রবেশ করুন। তারপর Power Management Setup নির্বাচন করে Enter চাপুন। এখন Power on my keyboard নির্বাচন করে Enter দিন। Password নির্বাচন করে Enter দিন। Enter Password-এ কোনো একটি কি পাসওয়ার্ড হিসেবে দিয়ে সেভ (F10) করে বেরিয়ে আসুন। এখন কি-বোর্ড থেকে সেই পাসওয়ার্ড কি চেপে কম্পিউটার চালু করতে পারেন। এই পদ্ধতিটি গিগাবাইট মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্যান্য মাদারবোর্ডেও এই পদ্ধতি পাওয়া যাবে।

শনিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৭

হারিয়ে যাওয়া ফোন খুঁজে বের করুন গুগলের সাহায্যে

স্মার্টফোন চুরি ঠেকাতে গুগল চালু করেছে এক অভিনব নতুন ডিভাইস ট্র্যাকিং সিস্টেম এর। আপনারা অনেকে এই ব্যাপারে আগেই জেনেছেন। মুলত এই সিস্টেম এর মাদ্ধমে আপনি আপনার হারিয়ে যাওয়া এন্ড্রয়েড ডিভাইস টি অতি সহজে খুজে পাবেন এবং ডিভাইস টি কোথায় আছে তা অনলাইন এ রিয়েল টাইম লোকেশন দেখতে পারবেন।



এছারাও ডিভাইস এ থাকা সকল ডাটা মুছে দেয়া, ডিভাইস লক করা ও এলার্ম বাজাতে পারবেন আপনার হারিয়ে যাওয়া ডিভাইস এ । এক কথায় আপনার হারিয়ে যাওয়া ডিভাইস টি ফিরে পাবেনই এই গুগল এর নতুন সিস্টেম এর মাদ্ধমে ।
প্রথমেই আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে আপনি আপনার ডিভাইসের জন্য ডিভাইস ম্যানেজার 

> কিভাবে গুগল ফোন ট্র্যাকিং অন করবেন ?

১) প্রথমে আপনার ডিভাইসের অ্যাপ ড্রয়ারে থাকা Google Settings এ যান।
২) এখন Google Settings এর লিস্টে আপনি Android Device Manager অপশন পাবেন। অপশনটি সিলেক্ট করুন।
৩) এবার আপনি নিচের ছবির মত আরো দুটি অপশন পাবেন। Locate this device remotely এবং Allow remote lock and data factory reset. সাধারনত দ্বিতীয় অপশনটি আনচেক করা থাকে। আপনি যদি দ্বিতীয় অপশনটি অন/চেক করে দেন তাহলে আপনার ডিভাইস হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে আপনি ডিভাইস ম্যানেজারের সাহায্যে ডিভাইসের সব ডাটা মুছে দিতে পারবেন এবং ডিভাইসটি লক ও করে দিতে পারবেন।
৪) এখন কোন কারণে যদি আপনি আপনার অ্যাপ ড্রয়ারে Google Settings খুজে না পান তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনি ডিভাইস ম্যানেজার আপনার ডিভাইসের Security সেটিংস্‌ এ যেয়ে ও অন করতে পারবেন।
৫) Security সেটিংস্‌ এ যাওয়ার পর Device Administrators সিলেক্ট করুন। তারপর Android Device Manager অপশনটি মার্ক করে দিন।
এখন আপনার কাজ শেষ 😀 চোর ধরবেন এখন মনের সুখে.. 😀


> ডিভাইস ম্যানেজারে যদি  আপনার ডিভাইসটি না দেখায় অথবা Unknown Location দেখায় তাহলে যা করবেন-  
১) আপনার ডিভাইসের প্লে স্টোর অ্যাপ আপডেট করে নিন।
২) এবার অ্যাপ ড্রয়ার থেকে Google Settings>Android Device Manager এ যেয়ে Allow remote factory reset অপশনটি আনচেক করে দিন।
৩) এবার আপনার ডিভাইসের Settings>Apps > All > এ যেয়ে Google Play services ওপেন করেন এবং ডাটা ক্লিয়ার করে দিন।
৪) এবার পুনরায় অ্যাপ ড্রয়ার থেকে Google Settings এ যেয়ে Allow remote factory reset অপশনটি চেক করে দিন। 
৫) আপনার ডিভাইসটি রিস্টার্ট/রিবুট করুন।

মনে রাখবেন আপনার ডিভাইসটি যদি হারিয়ে যাওয়ার পর অফ থাকে তাহলে Android ডিভাইস ম্যানেজার কাজ করবে না। কিন্তু ডিভাইসটি চালু করলেই এটি কাজ করবে।

অসুবিধা - নেট কানেকশন এবং GPS অন করা না থাকলে খুঁজে বের করতে পারবেন না। গুগল ছাড়াও অন্য এপস গুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার ডিভাইসকে রিমোটলি কন্ট্রোল করতে পারবেন।

বুধবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৭

শটডাউন টাইমার ব্যাবহার করুন কোন সফটওয়্যার ছাড়া

ডেস্কটপ স্ক্রিনে মাউস এর রাইট বাটনটি ক্লিক করুন , 
সেখানে new থেকে  shortcut অপশনটি সিলেক্ট করুন ( সাধারনত ফোল্ডারের পরেই এই অপশনটি থাকে ) 

সেখানে  লেখার জন্য বক্স আসবে   নীচের কোডটি টাইপ করুন ,

SHUTDOWN -s -t 60

উপরে -s দিয়ে শাট ডাউন বোঝাচ্ছে আপনি যদি -r ব্যাবহার করেন তো রিস্টার্ট এর কাজ হবে 
সবার শেষে আমি লিখেছি ৬০ অর্থাৎ ৬০ সেকেন্ড বা ১ মিনিট পরে   এটি রান করবে ,  আপনার যত সময়পরে  কাজ করানো দরকার শুধু সময়টিকে সেকেন্ডে কনভার্ট করে নিন । 

এর পর next দিয়ে  Finish  দিন , দেখবেন আপনার ডেস্কটপে  Shutdown.exe নামে একটি আইকন তৈরী হয়েছে । সেটিতে ডাবল ক্লিক করুন।  System Shutdown নামে একটি Box আসবে 
আপনার বেধে দেয়া সময় পরে আপনার কম্পিউটার একাই বন্ধ হয়ে যাবে ।

ওয়াইফাই হটস্পট দরকার বানিয়ে নিন নিজেই

হয়তো আপনিও এমন পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন যেখানে কেবল একজনই তাঁর ল্যাপটপে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন আর পাশের বাকি চারজন মোবাইল বা ট্যাব নিয়ে চুপচাপ ইন্টারনেট ছাড়াই বসে আছেন! অথচ একটি নেটওয়ার্ক কেবল কিংবা একটিমাত্র ডংগল থাকলেও কিন্তু শুধু একটি কম্পিউটারেই ইন্টারনেট নয়, বরং আরও বেশ কয়েকটি গেজেটেই এই ইন্টারনেট ভাগাভাগি করে ব্যবহার করা যায়।

বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যার সাহায্যে খুব সহজেই আপনার যন্ত্রকে ওয়াই-ফাই হটস্পট বানিয়ে ফেলতে পারেন। 

Connectify.me নামের একটি সফটওয়্যার। দুটি ভার্সন এ এই সফটওয়্যার টি পাওয়া যায়, একটি হচ্ছে লাইট এবং অপরটি হচ্ছে প্রো । তবে আমার মতে, বাসাতে ব্যবহারের জন্য লাইট ভার্সন টি বেস্ট।





 এখান থেকে প্রথমে সফটওয়্যার টিকে ডাউনলোড করে নিন



এবার ইন্সটল করে নিন আপনার ডেস্কটপ অথবা ল্যাপটপ এ।
মনে রাখবেন, ওয়াইফাই হট স্পট বানাতে আপনার নিচের হার্ডওয়্যার গুলো থাকতে হবে। 
  1. ডেস্কটপ অথবা ল্যাপটপ কম্পিউটার।
  2. ডেস্কটপ হলে, একটি ওয়াইফাই কার্ড (PCI অথবা USB ডংগল), আর ল্যাপটপ হলে ল্যাপটপ এর ওয়াইফাই কার্ড।
  3. ওয়াইফাই কার্ড এর আপডেট ড্রাইভার।
  4. Connectify সফটওয়্যার টি।
  5. একটি ইন্টারনেট কানেকশন।

পেনড্রাইভ,মেমরি কার্ড ফরম্যাট না হলে


১) কমান্ড প্রম্পট ব্যবহার করেঃ
এটি পেন ড্রাইভ/ মেমরি কার্ড ফরম্যাট করার সবচেয়ে কার্যকরী পদ্ধতি।
এক্ষেত্রে, যা করতে হবেঃ
প্রথমে Start থেকে Run এ গিয়ে "cmd" লেখাটি টাইপ করে এন্টার দিন।
যে উইন্ডোটি আসবে সেখানে লিখুন " Format K: "। লক্ষ্য করুন ইউএসবি ডিস্কটি K ড্রাইভ হিসেবে কাজ করছে বলে "Format K:" লেখা হয়েছে।
এন্টার দিন।
একটি উইন্ডো আসবে। এখানে "Y/N" চাইলে "Y" টাইপ করে এন্টার দিয়ে ডিস্কটি পুনরায় নরমালি ফরম্যাট দিয়ে দেখুন ফরম্যাট নিচ্ছে।


২) এনটিএফএস ফরম্যাটঃ

পেন ড্রাইভ/ মেমরি কার্ডকে সাধারনত Fat 32 ফাইল অবস্থায় ফরম্যাট করা হয়। তবে Fat 32 এ সমস্যা হলে ডিস্কটিকে NTFS এ ফরম্যাট করা যায়।
এজন্য My Computer থেকে পেন ড্রাইভ/ মেমরি কার্ড এর উপর ডান বাটন ক্লিক করে Properties> Hardware 
এ গিয়ে পেন ড্রাইভ/ মেমরি কার্ডটি নির্বাচন করতে হবে।
এরপর Properties> Policies থেকে Optimize for performance নির্বাচন করে ok
 ক্লিক করতে হবে।


৩) উইন্ডোজের ডিস্ক ম্যানেজমেন্ট বা ডস ফরম্যাট ব্যবহার করেঃ

এক্ষেত্রে Start থেকে Control Panel এ গিয়ে Administrative Tools এ দুই বার ক্লিক করতে হবে। 
তারপর Computer Management এ দুই বার ক্লিক করতে হবে। এখন বাঁ পাশ থেকে Disk Management এ ক্লিক করলে ডান পাশে পেনড্রাইভ/ মেমরি কার্ডসহ সব কটি ড্রাইভের লিস্ট দেখাবে। 
সেখান থেকে পেন ড্রাইভ/ মেমরি কার্ড 
এর উপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে ফরম্যাট করলে পেনড্রাইভ ফরম্যাট হবে।

৪) সফটওয়্যার ব্যবহার করেঃ

উপরের কোন পদ্ধতিতে ইউএসবি ডিস্ক ফরম্যাট না হলে HP USB Disk Storage Format Tool 
সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এই টুল দিয়ে ইউএসবি ডিস্ককে ডস স্টার্টআপ ডিস্কও বানানো যাবে।  সফটওয়্যারটির ব্যবহার খুবই সহজ।

সাইবার জগতে সচেতনতাই হোক আপনার প্রধান অস্ত্র।
যদি আর্টিকেলটি উপকারী মনে হয়ে থাকে তাহলে সবার নিকট তথ্যগুলো ছড়িয়ে দিতে ভূলবেন না। 

মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৭

কে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল ভিজিট করছে

ফেসবুক এই সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া। কম-বেশি সবাই  চেষ্টা করে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলটিকে আকর্ষণীয় 
করে তোলার । আপনার  ফেসবুক প্রোফাইল বা পোস্ট এর উপর অনেকেই নজর রাখতে পারে । কারা আপনার উপর নজর রাখছে তা  জানার কোন অপশন ফেসবুক আপনাকে দেয় না।

এই কৌতূহল মেটানো একেবারেই অসম্ভব তাও না । অতি সহজ একটি কৌশলে আপনি জেনে নিতে পারেন, কারা আপনার ফেসবুক
 প্রোফাইলের উপর নজর রাখছে। আপনি কয়েকভাবে এটি দেখতে পারেন । 

১ম পদ্ধতি ঃ 

 প্রথমে কম্পিউটার থেকে গুগল ক্রোম ব্রাউজার খুলুন। ফেসবুকে লগ ইন করুন।
তার পর ডান দিকের উপরের কোণায় যে লম্বালম্বি যে তিনটি ডট চিহ্ন থাকে সেখানে ক্লিক করুন। অনেকগুলি অপশন খুলে যাবে।
 তার মধ্যে ‘সেটিংগস’টি সিলেক্ট করুন।

বাঁ দিকে উপরের দিকে ‘এক্সটেনশন’ নামের অপশনটি সিলেক্ট করুন। 
তার পর ক্লিক করুন ‘গেট মোর এক্সটেনশনস’ অপশনটি।

সার্চ বক্সে গিয়ে সার্চ করুন ‘ফ্ল্যাটবুক’ (Flatbook). পেয়ে যাবেন ফ্ল্যাটবুক এক্সটেনশন।

এক্সটেনশনের নামটির পাশে দেখবেন ‘অ্যাড টু‌ ক্রোম’ বলে একটি অপশন রয়েছে। সেটি সিলেক্ট করুন। আপনার ক্রোম 
ব্রাউজারে অ্যাড হয়ে যাবে।

এ বার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি রিফ্রেশ করুন ।
একটু অন্য চেহারায় বা থিমে ফেসবুক পেজটি খুলে যাবে।

এই পেজেই ডান পাশের প্যানেলে ‘প্রোফাইল ভিজিটর’ বলে একটি অপশন পাবেন।

সেখানে ক্লিক করলেই আপনার কোন কোন বন্ধু আপনার প্রোফাইল ভিজিট করেছেন তাঁদের নামের লিস্ট পেয়ে যাবেন।

যদি এভাবে সাপোর্ট না করে তাহলে নীচের পদ্ধতিটি অনুসরণ করুন ঃ 

১.প্রথমে যথারীতি ফেসবুকে লগ-ইন করুন।
২. কীবোর্ড থেকে Ctrl+U চাপুন
৩. কোডভর্তি পুরো একটি পেজ পাবেন যার কিছুই আপনি বুঝবেন না।  এখন  ‘কন্ট্রোল+এফ’ (F) বাটন চাপুন। দেখবেন, ওপরে ডান কোণায় একটি সার্চবক্স এসেছে। এই সার্চবক্সে ‘InitialChatFriendsList’ লিখুন।
৪. এরপর ‘InitialChatFriendsList’ এর পাশে কতগুলো নম্বরের তালিকা পাবেন। মূলত এই নম্বরগুলোই আপনার টাইমলাইনে যারা এসেছে তাদের ফেসবুক আইডি নম্বর।
৫. এখন এই নম্বরগুলো দিয়ে আইডি বের করার জন্য (ফেসবুক ডটকম) সাইটে যেতে হবে। তারপর ফেসবুক ডটকমের পাশে স্ল্যাশ (/) চিহ্ন দিয়ে যেকোনও একটি নম্বর পোস্ট দিন। যেমন- facebook.com/ 100008223225037।
 দেখবেন, একটি আইডি চলে এসেছে। অর্থাৎ এই আইডিই আপনার প্রোফাইল দেখে থাকে।

মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৭

Facebook একাউন্ট হ্যাক হলে কীভাবে উদ্ধার করবেন এবং আইনী সহযোগিতা কীভাবে পাবেন?


ফেসবুক একাউন্ট এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সঙ্গী। মোবাইল নম্বর কিংবা একটি ইমেইল আইডির চেয়ে ফেসবুক একাউন্ট কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। আপনার ফেসবুক আইডি হ্যাক হলে অথবা অন্যের দখলে চলে গেলে আপনার উক্ত একাউন্ট ব্যবহার করে কেউ কোন ক্রাইম করলে তার দায়ভার কিন্তু আপনার ঘারেই পড়বে। এবং আপনি পড়তে পারেন ভয়াবহ বিপদে।
ফেসবুক একাউন্ট সুরক্ষা রাখার সব ধরনের ব্যবস্থা করে রাখলেও অনেক সময় একাউন্ট হ্যাক হয়ে যায়। তাই হ্যাক হওয়া মাত্রই কী কী পদক্ষেপগুলো আপনার নেওয়া উচিত এবং কীভাবে ফেসবুক একাউন্টটি উদ্ধার করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত নির্দেশনা দেওয়ার চেষ্টা করলাম।

১) প্রথমেই এই লিঙ্কে যান http://www.facebook.com/hacked

২) একটি পেজ আসবে, এখান থেকে “My account is compromised” এই বাটনে ক্লিক করুন।

৩) হ্যাক হওয়া একাউন্টটির তথ্য চাইবে এখানে। উল্লেখ করা ৩ টি অপশনের যেকোন একটির ইনফরমেশন দিন। দিয়ে ক্লিক করুন সার্চ এ ক্লিক করুন-

৪) আপনার প্রদত্ত তথ্য সঠিক হলে আপনার একাউন্টটিই দেখাবে এখানে

৫) এখন “This is My Account” এ ক্লিক করুন।

৬) ক্লিক করার পর আপনার পুরাতন পাসওয়ার্ডটি চাইবে।

এখানে আপনার পুরাতন পাসওয়ার্ড টি দিয়ে “Continue” করুন। আপনাকে একটা কনফার্মেশন মেসেজ দিবে। তার পরে কন্টিনিউ করে পরের স্টেপ গুলি পার করুন। সাধারনত পরের স্টেপে আপনার কাছ থেকে একটা নতুন পাসোয়ার্ড চাওয়া হবে। পরের ফর্মগুলো ঠিক ঠাক পূরন করলে ফেসবুক থেকে আপনার একাউন্ট আবার ফেরত পেয়ে যাবেন।

বিকল্প পদ্ধতি
যদি ফেসবুক একাউন্টের পাসওয়ার্ড হ্যাক হয় এবং মেইল একাউন্টটি ঠিক থাকে তবে এই লিঙ্ক থেকে রিকুয়েস্ট পাঠালে পাসওয়ার্ড সমাধান পাওয়া যাবে। https://ssl.facebook.com/reset.php
যদি ওপরের লিঙ্কে কাজ না হয় তবে পাসওয়ার্ডটি পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করতে হবে। http://www.facebook.com/help/¬identify.php?show_for-m=hack_login_changed
যদি ই-মেইল এড্রেসটি পরিবর্তন হয়ে যায় তবে নিম্নলিখিত লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। ফর্মটি পূরণ করে পাঠালে ফেসবুকের কর্মকর্তারা যোগাযোগ করবে। https://ssl.facebook.com/help/contact.php?show_form=hacked_self_recovery

আইনের সহযোগীতা নিন
ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করে আপনাকে সহজেই বিপদে ফেলতে পারে হ্যাকাররা। তাই হ্যাক হওয়া একাউন্টটি যদি কোনভাবেই উদ্ধার করতে না পারেন তাহলে দেরি না করে অবশ্যই আইনের সহযোগিতা নিন। অর্থাৎ পুলিশ এবং বিটিআরসিকে জানিয়ে রাখুন যাতে পরবর্তীতে আপনার একাউন্ট ব্যবহার করে কেউ অপরাধমূলক কোন কাজ করলে আপনি বেচে যান।

আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে গেলে আপনার সামনে দুটি উপায় খোলা আছে
১) অ্যাকাউন্ট টি পুনরুদ্ধার করা ।
২) অ্যাকাউন্ট টি চিরতরে ডিলেট করে দেওয়া ।

দুটি ক্ষেত্রেই আপনাকে সহযোগিতা করবে তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রনালয় । তারা মাত্র তিন দিনের ভেতর হ্যাক হওয়া অ্যাকাউন্টটি উদ্ধার করে দেবে অথবা আপনার অনুমতি সাপেক্ষে ডিলেট করে দেবে ।

অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে গেলে প্রথমেই করনীয় কাজ হল এলাকার পুলিশ ষ্টেশন এ গিয়ে জিডি করা । জিডি করার অভিজ্ঞতা না থাকলে থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা ও আপনাকে সাহায্য করবেন । জিডি করা খুব সহজ । দায়িত্তরত পুলিশ কর্মকর্তা এর সামনে বসে আপনার সমস্যার কথা জানিয়ে একটা সাধারন ডায়েরি করবেন । জিডি করা শেষে আপনাকে জিডির একটি কপি দেওয়া হবে । এই কপিটি খুব যত্নের সাথে রেখে দিবেন ।

জিডি করা শেষে আপনার দ্বিতীয় কাজ হবে তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রনালয় এর সাইবার নিরাপত্তা হটলাইনে ফোন করে তাদের সাথে যোগাযোগ করা । সাইবার নিরাপত্তা হটলাইনে নাম্বারঃ 01766678888 . সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫ টা এর ভেতর যোগাযোগ করবেন । শুক্রবার বন্ধ থাকে । তারা জানতে চাইবে আপনার অ্যাকাউন্ট টি পুনরুদ্ধার করতে চান নাকি অ্যাকাউন্ট টি চিরতরে ডিলেট করে দিতে চান । আপনার সমস্যা শোনার পর তারা আপনাকে একটি ইমেইল অ্যাড্রেস দেবেন । ইমেইল অ্যাড্রেস হলঃ info@cybernirapotta.net . এই ইমেইল অ্যাড্রেস এ আপনাকে যে অ্যাটাচমেন্ট গুলো পাঠাতে বলা হবে সেগুলো হচ্ছেঃ

১) জিডির স্ক্যান করা কপি ।
২) ভোটার আইডি কার্ড এর রঙ্গিন স্ক্যান কপি ( রঙ্গিন হওয়া আবশ্যক ) ।
৩) হ্যাক হওয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এর লিংক।
৪) ইতিপূর্বে কখনও কোথাও ব্যবহার করা হয় নি এমন সম্পূর্ণ নতুন খোলা একটি ইমেইল আইডি ।

সব অ্যাটাচমেন্ট সহ ইমেইল পাঠিয়ে দেওয়ার পর চাইলে আপনি আবার হটলাইনে কল করে ইমেইল পেয়েছে কি না সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারেন । এরপর তিন দিনের ভেতর আপনার হ্যাক হয়ে যাওয়া অ্যাকাউন্ট উদ্ধার করে আপনাকে ফোন দিয়ে জানানো হবে ।

ফেসবুক পাসওয়ার্ড এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
অনেকেই ফেসবুক একাউন্ট এর ব্যবহৃত ইমেইলের পাসওয়ার্ড ও ফেসবুকের পাসওয়ার্ড একই রেখে থাকেন। এটি কিন্তু মারাত্বক একটি ভুল। কারণ হ্যাকাররা যখন ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করে তখন দ্বিতীয় ধাপে তারা একই পাসওয়ার্ড দিয়ে ইমেইল আইডিও হ্যাক করার চেষ্টা করে। এবং কোনভাবে যদি ইমেইল আইডি হ্যাক করতে পারে তাহলে কিন্তু বড় বিপদ। এরফলে ফেসবুক একাউন্ট রিকোভারী করার সম্ভাবনা একেবারেই কমে যাবে, পাশাপাশি ইমেইলটিও হারালেন যেখানে হয়তো আপনার রয়েছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

ফেসবুক আইডিতে ব্যবহার করা ই-মেইল ও ফেসবুক আইডির পাসওয়ার্ড ভিন্ন রাখুন। কারণ হ্যাকাররা সাধারণত ফেসবুক হ্যাক করার পর ই-মেইল এড্রেস বদলে ফেলে। আর ই-মেইল এড্রেস বদলে ফেলতে পারলে হ্যাকিং হওয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ফিরে পাওয়া কঠিন। হ্যাকিং হওয়া অ্যাকাউন্ট উদ্ধারের একমাত্র উপায় হলো ই-মেইল এড্রেস।
অন্য কারো কম্পিউটার বা মোবাইল বা আইপ্যাডে ফেসবুক লগ ইন করলে কাজ শেষে অবশ্যই লগ আউট করতে হবে। এক্ষেত্রে পাসওয়ার্ড রিমেম্বার দেওয়া যাবে না।

পাবলিক কম্পিউটারে বসলে কাজ শেষে অবশ্যই cache এবং cookies ডিলেট করতে হবে।
মেইলে আসা সফটওয়্যার সেট আপ দেওয়ার ক্ষেত্রে সাবধান থাকুন। অনেক সময় এ রকম ফাইল দিয়ে তথ্য চুরির চেষ্টা করা হয়।

ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আপনার মোবাইল নম্বর দিয়ে রাখুন। এরপর account settings এর Security এর পাশে লিখা change অপশনে ক্লিক করুন। Login Notifications এর নিচে লিখা Send me a text message সিলেক্ট করুন। এতে আপনার ব্যবহৃত ডিভাইস (যেমন আপনার নিজের কম্পিউটার, মোবাইল) ছাড়া অন্য কোনো ডিভাইস থেকে লগ ইন করা হলে আপনার মোবাইলে বার্তা যাবে। এরপর Login Approvals এর নিচে লিখা Require me to enter a security code sent to my phone সিলেক্ট করুন। এতে কেউ আপনার অ্যাকাউন্টে লগ ইন করার চেষ্টা করলে মোবাইল মেসেজে কোড চাওয়া হবে। এটি ছাড়া কোনভাবেই লগইন করা সম্ভব হবে না।

বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৭

কিভাবে উইন্ডোজ ১০ এর সব ফাইল এবং সফটওয়্যার ব্যাকআপ এবং রিকভারি


যারা উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করেন তাদের জন্য সুখবর কারণ উইন্ডোজ ১০ এ সিস্টেম ব্যাকআপ রাখার জন্য অনেক গুলো ফিচার বা সুবিধা আছে। আমরা সেগুলো ব্যবহার করে খুব সহজেই উইন্ডোজ ব্যাকআপ রাখতে পারি। উইন্ডোজ রিকভারি অপশন থেকে উইন্ডোজ রিস্টোর করা যায়। আবার পুরো কম্পিউটার কে রিসেট দেয়া যায়। এবার দেখা যাক উইন্ডোজের ভিতরে কি কি ব্যাকআপ টুল আছে?

বিল্ট-ইন উইন্ডোজ ব্যাকআপ টুলস

বেশিরভাগ সময় সাধারণ ইউজাররা উইন্ডোজের ব্যাকআপ রাখেন না। ফলে তাদের নানা সমস্যায় পরতে হয়। এই টিউনে আমি উইন্ডোজ ১০ এ ব্যাকআপ রাখার প্রায় সবগুলো পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করব। তাই আশা করি পুরো টিউনটি পরবেন। আমি আগেই বলেছি উইন্ডোজে বিল্ট-ইন অবস্থায় অনেকগুলো ব্যাকআপ টুল আছে। যেগুলো আমারা ব্যবহার করব। আপনি চাইলে বিভিন্ন পেইড সফটওয়্যার ব্যবহার করে এই ব্যাকআপের কাজ গুলো করতে পারেন। তবে আপদত আমি উইন্ডোজের ফ্রী ফিচারগুলো ব্যবহার করব।

ফাইল হিস্টোরি(File History)

এই ফিচারটি সর্বপ্রথম উইন্ডোজ ৮ এ দেখা যায়। এই ফিচারটি উইন্ডোজের একটি অসাধারণ ব্যাকআপ করার পদ্ধতি। যদিও এই অপশনটি দিয়ে আপনি আপনার সিস্টেমের পুরো ব্যাকআপ রাখতে পারবেন না। তবে আপনি নির্দিষ্ট কিছু ফোল্ডারের নিয়মিত ব্যাকআপ রাখতে পারবেন। এজন্য আপনার একটি আলাদা হার্ড ডিস্ক ব্যবহার করতে হবে। উইন্ডোজ সার্চ বার থেকে File History খুঁজে নিয়ে ওপেন করুন তাহলে নিচের মত দেখতে পাবেন।

এর পর এখান থেকে “Add a drive” অপশনটিতে ক্লিক করে আপনার বাড়তি হার্ড ডিস্কটি সিলেক্ট করুন। তারপরে নিচের “More Options” এ ক্লিক করলে অনেক গুলো ফাইল এর অপশন পাবেন সেখান থেকে আপনি যে যে ফাইল গুলোকে ব্যাকআপ রাখতে চান সেগুলো রেখে বাকিগুলো ডিলিট করে দিন।
ডিফল্ট হিসেবে এই ব্যাকআপ রাখার সিস্টেমটি আপনার কম্পিউটারে গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলকে ব্যাকআপ রাখে। তবে আপনি নিজের মত করে সব পরিবর্তন করে নিতে পারবেন। আপনি যখন চান তখনই আবার যেখানে ব্যাকআপ রেখেছেন সেখান থেকে আপনার ফাইলগুলোকে আবার ফিরিয়ে আনতে পারবেন।

ব্যাকআপ এন্ড রিস্টোর(Backup and Restore)

উইন্ডোজ ১০ এ উইন্ডোজ ৭ এর একটু গুরুত্বপূর্ণ ফিচার এখনো আছে। সেটি হলো উইন্ডোজ ৭ এর ব্যাকআপ করার ফিচারটি। যারা আগেই এই ফিচারটি ব্যবহার করেছেন তারা সেভাবেই এখন তা করতে পারবেন। এই ব্যাকআপ এন্ড রিস্টোর অপশন থেকে আপনি আপনার উইন্ডোজ ১০ কে ব্যাকআপ রাখতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে উইন্ডোজ কন্ট্রোল প্যানেল থেকে সার্চ দিতে হবে “Backup and Restore” তাহলেই পেয়ে যাবেন।

ব্যাকআপ এন্ড রিস্টোর অপশনটি ব্যবহার করে উইন্ডোজ ব্যাকআপ রাখা অনেক সহজ। কারণ এর জন্য আপনাকে একটি হার্ড ডিস্ক ঠিক করে দিতে হবে। তবে অবশ্যই মাথায় রাখবেন যেন আপনার উইন্ডোজ যেই হার্ড ডিস্কে ইনস্টল করা আছে সেই হার্ড ডিস্ক সিলেক্ট করবেন না। তাহলে সেই হার্ড ডিস্ক ক্রাশ হলে আপনার ব্যাকআপও তার সাথে চলে যাবে।

কিভাবে উইন্ডোজের সিস্টেম ইমেজ ব্যাকআপ রাখবেন?

সিস্টেম ইমেজ ব্যাকআপ রাখার পর আপনার উইন্ডোজ যদি কোন কারণে নষ্ট হয়ে যায় তাহলে শুধু মাত্র আপনার উইন্ডোজটিকে রিস্টোর করে নিলেই হবে। এবং এই ব্যাকআপে আপনার সব সফটওয়্যার যেভাবে আপনি যেভাবে ইনস্টল করেছিলেন ঠিক সেভাবেই পাবেন। তাই আমার এই টুল অনেক বেশি পছন্দের। অনেক সুবিধা থাকলেই এই ব্যাকআপ প্রসেস অনেক বেশি সময় নেয় এবং উইন্ডোজ রিস্টোর করতেও অনেক সময় লাগবে। তাই হাতে সময় নিয়েই এই কাজ করতে হবে।
এবং এই ব্যাকআপ রাখার জন্য আপনার অনেক বড় সাইজের হার্ড ডিস্ক লাগবে। কারণ সব সফটওয়্যার এবং পার্সোনাল ফাইল এর সাইজ অনেক বেশি। আর আপনি যদি উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করেন তবে আমার মনে হয় আপনার উইন্ডোজ ইমেজ ব্যাকআপের তেমন দরকার নেই। কারণ আপনি এমনিতেও সব ফাইলগুলোকে ব্যাকআপ রাখতে পারেন। তাই আপনি কিভাবে উইন্ডোজ ব্যাকআপ রাখবেন পুরোটাই আপনার উপরে।
এই অপশনটিও “Backup and Restore”এ পাবেন। আমি আগেই বলেছি যে কন্ট্রোল প্যানেল থেকে এখানে যেতে হবে। “Backup and Restore” সেটিংস্এ যাওয়ার পর নিচের মত বাম পাশের “Create a system image” লেখাটিতে ক্লিক করতে হবে। এই টুলটি উইন্ডোজ ব্যাকআপ রাখার জন্য সবচেয়ে কাজের। কারণ এটি আপনার যেই ডিস্কে উইন্ডোজ ইনস্টল করা আছে সেখানের সব ফাইল, সফটওয়্যার ডাটা, পুরো উইন্ডোজ ব্যাকআপ রাখতে পারবে। তবে এর জন্য অনেক স্পেস ফাকা আছে এমন একটি হার্ড ডিস্কে ব্যাকআপ রাখতে হবে।

এর পরে আপনাকে একটি হার্ড ডিস্ক সিলেক্ট করতে বলবে। আপনার যেই হার্ড ডিস্কে বেশি স্পেস ফাকা আছে সেটি সিলেক্ট করে দিবেন। তারপরেও কাজ অনেক সহজ আপনি যদি আগে ব্যবহার করে থাকেন তাহলে ত আপনার কোন সমস্যা হবে না। কিন্তু তাও যদি আপনার কোন সমস্যা হয় তাহলে টিউমেন্ট করে জানাবেন। আমি সমাধান দেয়ার চেষ্টা করব।

ওয়ানড্রাইভ(OneDrive)

যারা  উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করেন তারা সকলেই ওয়ানড্রাইভের সাথে পরিচিত। যদিও এটি কোন ব্যাকআপ সিস্টেম না। তবে আপনি চাইলেই খুব সহজে আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটাগুলো অনলাইনে ব্যাকআপ রাখতে পারেন। আপনার যদি একটি মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট থাকে তাহলে আপনি অনলাইনে ৫ জিবি ওয়ানড্রাইভ স্টোরেজ স্পেস পাবেন।
আপনি সেটিকে কাজে লাগাতে পারেন। আপনি যদি উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করেন তবে ওয়ানড্রাইভ সফটওয়্যারটি আপনার উইন্ডোজেই বিল্ট-ইন অবস্থায় আছে। আর যদি আপনি উইন্ডোজ ৭ ব্যবহার করেন তবে আপনাকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে।

বিল্ট-ইন উইন্ডোজ রিকভারি টুলস

উইন্ডোজে যেমন অনেকগুলো ব্যাকআপ রাখার পদ্ধতি আছে তেমনি উইন্ডোজ রিকভারি করার জন্যও উইন্ডোজে অনেকগুলো টুল আছে।

সিস্টেম রিস্টোর

যখন উইন্ডোজে এমন সমস্যা হয় যে তা আর ঠিক করার মত অবস্থায় থাকে না তাহলে আপনি সিস্টেম রিস্টোর ফিচারটি ব্যবহার করতে পারেন। যদিও উইন্ডোজে ডিফল্ট ভাবে প্রতি সপ্তাহে একবার সিস্টেম রিস্টোর এর জন্য একটি ফাইল তৈরি করা করা হয়। একে সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট বলে। আপনি চাইলে এখান থেকে সিস্টেম রিস্টোর করতে পারেন। আবার উইন্ডোজ যখন আপডেট নেয় তার আগেই উইন্ডোজ এরকম একটি সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরি করে নেয়।
ফলে উইন্ডোজের কোন ক্ষতি হলে উইন্ডোজ আবার ঠিক হতে পারে। তবে আপনি চাইলে নিজে থেকে এরকম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরি করতে পারেন। এজন্য আপনাকে উইন্ডোজ সার্চ বারে “Create a restore point” লিখে সার্চ দিতে হবে। তাহলেই টুলটি পেয়ে যাবেন। এর পরে সেখান থেকে “create” বাটনে ক্লিক করে আপনি সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরি করতে পারেন।

অ্যাডভান্সড স্টার্টআপ অপশন্‌স

যদি আপনার কম্পিউটার ঠিকভাবে ওপেন না হয় বা কম্পিউটার বুট হয়ে কোন সমস্যা হয় তাহলে এই স্টার্টআপ অপশন্‌স আপনি দেখতে পাবেন। এখান থেকে আপনি উইন্ডোজের বিভিন্ন সমস্যা ঠিক করতে পারেন। তবে এ বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে। তবে এছাড়াও আপনি নিজে থেকে এই স্টার্টআপ অপশন্‌সএ যেতে পারেন।
এর জন্য আপনার উইন্ডোজ সেটিংস্‌ থেকে “Recovery” অপশনটি খুঁজে বের করতে হবে। তাহলে দেখবেন সেখানে “Restart Now” নামে একটি অপশন আছে সেখানে ক্লিক করুন তাহলে উইন্ডোজ রিস্টার্ট হয়ে আপনাকে স্টার্টআপ অপশন্‌স এ নিয়ে যাবে।

রিকভারি ড্রাইভ ক্রিয়েটর(Recovery Drive Creator)

উইন্ডোজের অনেক কাজের একটি ফিচার হল এটি। এর মাধ্যমে আপনি একটি রিকভারি ড্রাইভ তৈরি করতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি উইন্ডোজে কোন ঝামেলা হলে তা ঠিক করতে পারবেন। এমনকি এর মাধ্যমে উইন্ডোজ রিস্টোর করতে পারবেন। উইন্ডোজ সার্চ বার এ সার্চ দিলেই এই টুলটি পেয়ে যাবেন।

Reset This PC

আপনি যখন আপনার কম্পিউটারে নতুন করে উইন্ডোজ দিতে চান সেটা অনেক ঝামেলার বিষয়। তাই আপনি উইন্ডোজের একটি ডিফল্ট ফিচার ব্যবহার করে খুব সহজে উইন্ডোজ পিসিকে রিসেট দিতে পারেন। এর জন্য আপনাকে উইন্ডোজ সেটিংস্‌ এর “Recovery” অপশন থেকে “Reset your pc “ অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে। এর পর আপনি যদি আপনার সব ফাইল রাখতে চাল তাহলে “keep my files” অপশনটিতে ক্লিক করুন আর যদি চান জে সব ফাউল ডিলিট করে দিতে তবে নিচের অপশনটি সিলেক্ট করুন।

আজ এ পর্যন্তই। টিউন সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে তা টিউমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন। আর টিউনটি কেমন লাগল তা জানতে ভুলবেন না। সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

বৃহস্পতিবার, ৩ আগস্ট, ২০১৭

Samsung মোবাইল ফ্ল্যাশ দিন ঘরে বসে

  • ১মে Google.com এ সার্চ দিয়ে আপনার ফোনের স্টক রম ডাউনলোড করে নিন, যেমন : j110f এর স্টক রম সার্চ করার জন্য সার্চ বারে লিখুন samsung J110F Stock Firmware, এভাবে আপনার ফোনের মডেল অনুযায়ী ফার্মওয়ার ডাউনলোড করে নিন,
  • ২য় ধাপ: এবার স্যামসাং মোবাইল এর ড্রাইভার ডাউনলোড করে ইন্সটল করে দিন। আর ওডিন ফ্ল্যাশ টুল লেটেস্ট ভারসন টা গুগল সারচ করে নামিয়ে নিন,
  • ৩য় ধাপ: আপনার ডাউনলোড করা ফার্মওয়ার টি জিপ থেকে এক্সাক্ট্র করে আনজিপ করেন,
  • ৪র্থ ধাপ: এবার ওডিন ফ্ল্যাশ টুলসটি রান করেন এবং pda, অথবা BL ক্লিক করে আপনার ফোনের ফার্মওয়ার দেখিয়ে দিন,
  • ৫ম ধাপ : আপনার ফোন টি এবার ভলিউম ডাউন+হোম+ পাওয়ার অন করুন,পাওয়ার আপ কী চেপে কন্টিনিউ করুন,এবার আপনার ফোনটি ডাউনলোড মোডে অন হবে, এবার ভালো একটি ইউএসবি কেবল দিয়ে মোবাইল পিসির সাথে কানেক্ট করুন, ইউএসবি ড্রাইভার ঠিক মত ইনস্টল করা থাকলে ওডিন ফ্ল্যাশ টুলসে আপনার ফোন টি এড হবে আর হলুদ সাইন দেখাবে।
এবার ফ্ল্যাশ টুলসের অপশন থেকে f reset time আর rebot mark করুন। সব শেষে স্টার্ট বাটনে ক্লিক করুন। ফ্লাশিং শুরু হবে এবং শেষ হলে ফোন অটো রিবুট নিবে। এবার ফোন ইউএসবি কেবল থেকে খেলে ফোনের ভলিউম আপ+হোম+পাওয়ার অন করে factory reset দিয়ে ফোন পুনরায় চালু করুন। এবার ৫-৬ মিনিটের মধ্যে ফোন চালু হবে। যদি কেউ না বুঝেন তবে আমার ভিডিও টিউটোরিয়াল টি দেখতে পারেন।
https://youtu.be/_lpjLQlRj18

এর পর ও যদি কেউ না বুঝেন তবে টিউমেন্ট করবেন। ভালো থাকবেন সবাই। আমার জন্য দোয়া করবেন। আবারো আপনাদের মাঝে হাজির হব নতুন কোন টিউটোরিয়াল নিয়ে।

মেমোরিকার্ড থেকে মুছে যাওয়া তথ্য ফিরিয়ে আনার উপায় জেনে নিন।

এখন থেকে আপনি আপনার মেমোরিকার্ড থেকে মুছে যাওয়া সকল তথ্য পুনরায় ফিরিয়ে আনতে পারবেন। তবে তা করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো-
১.http://www.piriform.com/recuva এই লিঙ্কটি থেকে রিকুভা নামের সফটওয়্যার ডাউনলোড করে আপনার পিসিতে ইনস্টল করুন।
২. সফটওয়্যারটি চালু করে প্রদর্শিত তালিকা থেকে Pictures অপশন নির্বাচন করে Next বাটনে ক্লিক করুন।
৩. এবার মুছে যাওয়া ছবি যে ফোল্ডার বা স্থানে ছিল তা নির্বাচন করে আবারও Next বাটনে ক্লিক করুন। এতে করে সফটওয়্যারটি মেমোরি কার্ড স্ক্যান করে মুছে যাওয়া JPEG ফরমেটের ছবি প্রদর্শন করবে। Switch to advanced mode বাটনে ক্লিক করে অন্যান্য ফরমেটের ছবিও খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
৪. এরপর আপনার হারানো ছবিগুলা নির্বাচন করার পরে Recover বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনি এই ছবিগুলা কোথায় সেভ করে রাখতে চান সেটি ব্রাউজ অপশনে গিয়ে ঠিক করে দিন। এর পরপরই আপনার হারানো ছবিগুলো ওই ফাইলে ফেরত চলে আসবে।

বৃহস্পতিবার, ২০ জুলাই, ২০১৭

ফেইসবুক পেইজে অটো রিপ্লাই

পেইজের এডমিন অনলাইনে না থাকলেও স্বয়ংক্রিয় বার্তা চলে যায় প্রেরকের ইনবক্সে। ফলে যিনি ম্যাসেজ পাঠিয়েছেন তিনি বুঝতে পারেন তাদের বার্তা পেইজে গেছে ও এডমিন অনলাইন এলে প্রশ্নের উত্তর মিলবে।
চাইলে ব্যক্তিগত ফেইসবুকে পেইজেও অটো রিপ্লাই পদ্ধতি সেট করা যায়। কিভাবে কাজটি করতে হবে তা এ টিউটোরিয়ালে তুলে ধরা হলো।
ফেইসবুকে লগইন করার পর যে পেইজে অটো রিপ্লাই চালু করতে চান সেটিতে যেতে হবে।

তারপর পেইজের উপর থেকে বাম পাশে থাকা সেটিংস অপশটিতে ক্লিক করতে হবে।
এরপর অনেকগুলো অপশন দেখাবে। এগুলো থেকে বাম পাশে ‘messaging’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। সেখান থেকে ‘Send Instant Replies to anyone who messages your Page’-এর অপশনটিতে গেলে দেখা যাবে প্রাথমিক অবস্থান এটি ‘no’ অবস্থায় রয়েছে।
অটোমেটিক বার্তা অপশনটি অন করতে তা ‘yes’ করে দিতে হবে।
তারপর আপনার পেইজে কেউ ম্যাসেজ করলে আপনি অনলাইন না থাকলেও ‘”Thanks for messaging us. We try to be as responsive as possible. We’ll get back to you soon.”- এ বার্তা অটোমেটিক পৌঁছে যাবে যে ম্যাসেজ করবে তার ইনবক্সে।fb-message-techshohor1
চাইলে অটো রিপ্লাইটি পছন্দমত পরিবর্তন করা যায়। এ জন্য ‘yes’ বাটনের নিচে থেকে ‘change’ অপশনে ক্লিক করতে হবে।
তারপর ‘Your Instant Reply’ বক্সে আপনি যে বার্তাটি লিখতে চান তা লিখে দিতে পারেন। তারপর সেইভ করে নিতে হবে।
তাহলেই আপনার পেইজে কেউ বার্তা পাঠালে আপনি অনলাইনে না থাকলেও স্বয়ংক্রিয়ভাবে তা উত্তর দেবে।

রবিবার, ২ জুলাই, ২০১৭

কিভাবে New Local Drive তৈরী করবেন Computer Setup ব্যাতিত

আপনি নতুন local drive তৈরী করতে হলে প্রথমত আপনি আপনার কম্পিউটারটি ওপেন করেন। তারপর Windows+r Button চাপুন। তারপর দেখবেন Run Option আসবে সেখানে লিখুন diskmgmt.msc েএবং এটা লিখে Ok Button ক্লিক করুন। এবং দেখবেন Disk Management চলে আসবে সেখানে গিয়ে Local Disk(C) Option এ Mouse রেখে Right Button ক্লিক করুন। এবং দেখবেন Shrink Volume নামক একটা লেখা আসবে এবং সেখারে ক্লিক করুন। তো ক্লিক করলে একটা অপশন চলে আসবে এবং সেখানে নির্ধারন করে দিতে হবে।
Drive টা কত MB হবে। এবং তা দিয়ে Ok Button ক্লিক করুন। এবং Ok Button ক্লিক করলে একটা ড্রাইভ তৈরী হবে। কিন্তু drive  টা Unallocated। তো আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হলো Drive টাকে install দিতে হবে। তো  drive িএ গিয়ে Right Button ক্লিক করুন। এবং Right Button ক্লিক করলে New Simple Volume শব্দটা আসবে। এবং New Simple Volume এ ক্লিক করুন। অ্যান্ড local Drive টা install দিলেই একটা New Local Drive তৈরী হবে। যদি এতে ও আপনি না বুজেন তাহলে চিন্তার কোনো কারন নাই। আপনার জন্য একটা সহজ পদ্ধতি রয়েছে। তা হলো আপনার জন্য একটি ভিডিও তৈরী করেছি এই ভিডিওর মধ্যে রয়েছে। কিভাবে নতুন local drive তৈরী করবেন। সুতারাং ভিডিও টি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। 

https://youtu.be/b8C_MzzXHPI 

Samsung মোবাইল ফ্ল্যাশ দিন ঘরে বসে

১মে Google.com এ সার্চ দিয়ে আপনার ফোনের স্টক রম ডাউনলোড করে নিন, যেমন : j110f এর স্টক রম সার্চ করার জন্য সার্চ বারে লিখুন samsung J110F Stock Firmware, এভাবে আপনার ফোনের মডেল অনুযায়ী ফার্মওয়ার ডাউনলোড করে নিন,
  • ২য় ধাপ: এবার স্যামসাং মোবাইল এর ড্রাইভার ডাউনলোড করে ইন্সটল করে দিন। আর ওডিন ফ্ল্যাশ টুল লেটেস্ট ভারসন টা গুগল সারচ করে নামিয়ে নিন,
  • ৩য় ধাপ: আপনার ডাউনলোড করা ফার্মওয়ার টি জিপ থেকে এক্সাক্ট্র করে আনজিপ করেন,
  • ৪র্থ ধাপ: এবার ওডিন ফ্ল্যাশ টুলসটি রান করেন এবং pda, অথবা BL ক্লিক করে আপনার ফোনের ফার্মওয়ার দেখিয়ে দিন,
  • ৫ম ধাপ : আপনার ফোন টি এবার ভলিউম ডাউন+হোম+ পাওয়ার অন করুন,পাওয়ার আপ কী চেপে কন্টিনিউ করুন,এবার আপনার ফোনটি ডাউনলোড মোডে অন হবে, এবার ভালো একটি ইউএসবি কেবল দিয়ে মোবাইল পিসির সাথে কানেক্ট করুন, ইউএসবি ড্রাইভার ঠিক মত ইনস্টল করা থাকলে ওডিন ফ্ল্যাশ টুলসে আপনার ফোন টি এড হবে আর হলুদ সাইন দেখাবে।https://youtu.be/_lpjLQlRj18
এবার ফ্ল্যাশ টুলসের অপশন থেকে f reset time আর rebot mark করুন। সব শেষে স্টার্ট বাটনে ক্লিক করুন। ফ্লাশিং শুরু হবে এবং শেষ হলে ফোন অটো রিবুট নিবে। এবার ফোন ইউএসবি কেবল থেকে খেলে ফোনের ভলিউম আপ+হোম+পাওয়ার অন করে factory reset দিয়ে ফোন পুনরায় চালু করুন। এবার ৫-৬ মিনিটের মধ্যে ফোন চালু হবে। যদি কেউ না বুঝেন তবে আমার ভিডিও টিউটোরিয়াল টি দেখতে পারেন।
এর পর ও যদি কেউ না বুঝেন তবে টিউমেন্ট করবেন। ভালো থাকবেন সবাই। আমার জন্য দোয়া করবেন। আবারো আপনাদের মাঝে হাজির হব নতুন কোন টিউটোরিয়াল নিয়ে।

সোমবার, ২২ মে, ২০১৭

ভারতীয় ভিসা আবেদন

ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র
কূটনীতিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক পাসপোর্টধারী ছাড়া সবধরনের ভিসা আবেদনকারীর আবেদন গ্রহণের কাজটি করে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র। তবে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়াকরণ এবং সিদ্ধান্তের বিষয়টি নির্ভর করে হাই কমিশনের ওপর। আর ভিসা আবেদন করতে হবে অনলাইনে http://indianvisaonline.gov.in/visa/ সাইটটির মাধ্যমে।
 
 
 
বেশ কয়েক ধরনের ক্যাটাগরিতে ভারতীয় ভিসার আবেদন করা যায়:
  • কূটনৈতিক ভিসা,
  • বিজনেস ভিসা,
  • কনফারেন্স ভিসা,
  • এমপ্লয়মেন্ট ভিসা,
  • ইমার্জেন্সি ভিসা,
  • এন্ট্রি ভিসা,
  • জার্নালিস্ট ভিসা,
  • মেডিকেল ভিসা,
  • মিশনারি ভিসা,
  • স্টুডেন্ট ভিসা,
  • ট্যুরিস্ট ভিসা,
  • ট্রানজিট ভিসা,
  • রিসার্চ ভিসা,
  • দু’মাসের মধ্যে পুনঃপ্রবেশের অনুমতিসহ ভিসা,
  • জার্নালিস্ট ভিসা, ইত্যাদি।
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রগুলো:
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, গুলশান, ঢাকা
ঠিকানা:
লেক ভিউ, বাড়ি: ১২, সড়ক: ১৩৭, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ।
ফোন: 00-88-02-9893006, 8833632
মোবাইল ফোন: 0171 3389499
ফ্যাক্স: 00-88-02-9863229
ই-মেইল: info@ivacbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, ধানমণ্ডি, ঢাকা
বাড়ি- ২৪, সড়ক: ২, ধানমণ্ডি, ঢাকা-১২১৫
ই-মেইল: info@ivacbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভিসা আবেদনপত্র গ্রহণ: সকাল ০৮:০০ টা থেকে দুপুর  ০১:০০ টা (রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার)
পাসপোর্ট ডেলিভারি: বিকাল ৩:০০ টা থেকে সন্ধ্যা সন্ধ্যা ০৬:০০ টা (রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার)
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, মতিঝিল, ঢাকা
ঠিকানা:
স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, সাধারণ বিমা ভবন, ২৪-২৫, দিলকুশা, বাণিজ্যিক এলাকা,
ফোন: 00-88-02-9553371, 9554251
ফ্যাক্স: 00-88-02-9563991
ই-মেইল: info@ivacbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, চট্টগ্রাম

ঠিকানা:
২১১১, জাকির হোসেন রোড, হাবিব লেন, চট্টগ্রাম।
(হলিক্রিসেন্ট হাসপাতালের বিপরীতে)
ফোন: 00-88 -031-2551100
ফ্যাক্স: 00-88-031-2524492
ই-মেইল: ivacctg@colbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, সিলেট
ঠিকানা:
স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া, রোজ ভিউ কমপ্লেক্স, শাহজালাল উপশহর, সিলেট- ৩১০০
টেলিফোন: 00-88-0821 - 719273
ফ্যাক্স: 00-88-0821-719932
ই-মেইল: info@ivacbd.com
ওয়েবসাইট:  www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন জমাদান কেন্দ্র, খুলনা
ঠিকানা:
ড. মতিয়ার রহমান টাওয়ার, ৬৪, কেডিএ এভিনিউ, কেডিএ কমার্শিয়াল এরিয়া, ব্যাংকিং জোন, খুলনা-৯১০০
টেলিফোন: 00-88-041-2833893
ফ্যাক্স: 00-88-041-2832493
ই-মেইল: info@ivacbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, রাজশাহী
ঠিকানা:
মরিয়ম আলী টাওয়ার, হোল্ডিং নম্বর-১৮, প্লট নম্বর- ৫৫৭, দ্বিতীয় তলা, পুরাতন বিলসিমলা, গ্রেটার রোড, বর্ণালী মোড়, দ্বিতীয় তলা, ওয়ার্ড নম্বর-১০, রাজশাহী।
ফোন: 88-0721-812534, 88-0721-812535
ই-মেইল: info.rajshahi@ivacbd.com                       
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, বরিশাল
ঠিকানা:
নর্থ সিটি সুপার মার্কেট
২য় তলা, বরিশাল সিটি কর্পোরেশন,
অমৃত লাল দে রোড, বরিশাল।
ই-মেইল: info@ivacbd.com                     
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, ময়মনসিংহ ঠিকানা:
২৯৭/১, মাসাকান্দা,
২য় তলা, মাসাকান্দা বাসস্ট্যান্ড, ময়মনসিংহ।
ই-মেইল: info@ivacbd.com                     
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, রংপুর ঠিকানা:
জে বি সেন রোড,
(রামকৃষ্ণ মিশনের বিপরীতে)
মাহিগঞ্জ, রংপুর।
ই-মেইল: info@ivacbd.com                     
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
 
ভিসা আবেদন ফি (অফেরতযোগ্য)
বাংলাদেশী পাসপোর্টধারীদের কোন ভিসা ফি প্রয়োজন হয় না, তবে ভিসা প্রসেসিং ফি দিতে হয়।

কেন্দ্র
প্রতি আবেদনপত্রের জন্য ভিসা প্রসেসিং ফি (টাকা)
গুলশান, ঢাকা
৬০০
ধানমণ্ডি, ঢাকা ৬০০
মতিঝিল, ঢাকা
৬০০
চট্টগ্রাম
৬০০
সিলেট
৭০০
খুলনা
৭০০
রাজশাহী
৬০০
বরিশাল ৭০০
রংপুর ৭০০
ময়মনসিংহ ৭০০

পাসপোর্ট সংগ্রহ:
ভিসা আবেদনের সময় পাসপোর্ট জমা দেয়ার পর ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জেনে নিতে হবে ভিসা ইস্যু হয়েছে কিনা আর ভিসা ইস্যুর পর ভিসা আবেদন কেন্দ্র থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে। তিন মাস পেরিয়ে যাওয়ার পরও পাসপোর্ট সংগ্রহ না করলে পাসপোর্টে থাকা স্থায়ী ঠিকানা বা বাংলাদেশ সরকারের যথাযথ দপ্তরে পাসপোর্ট পাঠিয়ে দেয়া হয়। তাই এ ঝামেলা থেকে রেহাই পেতে যথাসময়ে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করা উচিত। পাসপোর্ট ডেলিভারি সংক্রান্ত কোন সমস্যা বা অভিযোগের ক্ষেত্রে যোগাযোগ করা যেতে পারে নিচের ঠিকানাগুলোতে:
 
ব্যবস্থাপক (প্রশাসন), ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, বাড়ি নম্বর: ১২, সড়ক: ১৩৭, গুলশান-১, ঢাকা।
ফোন: 02-8833632
ফ্যাক্স: 02-9863229
ই-মেইল: Info@ivacbd.com
 
অথবা
 
চিফ অপারেটিং অফিসার, ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, উদয় টাওয়ার, গুলশান-১, ঢাকা। ফ্যাক্স: 02-8835602 ই-মেইল: manager@sbigb.com
 
 
ভারতীয় ভিসার নিয়মকানুন:
 
  • পাসপোর্টের মেয়াদ অন্তত ছয় মাস থাকতে হবে।
  • শিশুদের জন্য ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রও আলাদা পাসপোর্ট প্রয়োজন হবে।
  • অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীদের ভিসা প্রয়োজন হয় না।
  • ভিসা আবেদন ফর্মটি সতর্কতার সাথে পূরণ করতে হবে কারণ যেকোনো ভুল তথ্যের দায় আবেদনকারীকেই নিতে হবে আর ভিসা ইস্যু হওয়ার পরই বরং ভ্রমণের বিস্তারিত পরিকল্পনা করা উচিত।
  • ২০১০ সাল থেকে চালু হওয়া নিয়মানুযায়ী কেবল অনলাইনে করতে হয় ভিসা আবেদন।
  • ঢাকা, খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের বাসিন্দাদের অবশ্যই ঢাকার গুলশান অথবা মতিঝিলের ভারতীয় ভিসা কেন্দ্রে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। আর সিলেট, চট্টগ্রাম এবং রাজশাহী বিভাগের বাসিন্দাদের নিজ নিজ আঞ্চলিক ভিসা আবেদন কেন্দ্রে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। আর বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশী নাগরিকদের আবেদনপত্র জমা দিতে হবে গুলশান অথবা মতিঝিলের ভিসা আবেদন কেন্দ্রে।
  • অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণের পর আবেদনপত্রের এক কপি এবং সাম্প্রতিক তোলা এক কপি পাসপোর্ট আকারের রঙিন ছবি জমা দিতে হবে।
  • অনলাইনে ভিসা আবেদন ফরম পূরণের পর আবেদনকারীর যে কপি তৈরি হয় তাতে আবেদনপত্র জমা দেয়ার তারিখ এবং সময় উল্লেখ করে দেয়া হয়। নির্ধারিত দিন এবং সময়েই আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। তবে যথাসময়ে যাওয়া সম্ভব না হলে ঐদিনই অফিস সময়ের (সকাল ৮:০০-দুপুর ১২:০০) মধ্যে পৌঁছাতে পারলেও আবেদনপত্র জমা দেয়া যাবে।
  • অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণে কোন ভুল হলে সেটা সংশোধনের কোন সুযোগ নেই, তবে কোন ভুল হলে নতুন করে আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে।
  • অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করলেই যে এপয়েন্টমেন্ট বা ফরম জমা দেয়ার তারিখ পাওয়া যাবে তা বলা যায় না। তারিখ ছাড়াই আবেদনকারীর কপি তৈরি হতে পারে। সাধারণত অনুমোদিত সীমার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ ভারতীয় ভিসা আবেদন করে আর তাই সবাইকে তারিখ দেয়া সম্ভব হয় না। আবেদন ফরম পূরণের পর তারিখ না পেলে পরবর্তী কোন এক সময় বা দিনে আবার চেষ্টা করতে হবে। তবে নতুন করে ফরম পূরণ করার দরকার নেই। পূর্বে আবেদন ফরম পূরণের সময় পাওয়া ওয়েব ফাইল নম্বর এবং জন্ম তারিখের মাধ্যমে ওয়েবসাইটে লগইন করে তারিখ পাওয়ার চেষ্টা করা যাবে। পেশাদার আবেদন ফরম পূরণকারীরা দিনে কয়েকবার চেষ্টার মাধ্যমে তারিখ পেতে সাহায্য করেন। আর আপনি নিজে চেষ্টা করলেও কয়েকদিন চেষ্টা করলেই তারিখ পেয়ে যাবেন।
  • আবেদন ফরম পূরণ করে তারিখ পাওয়ার পর সেটার প্রিন্ট কপি নিতে হবে। প্রিন্ট কপি নিতে ভুলে গেলেও অসুবিধা নেই, ওয়েব ফাইল নম্বর এবং জন্ম তারিখের সাহায্যে লগইন করে যেকোনো সময় প্রিন্ট আউট নিতে পারবেন।
  • কোন কারণ ছাড়া একাধিক তারিখের জন্য একাধিক ভিসা আবেদন করা ঠিক নয়। যুক্তিসঙ্গত কোন কারণ ছাড়া একাধিক তারিখের জন্য একাধিক ভিসা আবেদন করলে ভিসা ইস্যু নাও হতে পারে।
  • ভিসা আবেদন ফরম জমা দেয়ার পর আবেদনের অবস্থা বা স্ট্যাটাস জানতে টেলিফোন, ফ্যাক্স বা ই-মেইলের মাধ্যমে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রে যোগাযোগ করা যেতে পারে, এক্ষেত্রে স্টিকার নম্বর বা পাসপোর্ট নম্বর উল্লেখ করতে হবে।
  • একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ পাঁচজনের জন্য আবেদনপত্র জমা দিতে পারেন, তবে তাদেরকে জমাদানকারীর পরিবারের সদস্য হতে হবে। বাবা-মা, সন্তান, স্বামী-স্ত্রী, এদের পরিবারের সদস্য ধরা হয়।
  • এছাড়া সংসদ সদস্য, বিচার বিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির চেয়ারম্যান, প্রধান নির্বাহী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং তাদের পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং সত্তরোর্ধ্ব ব্যক্তিবর্গের হয়ে লিখিতভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধিরা ই-টোকেনসহ আবেদনপত্র জমা দিতে পারেন।
  • সামরিক বাহিনী, পুলিশ বাহিনী বা নিরাপত্তা রক্ষায় নিয়োজিত বা অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গকে নির্ধারিত ফরম্যাটে প্রোফর্মা জমা দিতে হয়।
  • সিকিম, কাশ্মীর, অরুণাচল, হিমাচল, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, উতরাখন্ডসহ ভারতীয় কিছু এলাকায় যাওয়ার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ থাকায় সেসব জায়গায় যেতে হলে অতিরিক্ত ফরম পূরণ করে দিতে হয় এবং এসব ক্ষেত্রে ভিসা প্রসেসিংয়ে চার সপ্তাহ বা তার চেয়ে বেশি সময় দরকার হতে পারে।
  • ব্যবসা সংক্রান্ত কাজে ভারতে যেতে হলে বিজনেস ভিসা বা “বি” ভিসা এবং চাকুরী সংক্রান্ত কাজে ভারত যেতে হলে এমপ্লয়মেন্ট ভিসা বা “ই” ভিসা নিতে হবে।
  • ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণের পাশাপাশি ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতার পক্ষেও কাগজপত্র দেখাতে হবে।

Password ছাড়াই Wifi connect। (১০০% working)

Password ছাড়া WiFi connect এর জন্য যা যা প্রয়োজন তা নিম্নে দেওয়া হইল:-
  • ১.একটি Android মোবাইল।
  • ২.মোবাইলটি Root থাকার প্রয়োজন নেই।
  • ৩. play_store থেকে একটি Apps ডাউনলোড করে নিতে হবে। play store এ  WPS দিয়ে সার্চ দিলে এই Apps গুলো আসবে এইখান থেকে যে কোন একটি download করে নিলেই হবে। যেমন আমি AndroDumpper দিয়ে কাজ করেছি।
  • ৪.যে WiFi টি connect করা হবে সেই Wifi এর প্রথম pin/password। যেটি রাওটার এর পিছনে দেওয়া থাকে। আমার টার password :-19341811এই প্রথম কোডটি জানা থাকলে যতই password চেঞ্জ করা হোক না কেন প্রতিবারই WiFi connect করা যায়। প্রতি WiFi router এর নিজস্ব কোড থাকে।
বুঝবার সুবিধার্থে ভিডিও লিংক দেওয়া হল https://youtu.be/44YPUbxjt54
আপনাদের Android  বিষয়ে যে কোন দরকারে আপনারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আর যে কোন দরকারি কথা জিজ্ঞাস করতে আমাদের Facebook পেজ এ মেসেজ দিয়ে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা হয়ত অনেক কিছু জানার পর ও আপনাদের জানাতে পারি না কারণ আপনাদের কি দরকার আমরা জানি না। আপনারা আমাদের মেসেজ দিয়ে জানান আপনাদের কি দরকার আমরা তাই নিয়ে পরের video তে হাজির হব।

বৃহস্পতিবার, ১১ মে, ২০১৭

ফেইসবুক আইডি হ্যাক করুন এন্ড্রয়ড ফোন ব্যবহার করে! (মেগা টিউন)

ফেইসবুক হচ্ছে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোস্যাল নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইট এবং অনেক লোকই চায় অন্যের ফেইসবুক আইডি হ্যাক করতে।
কিন্তু তাদের জন্যে একটি দুঃখের সংবাদ হচ্ছে বলতে গেলে প্রায় কেউই সরাসরি ফেইসবুক সার্ভার নিজের দখলে নিয়ে যে কারো আইডি হ্যাক করতে সক্ষম নয়।
ফেইসবুকের আছে অনেক লোক সমৃদ্ধও একটি সিকিউরিটি স্পেপালিস্টদের টিম যারা রাতদিন কাজ করে ফেইসবুকের নিরাপত্তা বজায় রাখে।
তবে ফেইসবুক সার্ভারে সরাসরি দখল নিয়ে ফেইসবুক আইডি হ্যাক করতে না পারলেও নানান পদ্ধতির মাধ্যমে ভিকটিম কে বোকা বানিয়ে তাদের মেইল আইডি এবং ফেইসবুক পাসওয়ার্ড নিজের দখলে আনা যায়। আপনারা সবাই ফিশিং মেথডটির কথা জেনে থাকবেন আশা করি...যারা জানেন না আশা করি আজকে তারাও এই বিষয়টি সম্পর্কে জানবেন এবং আগামীতে এটা থেকে সতর্ক থাকবেন। এই টিউনটিও শিক্ষনীয় উদ্দেশ্যে লেখা, কারো ক্ষতির জন্যে না।
ফিশিং মেথড হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম ফেইসবুক আইডি হ্যাক করার। ফিশিং এর কাজ হচ্ছে,স্ক্যামিং এর মাধ্যমে ভিকটিমের ই-মেইল এবং ফেইসবুক আইডির পাসওয়ার্ড আপনার কাছে পৌছিয়ে দেওয়া। ফিশিং বর্তমান সময়ে ইউজার একাউন্ট হ্যাক করার সবচেয়ে জনপ্রিয় মেথড।
হ্যাকার যদি আপনার উপরে সফলভাবে এই এট্যাকটি করতে সক্ষম হয় তাহলে আপনার একাউন্ট সম্পুর্ন হ্যাকারের হাতে চলে যাবে।
ফিশিং এর ডেক্সটপ ভার্সন বা কিভাবে ফিশিং ডেক্সটপে ব্যবহার করা যায় তা নিয়ে অনেক টিউটোরিয়াল হলেও মোবাইল ফোন দিয়ে কিভাবে ফিশিং অপারেট করতে হয় সে সমন্ধে তেমন বেশী টিউন টিউন করা হয়নি টেকটিউনসে।
আজকের টিউনে আমি দেখাবো কিভাবে মোবাইলের মাধ্যমেই ফিশিং হোস্টিং সেটাপ করতে হয় এবং আরো একটি জিনিস দেখাবো আপনারা অনেকেই এই সমস্যাটির সম্মুখিন হয়ে থাকবেন যে আপনারা কোনো ফ্রি হোস্টিং এ আপনাদের ফিশিং আপলোড করলে কিছুক্ষনের ভিতরে সে ফিশিংটি ডিলিট হয়ে যায় যার কারণ হচ্ছে হোস্টিং কর্তিপক্ষ বুঝতে পারে যে আপনি কোনো অনৈতিক কার্য সিদ্ধির জন্যে ফেইক ফেইসবুক বা অন্য যেকোনো ওয়েবসাইটের ফিশিং তাদের হোস্টিং এ আপলোড করেছেন। তাই সেটা তারা ডিলেট করে দেয়। আজকের টিউনে আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে সেটা বাইপাস করা যায় এবং ফ্রি হোস্টিংএই ফিশিং ব্যবহার করা যায়।

সতর্কতাঃ টিউনটি শুধুমাত্র শিক্ষনীয় উদ্দেশ্যে লিখিত কেউ টিউনের ব্যবহার করে কোনো অপকর্ম করলে টিউনার এবং টেকটিউনস কর্তিপক্ষ কোনোভাবেই দায়ী থাকবেন না।
চলুন তাহলে শুরু করা যাক।

প্রথমেই এই ফাইলগুলো ডাউনলোড করে নিন  এটা রেসপন্সিভ ফেইবুক ফিশিং পেইজ যেটা হোস্টিং এ আপলোড করলে তারা সেটা ডিটেক্ট করতে পারবে না।
জিপ ফাইলটি তে আপনারা নয়টি ফাইল দেখতে পাবেন (data.php, data1.php, index.php, Mobile_Detect.php, desktop.jpg, follow.jpg, login.jpg, desktop_files(folder), users.txt) নিচের স্ক্রিনশটটি দেখুন

এবার আমাদের যা করতে সেটা হচ্ছে ফ্রি ওয়েব হোস্টিং এ সাইন আপ করে ফাইলগুলো আপলোড করে দিতে হবে, মোবাইল থেকে করলে ইউসি ব্রাউজার ব্যবহার করে কাজটি করলে সুবিধা বেশি হবে।
প্রথমেই 000webhost এর সাইনআপ পেইজে যান গুগলে সার্চ করলেই পাবেন, টেকটিউনস হয়তো ঐ লিঙ্ক সরাসরি দেওয়া সমর্থন করে না তাই দিলাম না।
সাইনআপ পেইজে গিয়ে যথাযথ ইনফরমেশন পুর্ন করুন এবং ফ্রি হোস্টিং এ ক্লিক করুন (একটা ব্যাপারে খেয়াল রাখবেন, অবশ্যই সাব-ডোমেইন নির্ধারন করে নিবেন একটি)

রেজিস্ট্রেশনের পরে আপনার ই-মেইলে একটিভেশন মেইল যাবে, সেটাতে ক্লিক করে আপনার একাউন্ট ভেরিফাই করে নিন এবং রিফ্রেশ করুন এড্রেসটি, একাউন্ট একটিভ হওয়ার পরে নিচের স্ক্রিনশটটি দেখতে পাবেন সেখান থেকে Go to Cpanel এ ক্লিক করুন (নিচের স্ক্রিনশটটি দেখুন)

এইবার প্রথমে ফাইল ম্যানেজার আইকনটি ওপেন করুন ফাইল ম্যানেজারস সেকশন থেকে।
(যদি ফাইল ম্যানেজার ওপেন না হয় তাহলে ফাইল সেকশন থেকে এফটিপি পাসওয়ার্ড টি চেঞ্জ করে নিন এবং ৫ মিনিট অপেক্ষার পরে পেইজটি রিলোড করুন এবং ফাইল ম্যানেজার ওপেন করে নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করুন। এছাড়া একটি ফাইল ম্যানেজার কাজ না করলে আরো দুইটি ফাইল ম্যানেজার দেওয়া আছে সেগুলোও ব্যবহার করার চেষ্টা করতে পারেন)



ফাইল ম্যানেজারে যাওয়ার পরে সর্বপ্রথম আপনারা উপস্থিত হবেন "public_html" ডিরেক্টরিতে এইখানে আগে থেকেই দুইটি ফাইল দেখতে পাবেন ফাইলদুটি ডিলেট করে দিন, এবং আপলোডে ক্লিক করুন

আর্কাইভ সেকশনের এর নিচে ডান পাশে ফাইলস এ ক্লিক করুন এবং ফাইল ম্যানেজারে ক্লিক করুন এইবার ডাউলোড করা জিপ ফাইলটি (যে ফাইলটি টিউনের শূরুতে ডাউনলোড করেছিলেন) সেটা সিলেক্ট করে আপলোড করে দিন


সিলেক্ট করে দেওয়ার পরে আপলোডের জন্যে সবুজ টিক চিহ্নটিতে ক্লিক করুন, আপলোড হয়ে যাবে।
অপেক্ষা করুন সম্পুর্নভাবে আপলোড হওয়ার জন্যে


আপনার কাজ সমাপ্ত হয়েছে এবং সফলভাবে আপনি একটি ফিশিং ওয়েবসার্ভার তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন।
জরুরী বিষয়ঃ
এইবার প্রথমেই যে আপনি সাব-ডোমেইনটি নিয়েছিলেন সেটাই হবে আপনার আপলোড করা ফিশিং পেইজের এড্রেস আপনি যে সাব ডোমেইনটি নিয়েছিলেন তার শেষে এই এড্রেসটি যোগ করুন ফিশিং পেইজ দেখার জন্যে, এই জিনিসটি যোগ করা হয়েছে হোস্টিং ফায়ারওয়ালের চোখ ফাকি দেওয়ার জন্যে। যাতে সেটা বুঝতে না পারে এটা একটি ফিশিং পেইজ এই জিনিসটি এড করুন আপনার সাব ডোমাইন নেইমের শেষে /?id=facebook
ধরুন এই ধরনের হবে জিনিসটা : http://www.facebookphishing.com/?id=facebook
নিচের স্ক্রিনশটটি দেখুন


এবার যদি ভিকটিম তার আইডি পাসওয়ার্ড প্রবেশ করায় আপনার ফিশিং এ তাহলে সেটা আবার দেখতে পাবেন ফাইল ম্যানেজারে গিয়ে সেখানে users.txt নামে একটি ফাইলে ভিকটিমদের সবার আইডি পাসওয়ার্ড সেইভ হতে থাকবে সেখান থেকে ভিউ বাটনে ক্লিক করুন তাতেই আপনি আপনার ভিকটিমের ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দেখতে পাবেন।


সোমবার, ৮ মে, ২০১৭

ফেসবুক ফটো ভেরিফিকেশন চিন্তা এবার সারা জীবনের জন্য বিদায় করুন

ফেসবুক ফটো ভেরিফিকেশন যে কত ঝামেলার তা যারা পড়ছেন তারাই ভালো জানেন। ফটোর ভেরিফিকেশন আপনাকে দিতে হয় এখানে।
এটা মূলত ফেসবুক আপনার অ্যাকাউন্ট নিরাপত্তার জন্য করে থাকে।
যাইহোক আমরা চাই না এই ঝামেলাই পড়তে। তাহলে নিয়ে নিন সল্যুশন।

পদ্ধতি-

  • প্রথমে আপনি আপনার ফেসবুকের Setting এ যান।
  • তারপর Security অপশনে প্রবেশ করুন। (নিচের ছবির মতো)
  • সেখান থেকে Trusted Contacts এ যান। 
  • তারপর Choose Trusted Contacts সিলেক্ট করুন।

  • সেখানে আপনী আপনার তিন/পাচঁজন জন খুব কাছের এবং  পরিচিত বন্ধুর নাম লিখুন এবং Select করুন । (তবে আপনাকে কমপক্ষে ৩ জনকে অ্যাড করতেই হবে)

  • তবে এ দিকে অবশ্যই মনে রাখবেন, যাদের আপনি এখানে Select করছেন, পরবর্তিতে এদের যে কোন এক জনের ছবি দ্বারাই আপনাকে Verification করতে হবে।

  • তারপর Confirm এ ক্লিক করুন।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ; এখন থেকে আপনি নিশ্চিত।

অ্যাপেল আই ডি বানান (ফ্রী) তে

যা যা প্রয়োজন :

  • iTunes Download Link
  • Fake Location Address
  • Email ID
  • Internet Connection
এই ভিডিওতে আপনাদেরকে দেখাব কিভাবে ভিসা কার্ড ছাড়া অ্যাপেল আই ডি খুলবেন যার জন্য আপনাদেরকে  iTunes এ প্রবেশ করে অ্যাপ্লিকেশান ফিলআপ করতে হবে সেই সাথে ইমেইল আইডিও প্রয়োজন হবে।ইমেইল আই ডি না থাকলে আমি ইমেইল আই ডি সাইন আপ করার লিঙ্ক নীচে দিয়েছি।যদি সাইন আপ করতে প্রবলেম হয় তাহলে সাহায্যের জন্য এই লিঙ্ক এ ক্লিক করুন।
https://youtu.be/9QClqA5Jc9M 

 আপনারা চাইলে মোবাইল থেকে ও আই ডি খুলতে পারবেন কিন্তু সে জন্য আপনাকে অ্যাপ স্টোরে যেতে হবে অনলাইন থেকে।আমি সব প্রয়োজনীয় লিঙ্ক নিচে দিয়ে দিব যেন আপনাদের সময় নষ্ট করতে না হয়।আই ফোন ৭ এর features দেখতে ক্লিক করুন আই লিঙ্ক  i phone7
 https://youtu.be/jOoWw64ngik 

সময় নিয়ে আমার টিউনটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। সবাই ভালো থাকবেন আর আমার ভিডিও ভাল লাগলে আমাকে অবশ্যই উৎসাহ ও সাহায্য করবেন যেন আরও ভাল ভিডিও আপনাদেরকে উপহার দিতে পারি।প্রযুক্তির সাথেই থাকুন, আর মেতে উঠুন প্রযুক্তির সুরে।

https://youtu.be/sef1KGCezVE 

উইন্ডোজ ইন্সটল করুন পেন ড্রাইভ থেকে অথবা মেমোরি কার্ড থেকে এবং পোর্টেবল হার্ডডিস্ক দিয়ে।

যা যা লাগবে

  • পেন ড্রাইভ / মেমোরি কার্ড / পোর্টেবল হার্ডডিস্ক।
  • উইন্ডোজ এর ISO File .
  • Rufus software
  • উইন্ডোজ সেটআপ দিতে অবশ্যই Boot From USB Select করে দিবেন BIOS থেকে।
  • BIOS এ প্রবেশ করতে --A Function key (such as F1, F2, or F3) --The Esc key
The Delete key ব্যবহার করা হয়।
এই ভিডিও তে আপনারা দেখতে পারবেন কিভাবে পেন ড্রাইভ থেকে যে কোন উইন্ডোজ ইন্সটল করবেন।এমনকি আপনারা চাইলে মেমরি কার্ড আথবা পোর্টেবল হার্ড ডিস্ক থেকেও উইন্ডোজ ইন্সটল করতে পারেন। আরও অনেক পদ্ধতিতে পেন ড্রাইভ থেকে যে কোন উইন্ডোজ ইন্সটল করা যায়।
কিন্তু আমি আপনাদের সবচেয় ভাল পদ্ধতি দেখাব যেন আপনারা খুব সহজেই উইন্ডোজ ইন্সটল করতে পারেন।আমি সব প্রয়োজনীয় লিঙ্ক নিচে দিয়ে দিব যেন আপনাদের সময় নষ্ট করতে না হয়।আমার ভিডিও ভাল লাগলে আমাকে অবশ্যই উৎসাহ ও সাহায্য করবেন যেন আরও ভাল ভিডিও আপানেরকে উপহার দিতে পারি। উইন্ডোজ ৮ ইন্সটল কিভাবে দিবেন দেখতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন Windows 8 Installation Process
ধন্যবাদ আমার টিউনটি পড়ার জন্য।
https://www.youtube.com/watch?v=RnL96uiUpWg 

বুধবার, ২২ মার্চ, ২০১৭

আপনার ফেসবুক প্রোফাইল ভিজিটরদের খুজে বের করুন অনেক সহজে।

আমাদের এই ফেসবুক প্রোফাইল কারা বা আমাদের কোন কোন বন্ধু এসে ভিজিট করল এই বিষয়টি আমাদের অনেকেরই মাঝে মাঝে জানতে ইচ্ছে করে। তো বন্ধুরা আসুন কি করে আমরা আমাদের ফেসবুক প্রোফাইল ভিজিটরদের খুজে বের করব সেটা দেখি।
প্রথমে আমরা আমাদের ফেসবুক প্রোফাইলে প্রবেশ করব।
আপনার পোফাইলে প্রবেশের পর আপনি প্রোফাইলের বামে গিয়ে আপনার মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করুন। এরপর আপনি view page sourch এ ক্লিক করুন। তাহলে আপনি নিচের চিত্রের মতো page sourch অপশনে চলে যাবেন। অথবা, আপনি বিষয়টি আরো ভালোভাবে বুঝতে ভিডিওটি দেখুন।
page sourch এ যাওয়ার পর আপনি আপনার কিবোর্ডে CTRL+F চেপে Find বারটি নিয়ে আসুন। এরপর সেখানে আপনি "initialchatfriendslilst" লিখাটি লিখে ইন্টার চাপুন।তাহলে  আপনি নিচের চিত্রে দেখানো সবুজ ঘরের মতো অনেক গুলো নিউমেরিক আইডি পাবেন। সেখান থেকে আপনি প্রত্যকটি আইডি প্রথম থেকে আলাদা আলাদা করে নিয়ে আপনার প্রোফাইল url এ আপনার প্রফাইল name এর জায়গায় একটা একটা করে আইডি বসালেই আপনি দেখতে পাবেন আপনার ফেসবুক প্রোফাইল ভিজিটর কারা।

Facebook ফ্রেন্ডস লিস্টের ফ্রেন্ডসরা ছাড়া আর কেউ sms/Message দিয়ে বিরক্ত করতে পারবে না



১) প্রথমে আপনাকে আপনার ফেইসবুক একাউন্ট এ  লগইন করতে হবে
২) আপনার প্রফাইলে ক্লিক করে হবে
৩) এবার সর্ব প্রথম আমাদেরকে চেক করে দেখতে হবে নন -ফেইসবুক ফ্রেন্ডসরা  প্রোফাইলটাকে কিরকম দেখতে পায়।
৪) এর জন্যও আপনাকে  একটিভিটি লগ এর পাশে যে ৩টা ... ডট আছে ওখানে ক্লিক করতে হবে.
৫) এরপর  ভিউ এস এ ক্লিক করলে একটা পেজ ওপেন হবে ওই পেজে যা শো করবে আপনার নন -ফেইসবুক ফ্রেন্ডসরা  আপনার প্রোফাইলটাকে ঠিক ঐরকমই  দেখতে পারবে।
৬) এখন আপনি যদি অপমার মেসেজে বাটন তাকে নন -ফেইসবুক ফ্রেন্ডসদেড় জন্যও ডেসিবলে করে দিতে চান তাহলে এবাউট এ ক্লিক করুন।
৭) ওখান থেকে কন্টাক্ট ইনফরমেশন এ ক্লিক করে birth-date এ ক্লিক করুন
৮) birth-date কে আঠারো বছর এর নিচে সেট করে দিন তারপর কনফার্ম বাক্স এ টিক মার্ক করে OK ক্লিক করুন
৯) এবার কাজ হয়েছে কিনা তা চেক করার জন্যও আবার  একটিভিটি লগ এর পাশে যে ৩টা ... ডট আছে ওখানে ক্লিক করুন
যদি বুজতে সমস্যা হয় তাহলে এই ভিডিও টি দেখোন এখানে খুব ভালো ভাবে step by step সন্দর করে দেওয়া আছে

ফেসবুক আইডি বানান কোন ইমেইল বা মোবাইল নাম্বার ছাড়া


আসসালামু ওয়ালাইকুম,
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভালো আছেন। আগেই বলে দিচ্ছি কারো যদি লেখা পড়তে কষ্ট হয় তাহলে এই লেখা না পরে ডাইরেক্ট নিচের ভিডিও দেখুন আমি সবসময় আপনাদের স্বার্থে লেখার পাশাপাশি ভিডিও রাখবো। বর্তমানে ফেসবুক এর জনপ্রিয়তা অনেক তাই আমার আজকের টিউনটি হল ফেসবুক নিয়ে।
আজকে আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে আপনার কোন ইমেইল ছাড়া বা মোবাইল নাম্বার ছাড়া  ভেরিফাই ফেসবুক আইডি বানাবেন।  অবশ্য অনেকেই এটা জানেন আবার অনেকে জানেন না তো যারা না জানেন এই টিউনটি তাদের জন্য।  শুরুতেই বলে রাখি কোন ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন তো চলুন শুরু করা যাক-
তো ফার্স্টে আপনি এই ওয়েবসাইট জান এখানে আপনাকে একটি ইমেইল আইডি দিবে এই ইমেইল আইডি টি দিয়ে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলবেন  এবং খোলার পর আর কিছু করবেন না যেখানে আপনাকে মেইল আইডিটি দিয়েছে ওই পেজ এ চলে যান দেখবেন আপনাকে কনফার্ম মেইল পাঠিয়েছে সেটাতে ক্লিক করলেই আপনার কাজ  শেষ।
আপনি যদি চান এমন নাম  দিবেন যেনো কেও না বুঝেতে না পারে এটি ফেইক তাহলে এখানে গিয়ে নাম নির্বাচন করুন  তাহলে কেও বুঝতে পারবে না যে এটি ফেইক। ভালো ভাবে বুঝার জন্য নিচের ভিডিও টি দেখুন
Create Unlimited Facebook Account With Usa Number verify (Bangla Tuterial)Tips And Tricks • 5.1K viewsLive23:14Playlist ()Mix (50+)

বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

মোবাইল নাম্বার ছাড়াই জিমেইল একাউন্ট খুলুন ২ মিনিটে


কিভাবে মোবাইল নম্বর ছাড়ায় একটি জিমেল
একাউন্ড তৈরি করবেন অনেকে হয়তো মোবাইল নম্বরের
 জন্য একাউন্ড করতে পারেন না তাই সে সকল ভাইদের
 জন্য আজকের টিউটোরিয়াল যদি এই টিউটোরিয়ালটি দেখেন
 তাহলে অবশ্যই মোবাইল নম্বর ছাড়াই এটি করতে পারবের তো আনেক কথা হয়ছে এখন কাজের পালা তো নিচ থেকে ভিডিও: https://youtu.be/VfA8IhP7O5Y


যেকোনো পিসির লক করা ফোল্ডারে ঢুকুন পাসওয়ার্ড ছারাই ভিডিও টিউটোরিয়াল

যেকোনো কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড না জেনেই ফোল্ডারে প্রবেশ করবেন এবং কপি,পেস্ট,ডিলিট করে দিয়ে আসতে পারেন।তবে এটা কোন খারাপ কজে ব্যবহার করবেন না।খারাপ কাজে ব্যবহার করলে আমার দোষ নাই। আপনাদের সুবিধার জন্য একটা ভিডিও টিউটোরিয়াল বানিয়েসি আসা করি সবাই পারবেন। যা যা প্রয়োজন ঃ
১ঃ প্রটেক্ট করা ফোল্ডার।
২ঃ 7 জিপ সফটওয়ার। 7 জিপ সফটওয়ারের ডাউন লোড লিংক ভিডিও এর ডিসক্রিপ্সনে দেয়া আছে। যার প্রয়োজন ডাউনলোড করে নিবেন।
কিভাবে পাসওয়ার্ড ছারাই ফোল্ডারে প্রবেশ করবেন আমার ভিডিও টিউটোরিয়ালে দেখানো হয়েছে ইউটিউব ভিডিও টিউটোরিয়াল লিংক এখানে।
https://youtu.be/VYdr9rU_wIY