সোমবার, ২২ মে, ২০১৭

ভারতীয় ভিসা আবেদন

ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র
কূটনীতিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক পাসপোর্টধারী ছাড়া সবধরনের ভিসা আবেদনকারীর আবেদন গ্রহণের কাজটি করে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র। তবে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়াকরণ এবং সিদ্ধান্তের বিষয়টি নির্ভর করে হাই কমিশনের ওপর। আর ভিসা আবেদন করতে হবে অনলাইনে http://indianvisaonline.gov.in/visa/ সাইটটির মাধ্যমে।
 
 
 
বেশ কয়েক ধরনের ক্যাটাগরিতে ভারতীয় ভিসার আবেদন করা যায়:
  • কূটনৈতিক ভিসা,
  • বিজনেস ভিসা,
  • কনফারেন্স ভিসা,
  • এমপ্লয়মেন্ট ভিসা,
  • ইমার্জেন্সি ভিসা,
  • এন্ট্রি ভিসা,
  • জার্নালিস্ট ভিসা,
  • মেডিকেল ভিসা,
  • মিশনারি ভিসা,
  • স্টুডেন্ট ভিসা,
  • ট্যুরিস্ট ভিসা,
  • ট্রানজিট ভিসা,
  • রিসার্চ ভিসা,
  • দু’মাসের মধ্যে পুনঃপ্রবেশের অনুমতিসহ ভিসা,
  • জার্নালিস্ট ভিসা, ইত্যাদি।
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রগুলো:
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, গুলশান, ঢাকা
ঠিকানা:
লেক ভিউ, বাড়ি: ১২, সড়ক: ১৩৭, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ।
ফোন: 00-88-02-9893006, 8833632
মোবাইল ফোন: 0171 3389499
ফ্যাক্স: 00-88-02-9863229
ই-মেইল: info@ivacbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, ধানমণ্ডি, ঢাকা
বাড়ি- ২৪, সড়ক: ২, ধানমণ্ডি, ঢাকা-১২১৫
ই-মেইল: info@ivacbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভিসা আবেদনপত্র গ্রহণ: সকাল ০৮:০০ টা থেকে দুপুর  ০১:০০ টা (রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার)
পাসপোর্ট ডেলিভারি: বিকাল ৩:০০ টা থেকে সন্ধ্যা সন্ধ্যা ০৬:০০ টা (রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার)
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, মতিঝিল, ঢাকা
ঠিকানা:
স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, সাধারণ বিমা ভবন, ২৪-২৫, দিলকুশা, বাণিজ্যিক এলাকা,
ফোন: 00-88-02-9553371, 9554251
ফ্যাক্স: 00-88-02-9563991
ই-মেইল: info@ivacbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, চট্টগ্রাম

ঠিকানা:
২১১১, জাকির হোসেন রোড, হাবিব লেন, চট্টগ্রাম।
(হলিক্রিসেন্ট হাসপাতালের বিপরীতে)
ফোন: 00-88 -031-2551100
ফ্যাক্স: 00-88-031-2524492
ই-মেইল: ivacctg@colbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, সিলেট
ঠিকানা:
স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া, রোজ ভিউ কমপ্লেক্স, শাহজালাল উপশহর, সিলেট- ৩১০০
টেলিফোন: 00-88-0821 - 719273
ফ্যাক্স: 00-88-0821-719932
ই-মেইল: info@ivacbd.com
ওয়েবসাইট:  www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন জমাদান কেন্দ্র, খুলনা
ঠিকানা:
ড. মতিয়ার রহমান টাওয়ার, ৬৪, কেডিএ এভিনিউ, কেডিএ কমার্শিয়াল এরিয়া, ব্যাংকিং জোন, খুলনা-৯১০০
টেলিফোন: 00-88-041-2833893
ফ্যাক্স: 00-88-041-2832493
ই-মেইল: info@ivacbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, রাজশাহী
ঠিকানা:
মরিয়ম আলী টাওয়ার, হোল্ডিং নম্বর-১৮, প্লট নম্বর- ৫৫৭, দ্বিতীয় তলা, পুরাতন বিলসিমলা, গ্রেটার রোড, বর্ণালী মোড়, দ্বিতীয় তলা, ওয়ার্ড নম্বর-১০, রাজশাহী।
ফোন: 88-0721-812534, 88-0721-812535
ই-মেইল: info.rajshahi@ivacbd.com                       
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, বরিশাল
ঠিকানা:
নর্থ সিটি সুপার মার্কেট
২য় তলা, বরিশাল সিটি কর্পোরেশন,
অমৃত লাল দে রোড, বরিশাল।
ই-মেইল: info@ivacbd.com                     
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, ময়মনসিংহ ঠিকানা:
২৯৭/১, মাসাকান্দা,
২য় তলা, মাসাকান্দা বাসস্ট্যান্ড, ময়মনসিংহ।
ই-মেইল: info@ivacbd.com                     
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, রংপুর ঠিকানা:
জে বি সেন রোড,
(রামকৃষ্ণ মিশনের বিপরীতে)
মাহিগঞ্জ, রংপুর।
ই-মেইল: info@ivacbd.com                     
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
 
ভিসা আবেদন ফি (অফেরতযোগ্য)
বাংলাদেশী পাসপোর্টধারীদের কোন ভিসা ফি প্রয়োজন হয় না, তবে ভিসা প্রসেসিং ফি দিতে হয়।

কেন্দ্র
প্রতি আবেদনপত্রের জন্য ভিসা প্রসেসিং ফি (টাকা)
গুলশান, ঢাকা
৬০০
ধানমণ্ডি, ঢাকা ৬০০
মতিঝিল, ঢাকা
৬০০
চট্টগ্রাম
৬০০
সিলেট
৭০০
খুলনা
৭০০
রাজশাহী
৬০০
বরিশাল ৭০০
রংপুর ৭০০
ময়মনসিংহ ৭০০

পাসপোর্ট সংগ্রহ:
ভিসা আবেদনের সময় পাসপোর্ট জমা দেয়ার পর ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জেনে নিতে হবে ভিসা ইস্যু হয়েছে কিনা আর ভিসা ইস্যুর পর ভিসা আবেদন কেন্দ্র থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে। তিন মাস পেরিয়ে যাওয়ার পরও পাসপোর্ট সংগ্রহ না করলে পাসপোর্টে থাকা স্থায়ী ঠিকানা বা বাংলাদেশ সরকারের যথাযথ দপ্তরে পাসপোর্ট পাঠিয়ে দেয়া হয়। তাই এ ঝামেলা থেকে রেহাই পেতে যথাসময়ে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করা উচিত। পাসপোর্ট ডেলিভারি সংক্রান্ত কোন সমস্যা বা অভিযোগের ক্ষেত্রে যোগাযোগ করা যেতে পারে নিচের ঠিকানাগুলোতে:
 
ব্যবস্থাপক (প্রশাসন), ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, বাড়ি নম্বর: ১২, সড়ক: ১৩৭, গুলশান-১, ঢাকা।
ফোন: 02-8833632
ফ্যাক্স: 02-9863229
ই-মেইল: Info@ivacbd.com
 
অথবা
 
চিফ অপারেটিং অফিসার, ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, উদয় টাওয়ার, গুলশান-১, ঢাকা। ফ্যাক্স: 02-8835602 ই-মেইল: manager@sbigb.com
 
 
ভারতীয় ভিসার নিয়মকানুন:
 
  • পাসপোর্টের মেয়াদ অন্তত ছয় মাস থাকতে হবে।
  • শিশুদের জন্য ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রও আলাদা পাসপোর্ট প্রয়োজন হবে।
  • অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীদের ভিসা প্রয়োজন হয় না।
  • ভিসা আবেদন ফর্মটি সতর্কতার সাথে পূরণ করতে হবে কারণ যেকোনো ভুল তথ্যের দায় আবেদনকারীকেই নিতে হবে আর ভিসা ইস্যু হওয়ার পরই বরং ভ্রমণের বিস্তারিত পরিকল্পনা করা উচিত।
  • ২০১০ সাল থেকে চালু হওয়া নিয়মানুযায়ী কেবল অনলাইনে করতে হয় ভিসা আবেদন।
  • ঢাকা, খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের বাসিন্দাদের অবশ্যই ঢাকার গুলশান অথবা মতিঝিলের ভারতীয় ভিসা কেন্দ্রে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। আর সিলেট, চট্টগ্রাম এবং রাজশাহী বিভাগের বাসিন্দাদের নিজ নিজ আঞ্চলিক ভিসা আবেদন কেন্দ্রে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। আর বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশী নাগরিকদের আবেদনপত্র জমা দিতে হবে গুলশান অথবা মতিঝিলের ভিসা আবেদন কেন্দ্রে।
  • অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণের পর আবেদনপত্রের এক কপি এবং সাম্প্রতিক তোলা এক কপি পাসপোর্ট আকারের রঙিন ছবি জমা দিতে হবে।
  • অনলাইনে ভিসা আবেদন ফরম পূরণের পর আবেদনকারীর যে কপি তৈরি হয় তাতে আবেদনপত্র জমা দেয়ার তারিখ এবং সময় উল্লেখ করে দেয়া হয়। নির্ধারিত দিন এবং সময়েই আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। তবে যথাসময়ে যাওয়া সম্ভব না হলে ঐদিনই অফিস সময়ের (সকাল ৮:০০-দুপুর ১২:০০) মধ্যে পৌঁছাতে পারলেও আবেদনপত্র জমা দেয়া যাবে।
  • অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণে কোন ভুল হলে সেটা সংশোধনের কোন সুযোগ নেই, তবে কোন ভুল হলে নতুন করে আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে।
  • অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করলেই যে এপয়েন্টমেন্ট বা ফরম জমা দেয়ার তারিখ পাওয়া যাবে তা বলা যায় না। তারিখ ছাড়াই আবেদনকারীর কপি তৈরি হতে পারে। সাধারণত অনুমোদিত সীমার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ ভারতীয় ভিসা আবেদন করে আর তাই সবাইকে তারিখ দেয়া সম্ভব হয় না। আবেদন ফরম পূরণের পর তারিখ না পেলে পরবর্তী কোন এক সময় বা দিনে আবার চেষ্টা করতে হবে। তবে নতুন করে ফরম পূরণ করার দরকার নেই। পূর্বে আবেদন ফরম পূরণের সময় পাওয়া ওয়েব ফাইল নম্বর এবং জন্ম তারিখের মাধ্যমে ওয়েবসাইটে লগইন করে তারিখ পাওয়ার চেষ্টা করা যাবে। পেশাদার আবেদন ফরম পূরণকারীরা দিনে কয়েকবার চেষ্টার মাধ্যমে তারিখ পেতে সাহায্য করেন। আর আপনি নিজে চেষ্টা করলেও কয়েকদিন চেষ্টা করলেই তারিখ পেয়ে যাবেন।
  • আবেদন ফরম পূরণ করে তারিখ পাওয়ার পর সেটার প্রিন্ট কপি নিতে হবে। প্রিন্ট কপি নিতে ভুলে গেলেও অসুবিধা নেই, ওয়েব ফাইল নম্বর এবং জন্ম তারিখের সাহায্যে লগইন করে যেকোনো সময় প্রিন্ট আউট নিতে পারবেন।
  • কোন কারণ ছাড়া একাধিক তারিখের জন্য একাধিক ভিসা আবেদন করা ঠিক নয়। যুক্তিসঙ্গত কোন কারণ ছাড়া একাধিক তারিখের জন্য একাধিক ভিসা আবেদন করলে ভিসা ইস্যু নাও হতে পারে।
  • ভিসা আবেদন ফরম জমা দেয়ার পর আবেদনের অবস্থা বা স্ট্যাটাস জানতে টেলিফোন, ফ্যাক্স বা ই-মেইলের মাধ্যমে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রে যোগাযোগ করা যেতে পারে, এক্ষেত্রে স্টিকার নম্বর বা পাসপোর্ট নম্বর উল্লেখ করতে হবে।
  • একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ পাঁচজনের জন্য আবেদনপত্র জমা দিতে পারেন, তবে তাদেরকে জমাদানকারীর পরিবারের সদস্য হতে হবে। বাবা-মা, সন্তান, স্বামী-স্ত্রী, এদের পরিবারের সদস্য ধরা হয়।
  • এছাড়া সংসদ সদস্য, বিচার বিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির চেয়ারম্যান, প্রধান নির্বাহী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং তাদের পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং সত্তরোর্ধ্ব ব্যক্তিবর্গের হয়ে লিখিতভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধিরা ই-টোকেনসহ আবেদনপত্র জমা দিতে পারেন।
  • সামরিক বাহিনী, পুলিশ বাহিনী বা নিরাপত্তা রক্ষায় নিয়োজিত বা অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গকে নির্ধারিত ফরম্যাটে প্রোফর্মা জমা দিতে হয়।
  • সিকিম, কাশ্মীর, অরুণাচল, হিমাচল, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, উতরাখন্ডসহ ভারতীয় কিছু এলাকায় যাওয়ার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ থাকায় সেসব জায়গায় যেতে হলে অতিরিক্ত ফরম পূরণ করে দিতে হয় এবং এসব ক্ষেত্রে ভিসা প্রসেসিংয়ে চার সপ্তাহ বা তার চেয়ে বেশি সময় দরকার হতে পারে।
  • ব্যবসা সংক্রান্ত কাজে ভারতে যেতে হলে বিজনেস ভিসা বা “বি” ভিসা এবং চাকুরী সংক্রান্ত কাজে ভারত যেতে হলে এমপ্লয়মেন্ট ভিসা বা “ই” ভিসা নিতে হবে।
  • ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণের পাশাপাশি ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতার পক্ষেও কাগজপত্র দেখাতে হবে।

Password ছাড়াই Wifi connect। (১০০% working)

Password ছাড়া WiFi connect এর জন্য যা যা প্রয়োজন তা নিম্নে দেওয়া হইল:-
  • ১.একটি Android মোবাইল।
  • ২.মোবাইলটি Root থাকার প্রয়োজন নেই।
  • ৩. play_store থেকে একটি Apps ডাউনলোড করে নিতে হবে। play store এ  WPS দিয়ে সার্চ দিলে এই Apps গুলো আসবে এইখান থেকে যে কোন একটি download করে নিলেই হবে। যেমন আমি AndroDumpper দিয়ে কাজ করেছি।
  • ৪.যে WiFi টি connect করা হবে সেই Wifi এর প্রথম pin/password। যেটি রাওটার এর পিছনে দেওয়া থাকে। আমার টার password :-19341811এই প্রথম কোডটি জানা থাকলে যতই password চেঞ্জ করা হোক না কেন প্রতিবারই WiFi connect করা যায়। প্রতি WiFi router এর নিজস্ব কোড থাকে।
বুঝবার সুবিধার্থে ভিডিও লিংক দেওয়া হল https://youtu.be/44YPUbxjt54
আপনাদের Android  বিষয়ে যে কোন দরকারে আপনারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আর যে কোন দরকারি কথা জিজ্ঞাস করতে আমাদের Facebook পেজ এ মেসেজ দিয়ে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা হয়ত অনেক কিছু জানার পর ও আপনাদের জানাতে পারি না কারণ আপনাদের কি দরকার আমরা জানি না। আপনারা আমাদের মেসেজ দিয়ে জানান আপনাদের কি দরকার আমরা তাই নিয়ে পরের video তে হাজির হব।

বৃহস্পতিবার, ১১ মে, ২০১৭

ফেইসবুক আইডি হ্যাক করুন এন্ড্রয়ড ফোন ব্যবহার করে! (মেগা টিউন)

ফেইসবুক হচ্ছে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোস্যাল নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইট এবং অনেক লোকই চায় অন্যের ফেইসবুক আইডি হ্যাক করতে।
কিন্তু তাদের জন্যে একটি দুঃখের সংবাদ হচ্ছে বলতে গেলে প্রায় কেউই সরাসরি ফেইসবুক সার্ভার নিজের দখলে নিয়ে যে কারো আইডি হ্যাক করতে সক্ষম নয়।
ফেইসবুকের আছে অনেক লোক সমৃদ্ধও একটি সিকিউরিটি স্পেপালিস্টদের টিম যারা রাতদিন কাজ করে ফেইসবুকের নিরাপত্তা বজায় রাখে।
তবে ফেইসবুক সার্ভারে সরাসরি দখল নিয়ে ফেইসবুক আইডি হ্যাক করতে না পারলেও নানান পদ্ধতির মাধ্যমে ভিকটিম কে বোকা বানিয়ে তাদের মেইল আইডি এবং ফেইসবুক পাসওয়ার্ড নিজের দখলে আনা যায়। আপনারা সবাই ফিশিং মেথডটির কথা জেনে থাকবেন আশা করি...যারা জানেন না আশা করি আজকে তারাও এই বিষয়টি সম্পর্কে জানবেন এবং আগামীতে এটা থেকে সতর্ক থাকবেন। এই টিউনটিও শিক্ষনীয় উদ্দেশ্যে লেখা, কারো ক্ষতির জন্যে না।
ফিশিং মেথড হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম ফেইসবুক আইডি হ্যাক করার। ফিশিং এর কাজ হচ্ছে,স্ক্যামিং এর মাধ্যমে ভিকটিমের ই-মেইল এবং ফেইসবুক আইডির পাসওয়ার্ড আপনার কাছে পৌছিয়ে দেওয়া। ফিশিং বর্তমান সময়ে ইউজার একাউন্ট হ্যাক করার সবচেয়ে জনপ্রিয় মেথড।
হ্যাকার যদি আপনার উপরে সফলভাবে এই এট্যাকটি করতে সক্ষম হয় তাহলে আপনার একাউন্ট সম্পুর্ন হ্যাকারের হাতে চলে যাবে।
ফিশিং এর ডেক্সটপ ভার্সন বা কিভাবে ফিশিং ডেক্সটপে ব্যবহার করা যায় তা নিয়ে অনেক টিউটোরিয়াল হলেও মোবাইল ফোন দিয়ে কিভাবে ফিশিং অপারেট করতে হয় সে সমন্ধে তেমন বেশী টিউন টিউন করা হয়নি টেকটিউনসে।
আজকের টিউনে আমি দেখাবো কিভাবে মোবাইলের মাধ্যমেই ফিশিং হোস্টিং সেটাপ করতে হয় এবং আরো একটি জিনিস দেখাবো আপনারা অনেকেই এই সমস্যাটির সম্মুখিন হয়ে থাকবেন যে আপনারা কোনো ফ্রি হোস্টিং এ আপনাদের ফিশিং আপলোড করলে কিছুক্ষনের ভিতরে সে ফিশিংটি ডিলিট হয়ে যায় যার কারণ হচ্ছে হোস্টিং কর্তিপক্ষ বুঝতে পারে যে আপনি কোনো অনৈতিক কার্য সিদ্ধির জন্যে ফেইক ফেইসবুক বা অন্য যেকোনো ওয়েবসাইটের ফিশিং তাদের হোস্টিং এ আপলোড করেছেন। তাই সেটা তারা ডিলেট করে দেয়। আজকের টিউনে আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে সেটা বাইপাস করা যায় এবং ফ্রি হোস্টিংএই ফিশিং ব্যবহার করা যায়।

সতর্কতাঃ টিউনটি শুধুমাত্র শিক্ষনীয় উদ্দেশ্যে লিখিত কেউ টিউনের ব্যবহার করে কোনো অপকর্ম করলে টিউনার এবং টেকটিউনস কর্তিপক্ষ কোনোভাবেই দায়ী থাকবেন না।
চলুন তাহলে শুরু করা যাক।

প্রথমেই এই ফাইলগুলো ডাউনলোড করে নিন  এটা রেসপন্সিভ ফেইবুক ফিশিং পেইজ যেটা হোস্টিং এ আপলোড করলে তারা সেটা ডিটেক্ট করতে পারবে না।
জিপ ফাইলটি তে আপনারা নয়টি ফাইল দেখতে পাবেন (data.php, data1.php, index.php, Mobile_Detect.php, desktop.jpg, follow.jpg, login.jpg, desktop_files(folder), users.txt) নিচের স্ক্রিনশটটি দেখুন

এবার আমাদের যা করতে সেটা হচ্ছে ফ্রি ওয়েব হোস্টিং এ সাইন আপ করে ফাইলগুলো আপলোড করে দিতে হবে, মোবাইল থেকে করলে ইউসি ব্রাউজার ব্যবহার করে কাজটি করলে সুবিধা বেশি হবে।
প্রথমেই 000webhost এর সাইনআপ পেইজে যান গুগলে সার্চ করলেই পাবেন, টেকটিউনস হয়তো ঐ লিঙ্ক সরাসরি দেওয়া সমর্থন করে না তাই দিলাম না।
সাইনআপ পেইজে গিয়ে যথাযথ ইনফরমেশন পুর্ন করুন এবং ফ্রি হোস্টিং এ ক্লিক করুন (একটা ব্যাপারে খেয়াল রাখবেন, অবশ্যই সাব-ডোমেইন নির্ধারন করে নিবেন একটি)

রেজিস্ট্রেশনের পরে আপনার ই-মেইলে একটিভেশন মেইল যাবে, সেটাতে ক্লিক করে আপনার একাউন্ট ভেরিফাই করে নিন এবং রিফ্রেশ করুন এড্রেসটি, একাউন্ট একটিভ হওয়ার পরে নিচের স্ক্রিনশটটি দেখতে পাবেন সেখান থেকে Go to Cpanel এ ক্লিক করুন (নিচের স্ক্রিনশটটি দেখুন)

এইবার প্রথমে ফাইল ম্যানেজার আইকনটি ওপেন করুন ফাইল ম্যানেজারস সেকশন থেকে।
(যদি ফাইল ম্যানেজার ওপেন না হয় তাহলে ফাইল সেকশন থেকে এফটিপি পাসওয়ার্ড টি চেঞ্জ করে নিন এবং ৫ মিনিট অপেক্ষার পরে পেইজটি রিলোড করুন এবং ফাইল ম্যানেজার ওপেন করে নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করুন। এছাড়া একটি ফাইল ম্যানেজার কাজ না করলে আরো দুইটি ফাইল ম্যানেজার দেওয়া আছে সেগুলোও ব্যবহার করার চেষ্টা করতে পারেন)



ফাইল ম্যানেজারে যাওয়ার পরে সর্বপ্রথম আপনারা উপস্থিত হবেন "public_html" ডিরেক্টরিতে এইখানে আগে থেকেই দুইটি ফাইল দেখতে পাবেন ফাইলদুটি ডিলেট করে দিন, এবং আপলোডে ক্লিক করুন

আর্কাইভ সেকশনের এর নিচে ডান পাশে ফাইলস এ ক্লিক করুন এবং ফাইল ম্যানেজারে ক্লিক করুন এইবার ডাউলোড করা জিপ ফাইলটি (যে ফাইলটি টিউনের শূরুতে ডাউনলোড করেছিলেন) সেটা সিলেক্ট করে আপলোড করে দিন


সিলেক্ট করে দেওয়ার পরে আপলোডের জন্যে সবুজ টিক চিহ্নটিতে ক্লিক করুন, আপলোড হয়ে যাবে।
অপেক্ষা করুন সম্পুর্নভাবে আপলোড হওয়ার জন্যে


আপনার কাজ সমাপ্ত হয়েছে এবং সফলভাবে আপনি একটি ফিশিং ওয়েবসার্ভার তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন।
জরুরী বিষয়ঃ
এইবার প্রথমেই যে আপনি সাব-ডোমেইনটি নিয়েছিলেন সেটাই হবে আপনার আপলোড করা ফিশিং পেইজের এড্রেস আপনি যে সাব ডোমেইনটি নিয়েছিলেন তার শেষে এই এড্রেসটি যোগ করুন ফিশিং পেইজ দেখার জন্যে, এই জিনিসটি যোগ করা হয়েছে হোস্টিং ফায়ারওয়ালের চোখ ফাকি দেওয়ার জন্যে। যাতে সেটা বুঝতে না পারে এটা একটি ফিশিং পেইজ এই জিনিসটি এড করুন আপনার সাব ডোমাইন নেইমের শেষে /?id=facebook
ধরুন এই ধরনের হবে জিনিসটা : http://www.facebookphishing.com/?id=facebook
নিচের স্ক্রিনশটটি দেখুন


এবার যদি ভিকটিম তার আইডি পাসওয়ার্ড প্রবেশ করায় আপনার ফিশিং এ তাহলে সেটা আবার দেখতে পাবেন ফাইল ম্যানেজারে গিয়ে সেখানে users.txt নামে একটি ফাইলে ভিকটিমদের সবার আইডি পাসওয়ার্ড সেইভ হতে থাকবে সেখান থেকে ভিউ বাটনে ক্লিক করুন তাতেই আপনি আপনার ভিকটিমের ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দেখতে পাবেন।


সোমবার, ৮ মে, ২০১৭

ফেসবুক ফটো ভেরিফিকেশন চিন্তা এবার সারা জীবনের জন্য বিদায় করুন

ফেসবুক ফটো ভেরিফিকেশন যে কত ঝামেলার তা যারা পড়ছেন তারাই ভালো জানেন। ফটোর ভেরিফিকেশন আপনাকে দিতে হয় এখানে।
এটা মূলত ফেসবুক আপনার অ্যাকাউন্ট নিরাপত্তার জন্য করে থাকে।
যাইহোক আমরা চাই না এই ঝামেলাই পড়তে। তাহলে নিয়ে নিন সল্যুশন।

পদ্ধতি-

  • প্রথমে আপনি আপনার ফেসবুকের Setting এ যান।
  • তারপর Security অপশনে প্রবেশ করুন। (নিচের ছবির মতো)
  • সেখান থেকে Trusted Contacts এ যান। 
  • তারপর Choose Trusted Contacts সিলেক্ট করুন।

  • সেখানে আপনী আপনার তিন/পাচঁজন জন খুব কাছের এবং  পরিচিত বন্ধুর নাম লিখুন এবং Select করুন । (তবে আপনাকে কমপক্ষে ৩ জনকে অ্যাড করতেই হবে)

  • তবে এ দিকে অবশ্যই মনে রাখবেন, যাদের আপনি এখানে Select করছেন, পরবর্তিতে এদের যে কোন এক জনের ছবি দ্বারাই আপনাকে Verification করতে হবে।

  • তারপর Confirm এ ক্লিক করুন।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ; এখন থেকে আপনি নিশ্চিত।

অ্যাপেল আই ডি বানান (ফ্রী) তে

যা যা প্রয়োজন :

  • iTunes Download Link
  • Fake Location Address
  • Email ID
  • Internet Connection
এই ভিডিওতে আপনাদেরকে দেখাব কিভাবে ভিসা কার্ড ছাড়া অ্যাপেল আই ডি খুলবেন যার জন্য আপনাদেরকে  iTunes এ প্রবেশ করে অ্যাপ্লিকেশান ফিলআপ করতে হবে সেই সাথে ইমেইল আইডিও প্রয়োজন হবে।ইমেইল আই ডি না থাকলে আমি ইমেইল আই ডি সাইন আপ করার লিঙ্ক নীচে দিয়েছি।যদি সাইন আপ করতে প্রবলেম হয় তাহলে সাহায্যের জন্য এই লিঙ্ক এ ক্লিক করুন।
https://youtu.be/9QClqA5Jc9M 

 আপনারা চাইলে মোবাইল থেকে ও আই ডি খুলতে পারবেন কিন্তু সে জন্য আপনাকে অ্যাপ স্টোরে যেতে হবে অনলাইন থেকে।আমি সব প্রয়োজনীয় লিঙ্ক নিচে দিয়ে দিব যেন আপনাদের সময় নষ্ট করতে না হয়।আই ফোন ৭ এর features দেখতে ক্লিক করুন আই লিঙ্ক  i phone7
 https://youtu.be/jOoWw64ngik 

সময় নিয়ে আমার টিউনটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। সবাই ভালো থাকবেন আর আমার ভিডিও ভাল লাগলে আমাকে অবশ্যই উৎসাহ ও সাহায্য করবেন যেন আরও ভাল ভিডিও আপনাদেরকে উপহার দিতে পারি।প্রযুক্তির সাথেই থাকুন, আর মেতে উঠুন প্রযুক্তির সুরে।

https://youtu.be/sef1KGCezVE 

উইন্ডোজ ইন্সটল করুন পেন ড্রাইভ থেকে অথবা মেমোরি কার্ড থেকে এবং পোর্টেবল হার্ডডিস্ক দিয়ে।

যা যা লাগবে

  • পেন ড্রাইভ / মেমোরি কার্ড / পোর্টেবল হার্ডডিস্ক।
  • উইন্ডোজ এর ISO File .
  • Rufus software
  • উইন্ডোজ সেটআপ দিতে অবশ্যই Boot From USB Select করে দিবেন BIOS থেকে।
  • BIOS এ প্রবেশ করতে --A Function key (such as F1, F2, or F3) --The Esc key
The Delete key ব্যবহার করা হয়।
এই ভিডিও তে আপনারা দেখতে পারবেন কিভাবে পেন ড্রাইভ থেকে যে কোন উইন্ডোজ ইন্সটল করবেন।এমনকি আপনারা চাইলে মেমরি কার্ড আথবা পোর্টেবল হার্ড ডিস্ক থেকেও উইন্ডোজ ইন্সটল করতে পারেন। আরও অনেক পদ্ধতিতে পেন ড্রাইভ থেকে যে কোন উইন্ডোজ ইন্সটল করা যায়।
কিন্তু আমি আপনাদের সবচেয় ভাল পদ্ধতি দেখাব যেন আপনারা খুব সহজেই উইন্ডোজ ইন্সটল করতে পারেন।আমি সব প্রয়োজনীয় লিঙ্ক নিচে দিয়ে দিব যেন আপনাদের সময় নষ্ট করতে না হয়।আমার ভিডিও ভাল লাগলে আমাকে অবশ্যই উৎসাহ ও সাহায্য করবেন যেন আরও ভাল ভিডিও আপানেরকে উপহার দিতে পারি। উইন্ডোজ ৮ ইন্সটল কিভাবে দিবেন দেখতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন Windows 8 Installation Process
ধন্যবাদ আমার টিউনটি পড়ার জন্য।
https://www.youtube.com/watch?v=RnL96uiUpWg