সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

ইসলামী কিছু বইয়ের লিংক

জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য হালনাগাদ করতে


র্নিবাচন কমিশেনের এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি নতুন ভোটার হিসাবে নিবন্ধন এবং পুরাতন ভোটার হিসাবে আপনার তথ্য হালনাগাদ করতে পারবেন।


মাধবকুন্ড, বড়লেখা, মৌলভীবাজার


মাধবকুন্ড, বড়লেখা, মৌলভীবাজার

রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

Pc বা laptop এর পাসওয়ার্ড খুলে নিন

আগে এখান থেকে iso ফাইলটি Download করে নিন। তারপর একটি ব্লাংক ডিস্কে বার্ন করুন। ইউএসবি দিয়ে বুট নাও হতে পারে জানিনা। আপনার কাছে power iso না থাকলে এখান থেকে download করে নিন। এবার আপনার কম্পিউটারটি স্টার্ট করে boot menu তে প্রবেশ করুন।first boot device cd/dvd রুম select করুন। রিস্টার্ট করে boot শুরু করুন।কিছু সময় loading হবে তারপর এই screen টি আসবে।
step 1
next বাটনে ক্লিক করুন।
step 2

আপনার operating system বেছে নিন।তারপর next বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার user select করে password is empty তে চেক দিয়ে next এ ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন। আপনার কাজ শেষ। রিস্টার্ট হবে।ডিস্ক চেকিং হবে তারপর login হয়ে যাবে। আজ এই পর্যন্তই।

বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

কম্পিউটার হার্ডওয়ার সম্পর্কে না জানা কিছু তথ্য

১) আপনার কম্পিউটারে কত দিন আগে বা কত তারিখে উইন্ডোজ দেওয়া হয়েছে ?
হা বন্ধুরা আমি এখন আপনাদের কে জানাতে চাই যে আমরা আমাদের কম্পিউটারে কত দিন আগে বা কত তারিখে শেষ উইন্ডোজ দিয়ে ছিলাম তা আমাদের জানা থাকে না বা থাকার কথাও না কিন্তু খুব সহজেই আমরা সে তথ্যটি বের করতে পারি ।
কি করতে হবে?
প্রথমে আপনার কম্পিউটারে Run অপশন চালু করুন অথবা কীবোর্ড থেকে উইন্ডোজ কী চেপে ধরে রেখে R চাপুন তাহলে Run অপশন চলে আসবে তারপর সেখানে CMD লিখে Enter চাপুন, তারপর যে অপশনটি আসবে সেখানে System Info লিখুন তারপর আবার Enter চাপুন, খেয়াল করুন আপনার কম্পিউটার সম্পর্কিত অনেক গুলো বিষয় এখানে দেখা যাচ্ছে যা আপনি এত দিন খুজে এসেছেন , সেখান থেকে আপনার কম্পিউটারটি কবে বা কত তারিখে শেষ ইন্সটল করা হয়েছে তা দেখার জন্য চোখ রাখুন Original Install Date এ, যার ডান পাশেই আপনার কাংক্ষিত প্রশ্নের উত্তরটি রয়েছে ।
২) কম্পিউটারের  USB পোর্ট অকেজ করবেন কি ভাবে ? 
বন্ধুরা এবার আমি দেখাব আমাদের কম্পিউটারের যে USB পোর্ট গুলো আছে তা কিভাবে ব্লগ করব যেন কেও কোন পেন্ড্রাইভ ব্যবহার করতে না পারে ।
কি ভাবে করবেন ?
প্রথমে আপনার কম্পিউটারের My Computer আইকোনের উপর মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করুন তারপর দেখুন Manage নামক একটি অপশন আছে সেখানে ক্লিক করুন, তারপর যে অপশনটি এসেছে সেখান থেকে Device Manager এ ক্লিক করুন, এবার দেখুন ডান পাশে অনেক গুলো অপশন দেখা যাচ্ছে সেখান থেকে নিচের দিকে এসে দেখুন লেখা আছে  Universal Serial Bus controllers তার উপরে দুই বার ক্লিক করুন, এবার দেখুন বেশ কিছু অপশন দেখা যাচ্ছে যে গুলোর ভেতরে USB Root নামক অপশন ও আছে যে গুলো আপনার কম্পিউটারের USB Port। এখন আপনি যে পোর্টটি ব্লগ করতে চান তার উপরে রাইট বাটন ক্লিক করে Disable ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার ঐ পোর্টটি অকেজ হয়ে যাবে, পরবর্তীতে আবার চালু করতে চাইলে শুধু পোর্টটি  Enable করে দিলেই কাজ হবে ।
আজ এই পর্যন্ত আবার দেখা হবে পরের টিউনে এই আশা বাদ ব্যক্ত করে বিদায়, আল্লাহ হাফেজ।

সোমবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

Apple ID (অ্যাপেল আইডি) ক্রেডিট কার্ড ছাড়াই তৈরি করুন

এন্ড্রয়েড অপারেটিং সমর্থিত ডিভাইস সমূহে Google Play Store একসেস করার জন্য যেমন Gmail ID প্রয়োজন হয়, ঠিক তেমনি অ্যাপেল ডিভাইস সমূহের ক্ষেত্রে এ্যপেলের iTunes / App Store একসেসের জন্য এই Apple ID প্রয়োজন।তবে এই Apple ID তৈরি করতে হলে ক্রেডিট কার্ডের [Visa, American Express] কিছু Info দেয়া লাগে।অর্থাৎ আপনি iTunes / App Store থেকে কোন গান/সফটওয়্যার/গেমস ইত্যাদি কিনলে সাথে সাথে সেটি আপনার ক্রেডিট কার্ড থেকে স্বয়ংক্রিয় ভাবে টাকা কেটে নিবে। কিন্তু অনেকেই আছেন যাদের এসকল ক্রেডিট কার্ড নেই।তাই এই বিকল্প ব্যবস্থা।আর এই বিকল্প ব্যবস্থা স্বরূপ আপনি কোন প্রকার ক্রেডিট কার্ডের Info ছাড়াই আপনার আইফোন/আইপ্যাডের জন্য এবার তৈরি করে ফেলুন Apple ID।
গত পর্বে আমি দেখিয়েছিলাম কিভাবে আইফোন দিয়ে অ্যাপেল আইডি তৈরি করবেন। আজ দেখাব কিভাবে পিসি দিয়ে অ্যাপেল আইডি তৈরি করবেন।
তাহলে আসুন দেখে নেই পিসি থেকে কিভাবে এই Apple ID আইডি তৈরি করবেন।
যা যা লাগবেঃ
১. iTunes সফটওয়্যার
২. ইন্টারনেট কানেকশন
পিসি থেকে Apple ID তৈরি করতে প্রথমেই আপনার পিসিতে iTunes সফটওয়্যারটি ইন্সটল থাকা লাগবে।নিচে iTunes সফটওয়্যারটির ডাউনলোড লিংক দেয়া হল।
১. iTunes 11.0.4 (32-bit) - ৮৪.৯৮ মেগাবাইট
২. iTunes 11.0.4 (64-bit) - ৮৬.৭১ মেগাবাইট
ডাউনলোড করে সেটআপের পর iTunes সফটওয়্যার টি ওপেন করলে এরকম UI দেখাবে।
http://s23.postimg.org/6pt066t3v/image.jpg
এখন iTunes সফটওয়্যার থেকে App Store এ ক্লিক করুন।ক্লিক করার পর যেকোন ফ্রি সফটওয়্যারে ক্লিক করুন।যেই ফ্রি সফটওয়্যারে ক্লিক করবেন সেটিতে ক্লিক করার পর নিচে Free নামক অপশন আসবে।ঐটায় ক্লিক করলে Apple ID আইডি তৈরি করার একটি বক্স আসবে।ঐখান থেকে Create Apple ID তে ক্লিক করুন।
http://km.support.apple.com/library/APPLE/APPLECARE_ALLGEOS/HT2534/en_US/HT2534-01_itunes_app-store_en_005.png
http://s23.postimg.org/hgchxhyaj/image.jpg
ক্লিক করার পর Welcome To The iTunes Store নামক একটি পেইজ আসবে।ঐখান থেকে Continue সিলেক্ট করুন।
http://km.support.apple.com/library/APPLE/APPLECARE_ALLGEOS/HT2534/en_US/HT2534_04-welcome_to_the_itunes_store-018-eng.jpg
সিলেক্ট করার পর টার্মস & কন্ডিশন পেইজ আসবে।ঐখান থেকে যদি দেশের নাম পরিবর্তন করতে চান তাহলে Click here অপশনে ক্লিক করে পছন্দ অনুযায়ী দেশ সিলেক্ট করুন [এখানে বাংলাদেশের নাম নেই]।এরপর I have read & agree to these trarms & conditions এর বাম দিকে ঠিক চিহ্ন দিয়ে Agree তে ক্লিক করুন।
http://s7.postimg.org/kz9i4dv6j/image.jpg
অতপর Apple ID ডিটেইলসের পেইজ আসবে।এখানে আপনার ই-মেইল আইডি, Apple ID এর জন্য পাসওয়ার্ড [একটি বড় হাতের অক্ষর সহ ছোট হাতের অক্ষর ও সংখ্যা দ্বারা সম্বনিত হতে হবে Ex: Apple12345], ৩ টি সিকিউরিটি কোয়েশ্চেন, রেসকিউ ই-মেইল আইডি এবং জন্ম তারিখ প্রদান করতে হবে।এরপর Continue তে ক্লিক করুন।
http://s24.postimg.org/f57lkda1x/image.jpg
ক্লিক করার পর Payment Method পেইজ আসবে।এখান থেকে Payment Type None সিলেক্ট করুন।এরপরের বক্স টি খালি রাখুন।Billing Address এ ফার্স্ট নেম, লাস্ট নেম, স্ট্রীট, এপার্টমেন্ট, সিটি, স্টেট, জিপ কোড, এরিয়া কোড, ফোন নম্বর ইত্যাদি দিয়ে Creat Apple ID তে ক্লিক করুন।
বিঃদ্রঃ আপনি যেই দেশেই সিলেক্ট করুন না কেন গুগল থেকে ঐ দেশের জিপ কোড, স্টেট ইত্যাদি আগেই সংগ্রহ করে নিয়েন।কারণ Payment Method পেইজটিতে আপনি বেশী সময় পাবেন না।ফলে টাইমআউট হয়ে গেলে আপনাকে পুণরায় শুরু করতে হবে।
http://km.support.apple.com/library/APPLE/APPLECARE_ALLGEOS/HT2534/en_US/HT2534-PaymentType-en.png
http://s21.postimg.org/naqkl9gpz/image.jpg
আপনার Apple ID টি ক্রিয়েট হয়ে গেলে আপনাকে এই পেইজ টি শো করবে।ই-মেইল ভেরিফিকেশন কমপ্লিট না পর্যন্ত iTunes সফটওয়্যারটি ক্লোজ করিয়েন না এবং OK তে ক্লিক করিয়েন না।যদি করেন তাহলে কোন সমস্যা নেই।শুধু দেখাবে যে আপনার ই-মেইল ভেরিফিকেশন হয় নি।
http://s9.postimg.org/4rp0h48mn/image.jpg
এখন আপনি আপনার মেইল আইডিতে প্রবেশ করুন এবং ভেরিফিকেশন ই-মেইলটি চেক করুন।ভেরিফিকেশন ই-মেইলটি ওপেন করে Verify Now তে ক্লিক করুন।অতপর আপনার ই-মেইল আইডি ভেরিফিকেশনের জন্য একটি পেইজে নিয়ে যাবে যেখানে আপনার ই-মেইল আইডি এবং পাসওয়ার্ড প্রদান করতে হবে।ই-মেইল আইডি ও পাসওয়ার্ড দেয়ার পর Verify Address এ ক্লিক করুন।ই-মেইল Address Verify হলে এই বার্তা গুলো প্রদর্শন করবে।
http://s24.postimg.org/5014pfrj9/image.jpg
http://s10.postimg.org/vb4evuneh/image.jpg
http://s10.postimg.org/dwk6nkq9l/image.jpg
E-mail Address Verified এ বার্তাটি প্রদর্শনের পর আপনি iTunes সফটওয়্যার থেকে OK ক্লিক করবেন।এরপর আপনাকে iTunes সফটওয়্যারটি থেকে এই বার্তাটি শো প্রদর্শন করবে।এখন Start Shopping এ ক্লিক করে iTunes / App Store একসেস করতে পারবেন।
http://s24.postimg.org/cx8kudlwl/image.jpg
এই ভাবেই কোন প্রকার ক্রেডিট কার্ডের ইনফো ছাড়াই তৈরি হয়ে গেল আপনার কাঙ্খিত Apple ID।আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে।ধন্যবাদ।

আইফোনের কিছু তথ্য


টেক জায়ান্ট অ্যাপলের আইফোনের ‘সিক্রেট’ ডেটা আর সেটিংস এ এক্সেস করা যাবে সহজ কয়েকটি কোড টাইপ করেই। আর একই উপায়ে পরিবর্তন করা সম্ভব ব্যক্তিগত সেটিংসও।
কোড টাইপ করার পর আইফোনে ‘ফিল্ড মোড’ নামে একটি ইন্টারফেস ওপেন হয়ে ব্যবহারকারীকে কাজগুলো করার সুযোগ দেবে। *3001#12345#* কোড টাইপ করে কল বাটনে চাপলেই অ্যাক্সেস করা যাবে আইফোনের ‘ফিল্ড মোড’। ফিল্ড মোড টুলটি আইফোনে থাকলেও, ব্যবহারকারীদের অনেকেই কার্যকরী এই টুল সম্পর্কে জানেনা। কোড টাইপ করে কল বাটনে প্রেস করলেই প্রথমে ধূসর হয়ে যাবে আইফোনের ডিসপ্লে, তারপর একে একে দেখাবে ফোনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ডেটা। ফিল্ড মোড দিয়ে ব্যবহারকারী জানতে পারবে তার ফোনটি ঠিক কীভাবে ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে এবং ফোনের নেটওয়ার্ক সিগনাল কতটা জোরালো। স্ক্রিন ইন্টারফেসে নেটওয়ার্ক সিগনালবিষয়ক তথ্য দেখানো হবে ডিসপ্লের বাম পাশের উপরের অংশে। স্কেল -৮০ এর কাছাকাছি থাকলে বুঝতে হবে সর্বোচ্চ নেটওয়ার্কে সিগানল পাচ্ছে আইফোন। আর যদি স্কেল -১২০ থাকে, তার মানে হল একেবারেই নেটওয়ার্ক সিগনাল পাচ্ছে না ফোনটি।
এ ছাড়া আরও বেশ কিছু কোড রয়েছে। *#33# কোডটির মাধ্যমে ফোনের কল নিয়ন্ত্রণবিষয়ক সেটিংস, *#43# টাইপ করে ফোনে ‘কল ওয়েটিং’ ফিচারটি চালু আছে কিনা এবং *43# কোডের মাধ্যমে ‘কল ওয়েটিং’ ফিচারটি চালু করে নেওয়া যাবে।
ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আল্লাহ হাফেজ

শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

বাংলাদেশে ২৭টি অসম্ভব সুন্দর জায়গা!

সাজেক ভ্যালি, রাঙ্গামাটি।

Sajek Valley... Sajek Valley

রাঙ্গামাটির সাজেক ভ্যালির পাহাড়ের উপরের দৃশ্য।

Beautiful Bangladesh I wanna climb the hills because I wanna vanish in clouds and their music

কাপ্তাই লেক, রাঙ্গামাটি।

Kaptai lake

শুকনাছড়া ফলস, রাঙ্গামাটি।

The Shuknachara Falls

রাইখং লেক, পুকুয়ারপাড়া, রাঙ্গামাটি

Raikhong Lake

রাইখং ফলস, পুকুয়ারপাড়া, রাঙ্গামাটি

Waterfalls

 নীলগিরি রিসোর্ট, বান্দরবান

Nilgiri Resort @ Bandarban

নীলগিরি বান্দরবান থেকে সূর্যাস্ত

sunrise at Nilgiri, Bandarban 
 সাঙ্গু নদী, বান্দরবান
Shangu, Bandarban

কিউক্রাডং এর চূড়া থেকে

Goodmorning Keokaradang 

বান্দরবানের বগা লেকের কাছ থেকে মিষ্টি পাহাড়

Morning at Bandarban 2

বান্দরবানের বগা লেক

Boga Lake

বান্দরবানের চিম্বুক পাহাড়

Bandarban Chimbuk Range Hill View From Nilgiri 

জাদিপাই পাড়া, বান্দরবান

Jadipai Para

জাদিপাই ফল, বান্দরবান

Jadipai Fall, Bandorban, Bangladesh 

নাফাখুম ফল, বান্দরবান

Nafakhum, Bandarbanথানছি, বান্দরবান
Pan Thanchi 1

 আমিয়াখুম ফল, বান্দরবান

Amiakhum Waterfall 

রিজুক ফল, বান্দরবান

Rijuk falls ((Bandarban)
তাজিংডন, বান্দরবান
Tajingdong

রাতারগুল জলাভূমির বন, সিলেট

Ratargul

সিলেটের রাতারগুল জলাভূমির বনের আরেকটি দৃশ্য

04

সিলেটের রাতারগুল জলাভূমির বন

A Refreshing Moment at Ratargul Swamp Forest II
জাফলং, সিলেট
Jaflong

বিছনাকান্দি, সিলেট

Bichana Kandi _ sYlhet

মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

ফেইসবুক আইডি হ্যাক হলে ফিরে পাবার উপায়

শীর্ষ সামাজিক মাধ্যম ফেইসবুক ব্যবহারকারীদের মাঝে মধ্যেই বিব্রত হতে হয়। দেখা যায় নিজের একাউন্টের দখল নিজের কাছে থাকে না। একাউন্ট হ্যাকিংয়ের শিকার হলে এমনটি ঘটে।  তবে হ্যাক হলেও চিন্তার কিছু নেই। ফিরে পাওয়া যায় সেটি। হ্যাক হওয়ার পর আইডিটি উদ্ধার করতে কয়েক ধাপে কাজ করতে হয়। হ্যাক হওয়া আইডি ফিরে পাওয়ার উপায় তুলে ধরতে এ টিউটোরিয়াল।

প্রথমে এড্রেস বার থেকে www.Facebook.com/hacked এ লিংকে প্রবেশ করতে হবে।
Untitled
এরপর My Account Is Compromised এ ক্লিক করতে হবে।
asdsd
তারপর ফোন নম্বর, ই-মেইল কিংবা ইউজার নাম দিয়ে একাউন্টটি শনাক্ত করতে হবে।
asdasdasd
ই-মেইল কিংবা ইউজার নেইম দিয়ে একাউন্ট সার্চে ক্লিক করলে Security Check অপশনে ক্যাপচা এন্ট্রি করতে হবে। এরপর একাউন্ট নির্বাচন করে পুরনো পাসওয়ার্ড দিতে হবে। এরপর নিরাপত্তামূলক কিছু প্রশ্ন জানতে চাওয়া হবে। কয়েক ধাপে সেগুলোর সঠিক তথ্য দিলে হ্যাক হওয়া আইডি ফিরে পাওয়া যাবে। তবে শর্ত একটিই একাউন্টের সব তথ্য সঠিকভাবে দিতে হবে।

VPN কি? কেন, কোন কজে লাগে


VPN শব্দটার সাথে আমরা সবাই কম-বেশি পরিচিত। তবে শুধু নামের সাথেই পরিচিত, কিন্তু ইহা যে কি জিনিস তা অধিকাংশ মানুষই জানে না। আজকে আমরা VPN কি, এর কাজ কি- এসমস্ত বিষয় সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করবো।

VPN এর পূর্ণ রূপ হল- Virtual Private
Network.
সোজা বাংলায় এর সংজ্ঞা দাড়ায়, VPN হল একটা কাল্পনিক ‘Tunnel’ যার মাধ্যমে নিরাপদে তথ্য আদান প্রদান করা যায়। এই ‘Tunnel’ বা সুড়ঙ্গের বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই, এটি দিয়ে মূলত কাল্পনিক একটা প্রাইভেট
নেটওয়ার্ক বোঝানো হচ্ছে যেটি দিয়ে
ইন্টারনেটে নিরাপদে তথ্য আদান প্রদান করা যায়। আমরা এখন ‘নিরাপদ’ keyword টির উপর ফোকাস করবো। ইন্টারনেট মূলত উন্মুক্ত তথ্য আদান প্রদানের জায়গা। যেহেতু এটি পাবলিক নেটওয়ার্ক অর্থাৎ, পৃথিবীর সবাই সংযুক্ত তাই এখানে সরাসরি তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে তথ্যের গোপনীয়তা ফাঁস হয়ে যাবার একটা ঝুঁকি আছে। এই ঝুঁকি এড়ানোর জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করে নিজের ব্যক্তিগত বা প্রাইভেট নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হওয়ার নিরাপদ পদ্ধতিই হল VPN। এই পদ্ধতিতে ব্যবহারকারী এবং প্রাইভেট নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করার জন্য ইন্টারনেটে একটি কাল্পনিক সুড়ঙ্গ তৈরী হয়।

VPN-এর শ্রেণীবিভাগঃ VPN-কে বিভিন্নভাবে classify করা যায়।

যেমন- PPTP VPN, Site to Site VPN, L2TP VPN, Remote Access VPN, IPsec, SSL, MPLS VPN, Hybrid VPN ইত্যাদি।কিভাবে VPN কাজ করে?একটি VPN সার্ভারে VPN ক্লায়েন্ট একটি বাহ্যিক নেটওয়ার্ক ইন্টারফেসের মাধ্যমে সংযুক্তহতে পারেন। VPN-এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী এবং প্রাইভেট নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করার জন্য ইন্টারনেটে একটি কাল্পনিক সুড়ঙ্গ তৈরী হয় (যেটা আমরা আগেই বলেছি)। এই পদ্ধতিতে তথ্য encrypted অবস্থায় আদান- প্রদান করা হয়, ফলে তথ্যগুলো সুরক্ষিত থাকে। VPN এর জন্য প্রাইভেট
নেটওয়ার্কে একটা VPN সার্ভার থাকে এবং ব্যবহারকারীর পিসিতে VPN ক্লায়েন্ট কনফিগার থাকে। যখন কোন ব্যবহারকারী VPN এর মাধ্যমে তার প্রাইভেট নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হতে চাইবে প্রথমে তার পিসিতে ইন্টারনেট কানেকশন নিশ্চিত করতে হবে এর পর VPN ক্লায়েন্টের মাধ্যমে VPN সার্ভারে লগিন করবে। লগিন করার পর যদিও ব্যবহারকারী তার নেটওয়ার্ক থেকে অনেক দূরে অবস্থান করছে তারপরেও সে প্রাইভেট নেটওয়ার্কের সব সুযোগ সুবিধাগুলো পাবে।

VPN-এর সুবিধাগুলো কি কি?

১। VPN ব্যবহার করার অর্থ হল আপনি ডাটা নিরাপদে আদান প্রদান করতে পারছেন।
২। VPN ব্যবহার করলে আপনার অবস্থান কেউ ট্র্যাক করতে পারবে না।
৩। IP address (Internet Protocol address) হাইড করে রাখে। অর্থাৎ, হ্যাকারদের কবলে পড়ার সম্ভাবনা নাই।
৪। আপনার ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী আইপিএস থেকে নেটের ফুল স্পিড পাবেন।
৫। VPN দিয়ে আপনি আইএসপি তে ব্লক করা সাইট ভিজিট করতে পারবেন। যেমন ধরেন, যদি ইউটিউব আমাদের দেশে বন্ধ করে দেয়া হয়, তাহলেও আপনি VPN ব্যবহার করে ইউটিউবে ঢুকতে পারবেন।
৬। এটি নিরাপদ যোগাযোগ এবং ডাটা encrypt করার একটি পদ্ধতি হিসেবে কাজে লাগে। মানে VPN আপনার মেশিনকে একটি ভার্চুয়াল নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংযুক্ত করতে পারে এবং আপনার পাঠানো সব data দ্রুততার সঙ্গে encrypt করে ফেলে অর্থাৎ public domain থেকে লুকিয়ে রাখে এবং এটা আপনার browsing history-র কোনো ট্র্যাক রাখে না। কাজেই আপনি অনলাইনে পুরোপুরি নিরাপদ।

তবে এত সুবিধার পরেও VPN-এর কিছু অসুবিধা রয়েছে।

এর প্রধান অসুবিধা হচ্ছে এটি আপনাকে টরেন্ট ফাইল ডাউনলোডের সুবিধা দেবে না এবং এটি সম্পূর্ণ ইন্টারনেট নির্ভর। VPN সার্ভিস ফ্রি কিংবা প্রিমিয়াম হতে পারে। যদিও
অধিকাংশ VPN সার্ভিসের ক্ষেত্রেই টাকা গুণতে হয়। তবে কিছু জনপ্রিয় ফ্রি VPN সার্ভিস রয়েছে, যা দিয়ে আপনি প্রিমিয়ামের কাছাকাছি সুবিধা পাবেন। যেমন- ProXPN, Hotspot Shield,
Cybershost, SecurityKiss, SpotFlux ইত্যাদি।