সোমবার, ২ এপ্রিল, ২০১৮

চুরি হয়ে যাওয়া মোবাইল নিজেই জানাবে চোরের মোবাইল নাম্বার ও অবস্থান

শখের মোবাইলটি হারিয়ে গেছে , খুব কষ্টে আছেন? হঠাৎ করেই চোরের নাম্বারটি তার অবস্থান সহ আপনার হাতে  এসে পড়ল। বীর দর্পে সেই নাম্বারে ফোন করে ভাব জমিয়ে চোরকে চায়ের দাওয়াত দিয়ে এলাকায় এনে ফেললেন।
অথবা প্রথমেই নাম্বার পুলিশকে দিয়ে দিলেন , আইনী সহায়তায় ফিরে পেলেন হারিয়ে যাওয়া স্মৃতিবহুল আদরের সেই ফোনটি ।  কেমন হবে বলুন তো ব্যাপারটা ।
হয়ত  কথা গুলো শুনে কেও খুব খুশি আবার কেও খুবই রেগে গেছেন।
নো চিন্তা ডু ফুর্তি ,  এখনই  বলব  এন্ড্রয়েডের সেই উপকারী এপস এর কথা। যেটি আপনার মোবাইলে কোন সিম ব্যাবহার হচ্ছে তা আপনাকে জানিয়ে দিবে।
এপসটির নাম হচ্ছে  Sim Card Change notifier . প্লে স্টোর থেকে ফ্রীতেই ডাউনলোড করতে পারবেন গেমটি ।   এই হচ্ছে এপস এর লিংক Sim Card Changer Notifier
এপস টি ইন্সটল করার পর এপসটি দেখবেন আর খুজে পাচ্ছেন না।  এটি ইন্সটলের সাথে সাথেই হাইড হয়ে যায়। ডিফল্ট এপ হিসেবে সেট করলে চোর সাহেব নিজেও এপস রিমোভ করতে পারবে না।
ইন্সটলের পর প্লে স্টোরে আবার এপসটির নাম লিখে সার্চ করুন সেখান থেকে ওপেন করতে পারবেন। অথবা মোবাইলের কী প্যাডে ##7777 ডায়াল করুন।

এই রকম একটি স্ক্রীন আসবে । সেখানে Owner name এর জায়গায়  নিজের নাম লেখুন  এবং  Trusted Number এ সেই নাম্বারটি দিবেন  যেখানে আপনি ম্যাসেজ পেতে চান । অর্থাৎ ট্রাস্টেড নাম্বারেই আপনার ম্যাসেজ চলে যাবে ।

এবার ছবিতে দেয়া লাল মার্ক করা অংশে প্রেস করে সেটিংস  এ যান  , ২ নং অপশনের Number to show the app সিলেক্ট করুন ।  পছন্দমত ৬ ডিজিট এর নাম্বার দিন , যদিও এপস এ আগে থেকেই  ##7777  নাম্বারটি সেট করা থাকে। তাই এটিও রাখতে পারেন।
এবার তার নীচের লোকেশন সেন্ডিং টাইম ইন্টারভ্যাল সেট করে ফেলুন।
ব্যাস আপনাদের এপস কাজ করার জন্য রেডি। এখন থেকে যখন ই কোন নতুন সীম প্রবেশ করানো হবে, সাথে সাথে তার বর্তমান অবস্থান এবং মোবাইল নাম্বার সহ চলে আসবে আপনার কাছে।

মোটরসাইকেলের নিবন্ধন ফি ক্যালকুলেটর

রবিবার, ১১ মার্চ, ২০১৮

কানেকটেড থাকা ওয়াই-ফাই এর পাসওয়ার্ড দেখুন আপনার ফোনের মাধ্যমেই

আমাদের আশেপাশে অনেক ওয়াই-ফাই আছে কিন্তু আমরা  চেষ্টা করি সেগুলো পাসওয়ার্ড বের করার, কিন্তু সফলতা খুব আসে না। যার রাউটার তাকে বলে কয়ে কিছু সময়ের জন্য তার কাছ থেকে পাসওয়ার্ড নিয়ে একটু ডাউনলোড আপলোড অথবা ব্রাউজিং করতে হয়। এতে করে কিছুটা সময় তার কাছে থেকে চালানো যায়, কিন্তু প্রতিদিন সে কানেক্ট করে দেবে না। কারণ, আপনি বিপদেআপদে দুই একদিন চালাতে পারেন তাই বলে প্রতিদিন এর জন্য আপনাকে চালাতে দেবে না।
প্রতিদিন চালাতে হলে আপনাকে সেই রাউটার এর পাসওয়ার্ড জেনে নিতে হবে অথবা "হ্যাক" করতে হবে।
হ্যাক করতে হলে আপনাকে রুটেড ডিভাই দ্বারা বিসি মুন অ্যাপস এবং রাফা ইউজ করে ডিক্সনারি Attack দিতে হবে। এটা নিয়ে পরে টিউন করবো বিস্তারিত ভাবে।
তাহলে আপনি কিভাবে তার পাসওয়ার্ডটা নেবেন?
তো চলুন স্টেপ ফলো করা যাক, প্রথমে আপনাকে প্লে স্টোর থেকে Wifi Key Recovery ডাউনলোড করতে হবে।
এর পর রুট পার্মিশন দিয়ে রাখুন
তারপর যার নেটওয়ার্ক এ আপনি চালান সেটাতে পাসওয়ার্ড দিতে বলুন,
সে পাসওয়ার্ড দিলে আপনি তখন তার কাছ থেকে ফোনটা নিয়ে চালাতে থাকুন, তার কাছে থেকে আপনি যখন বাসায় চলে আসবেন তখন আপনি আপনার ফোনে অ্যাপসে ঢুকুন এবং যে নেটওয়ার্ক আপনি চালালেন সেটার নামে উপর চাপ দিন দেখুন লেখা আসবে কপি টু ক্লিপবোর্ড, কপি করুন, এবং নোটে সেভ করুন।
এর পর আপনি নেটওয়ার্ক এর আওতায় গেলে পাসওয়ার্ড বসিয়ে কানেক্ট করুন, ব্যাস হয়ে গেলো।

বুধবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০১৮

আপনার অনুমতি ছাড়া কেউ ইউএসবি দিয়ে কম্পিউটার থেকে কিছু কপি করতে পারবে না

আপনি আপনার কম্পিউটারের/ল্যাপটপের ইউএসবি লক করে রাখতে পারবেন। তাও আবার কোন ধরনের সফটওয়্যার ছাড়াই। নিজস্ব কম্পিউটারের প্রাইভেসির জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। কারণ আপনার কম্পিউটারের পার্সোনাল ফাইল আপনার অনুমতি ব্যতীত অন্য কেউ কপি করে নিয়ে গেলে কি ধরনের ক্ষতি হতে পারে তা একমাত্র আপনি-ই উপলব্ধি করতে পারবেন।
এই ট্রিক্সটির মাধ্যমে আপনি আপনি আপনার কম্পিউটারের ইউএসপি পোর্ট লক করে রাখতে পারবেন। যার ফলে আপনার কম্পিউটারে কোন ইউএসবি ড্রাইভ লাগালে এটি শুধুমাত্র রিড অনলি মোডে চালু হবে। অর্থ্যাৎ উক্ত পেনড্রাইভ/মেমেরি কার্ডে শুধুমাত্র ফাইলগুলো দেখা যাবে কিন্তু কোন কিছু কপি করা যাবে না। অর্থ্যাৎ কেউ আপনার অনুপস্থিতে আপনার ব্যক্তিগত ফাইল কপি করতে পারবে না।
কিভাবে এটি কাজ করে?
এটি মাইক্রোসফট এর রেজিষ্ট্রি এডিট করার মাধ্যমে করা হয়। কিন্তু আপনাকে কোন কোড ব্যবহার করে রেজিষ্ট্রি এডিট করা লাগবে না। আমি আপনাদের সুবিধার জন্য ইতোমধ্যে দুইটি ফাইল তৈরি করে রেখেছি। চলুন দেখে নেওয়া যাক কীভাবে কাজ করবে।
প্রথমে আমার দেওয়া ফাইল দুটি ডাউনলোড করুন।
ফোল্ডারটি অপেন করার জন্য আপনি দুইটি ফাইল দেখতে পারবেন। একটি নাম Disable USB Write এবং অপরটির নাম Enable USB Write। নিচের চিত্র লক্ষ্য করুন:
এখন Disable USB Write এ ক্লিক করে মার্জ করে দিন। এখন আপনার কম্পিউটারের কোন পেনড্রাইভ/মেমোরি লাগালে তা শুধুমাত্র দেখা যাবে। কিন্তু তার মধ্যে কোন ফাইল কপি করা যাবে না। এতে আপনার প্রাইভেসি রক্ষা হবে।
আবার যখন আপনার ইউএসবি তে কপি করার  প্রয়োজন হবে তখন Enable USB Write এ ক্লিক করুন। দেখবেন এখন আপনার কমিপউটারে কোন পেনড্রাইভ/মেমোরি কার্ড লাগালে তার মধ্যে ডেটা কপি করতে পারবেন।
আপনি যখন আপনার কম্পিউটার রেখে কোথায় যাবেন, জাষ্ট Disable USB Write ফাইলটি ক্লিক করে মার্জ করে দিন। আর অবশ্যই ফাইল দুটোকে কোন নিরাপদ ড্রাইভে রেখে দিবেন।

বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৭

সেরা ২০ টি কম্পিউটার বাংলা টিপস / ট্রিক্স

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬1

পেনড্রাইভ/মেমোরী কার্ডে লুকানো থাকা ফাইল উদ্ধার  করার জন্য search option গিয়ে “.” শুধু ডট লিখে search দিন। সব ফাইল চলে আসবে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬কম্পিউটার হয়ে যাক আরও গতিশীল

  • GO “ RUN “ – tree লিখে এন্টার করুন।
  • GO “ RUN “ – prefetch লিখে এন্টার করুন।( একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
  • GO “ RUN “ – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
  • GO “ RUN “ – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
প্রতিটা ড্রাইভের উপর মাউসের রাইট বাটুন ক্লিক করুন তারপুর প্রপারট্রিজ এ ক্লিক করুন ডিস্ক ক্লিনআপ এ ক্লিক করুন। আশা করি আপনার কম্পিটার এ অনেক গতি বেড়ে যাবে। পুরাতন কম্পিউটার এর জন্য বেশী কার্যকরী।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬ Computer কেন এবং কিভাবে Hang হয় ?

  • কম্পিউটারের প্রসেসরের মান বা কাজের তুলনায় স্পীড কম হলে ।
  • কম্পিউটার র‌্যামের তুলনায় বেশী পরিমাণ কাজ করলে।আপনার কম্পিউটার র‌্যাম এর পরিমাণ কম কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম চালু করলেন। তাহলে তো হবেই।
  • কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর কানেকশন এবং প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলে, বার বার একই সমস্যা হতে পারে
  • যদি বার বার হ্যাং হয় তাহলে Cooling Fan টা check করেন এটা স্পীডে গুরছে কিনা।
  • hard diskএ Bad sector থাকলে বা অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলে।
  • অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি থাকলে মানে…কোনো সিস্টেম ফাইল file delete হয়ে যাওয়াকে বুঝায়। যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।
  • কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে সাধারণত Hang হতে পারে।
এই কারণেই কম্পিউটারে বেশী Hangহয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রয়ই হ্যাং হয়। কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করুন।
  • হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালালে তখন র‌্যাম সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায় এবং hang হওয়ার সম্ভনা থকে।
  • কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলে তার জন্য hang হওয়ার সম্ভনা থকে। refresh চাপেন এবং RUN এ গিয়ে tree চাপেন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬2

মনিটর এ ছবি দেখা না গেলে- Confirm হন যে মনিটরটি on. এবং  brightness control চেক করুন , এবং এটি ঠিক মত সেট হয়েছে কিনা খেয়াল করুন।  মনিটর এর সকল কানেকশন চেক করুন এবং  surge protector ও surge protector টি চালু কি না চেক করুন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬3

কিছু সময় পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন। এতে র‌্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬4

Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Task Manager খুলুন।তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। যদি ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬5

প্রতি সপ্তাহ একবার আপনার hard drive Defragment এবং disk cleanup করুন।(1. click start – all programs – accessori – system utility – Defragment drive utility
2. click start – all programs – accessori – disk cleanup)

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬6

পিসি সেফ মোডে চালু হলে কি করবেন?
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম স্বাভাবিকভাবে চালু হতে না পারলে অনেক সময় সেফ মোডে চালু হয়৷ সেফ মোড হলো উইন্ডোজের বিশেষ একটি অবস্থা যখন এটি একেবারে প্রয়োজনীয় ফাইল এবং ড্রাইভারসমূহ নিয়ে লোড হয়৷ বলা যেতে পারে ‘বিপদকালীন‘ অবস্থা যখন নূন্যতম রসদ দিয়ে প্রাণে বেচে থাকাটাই গুরুত্বপূর্ণ৷ সেফ মোডে উইন্ডোজ চালু হলে প্রাথমিক ভাবে রিস্টার্ট করে দেখা যেতে পারে পুনরায় স্বাভাবিকভাবে তা চালু হয় কিনা৷ বার বার করে ব্যর্থ হলে বুঝতে হবে সমস্যাটি গুরুতর৷ উইন্ডোজের কোনো গুরুত্বপূর্ণ ফাইলের ক্ষতি বা হার্ডওয়ারের সমস্যার কারণে তা হতে পারে৷ কোনো নতুন হার্ডওয়্যার সেটিংস পরিবর্তনের ফলে যদি উইন্ডোজ বার বার সেফ মোডে চলে যায় তবে পূর্ববর্তী সেটিংসটি রিভার্স করে ফেলাই শ্রেয়৷ সেফ মোডকে এজন্য ডায়াগনিস্টিক মোডও বলা হয়৷ উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় F8 চাপলে যে মেনু আসে সেখান থেকে সেফ মোড চালু করা যেতে পরে৷ তবে আগেই বলা হয়েছে; এটি ডায়াগনিস্টিক মোড৷ এই মোডে বাড়তি কোনো কিছুই যেমন- সাউন্ড, প্রিন্টার, হাই কালার ডিসপ্লে ইত্যাদি কিছুই কাজ করবে না৷.

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬7

আপনার hard disk এ দুইটি partition করুন এবং সেকেন্ড পার্টিশনে Install করুন সব large Softwares (like PSP, Photoshop, 3DS Max etc). Windows এর জন্য আপনার C Drive যথাসম্ভব খালি রাখুন যাতে Windows RAM full হওয়ার পর আপনার C Drive কে virtual memory হিসেবে use করতে পারে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬8

আপনার পিসি পুরো বুট না হওয়া পযর্ন্ত কোন application open করবেননা।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬9

যে কোন application close করার পর আপনার desktop F5 চেপে refresh করে নিন, যা আপনার পিসির RAM হতে unused files remove করবে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬10

.ডেস্কটপ wallpaper হিসেবে very large file size image ব্যবহার হতে বিরত থাকুন।
ডেস্কটপে অতিরিক্ত shortcuts রাখবেননা। আপনি জানেন কি ডেস্কটপে ব্যবহৃত প্রতিটি shortcut up to 500 bytes of RAM ব্যবহার করে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬11

প্রতিদিন আপনার ডেস্কটপের recycle bin Empty করে রাখুন। (The files are not really deleted from your hard drive until you empty the recycle bin.)

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬12

অনেক সময় PC’র র‍্যাম কম থাকলে PC slow হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কিছুতা গতি বাড়ানো যায়। এর জন্য- My Computer এ মাউস রেখে right button ক্লিক করে properties-e যান। এখন advance এ ক্লিক করে performance এর settings এ ক্লিক করুন। আবার advance -এ ক্লিক করুন। এখন change এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size এ আপনার PC’র র‍্যামের দ্বিগুণ এবং Maximum size এ র‍্যামের চারগুন দিলে ভাল হয়।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স 13

এ ছাড়াও কম্পিউটার ভাল রাখার কিছু টিপ্স জেনে নিন
  •  প্রতি ১ বা ২ মাস পর পর কম্পিউটার খুলে সব parts মুছে নতুন করে লাগিয়ে দিন।
  • Ram খুলে পাতলা তুলো দ্বারা মুছে নতুন করে লাগিয়ে নিন।
  • কম্পিউটারের উপর কোন ভারী কিছু রাখবেন না।
  • রাতে ঘুমাবার সময় কম্পিউটার shut down করে দিন।
  • বিদু্ৎ চলে গেলে যেন কম্পিউটার বন্ধ না হয়ে যায় সে জন্য UPS ব্যবহার করা উচিৎ।
  • কম্পিউটার VIRUS দূর করার জন্য অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা উচিৎ।
  • কম্পিউটারকে আলো-বাতাসপূর্ণ জায়গায় রাখুন।
  • প্রতিদিন মনিটর, বিশেষ করে LCD মনিটর একবার করে মুছে রাখবেন।
  • অনেকে কম্পিউটার চলার সময়ও CPU-র উপর আলাদা পর্দা দিয়ে রাখেন, যাতে ময়লা প্রবেশ না করে। এতে আরও ক্ষতিই হয়।
  • ওয়ালপেপার হিসেবে এমন ছবি সেট করুন, যা আপনার চোখকে আরাম দেয়। ওয়ালপেপার সাইজে যত ছোট হবে, আপনার কম্পিউটারের গতির জন্য ততই ভাল।
  • নিয়মিত ‘কুলিং ফ্যান’ মুছে পরিষ্কার করে রাখুন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬14

কম্পিউটারের র‌্যা ম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties-এ যান। এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র‌্যা মের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র‌্যা মের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬15

যে কোন Software uninstall করার সময় ……কন্ট্রোল প্যানেলে যান। Add or Remove-এ দুই ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক করুন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬16

প্রত্যেকবার কম্পিউটার অন করার সময় বিভিন্ন ড্রাইভ চেকিং অপশন আসে যেমনঃ- Checking Drive E:

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬17

Press any key to canceled এর সমাধান…..
>স্টার্ট থেকে রানে লিখুন সিএমডি (cmd) এবার এন্টার চাপুন।
>এরপর লিখুন সিএইচকেএনটিএফএস-স্পেস-ড্রাইভ লেটার (E:) স্পেস ব্যাকস্লাস(/)এক্স অর্থাতঃ (chkntfs E: /X) লিখে এন্টার দিন ব্যাস এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬18

তৈরি করুন একটি অদৃশ্য ফোল্ডার একটি New Folder তৈরি করুন, যখন New Folder লিখাটি নীল রং এ সিলেক্ট করা থাকবে তখন keyboard এর ডান পাশের Alt চেপে ধরে 0160 চাপুন, এবার Alt key থেকে আঙুল সরিয়ে নিন এবং Enter এ ক্লিক করুন। এবার দেখুন একটি নাম ছাড়া ফোল্ডার তৈরি হয়েছে । এখন এই নাম ছাড়া Folder এ mouse এর right buttome ক্লিক করে Properties এ যান, তারপর customize > change icon এ ক্লিক করুন, তারপর icon window থেকে একটি blank icon সিলেক্ট করুন এবং ok তে ক্লিক করুন। এবার দেখুন আপনি একটি অদৃশ্য Folder তৈরি করেছেন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬19

অনেক সময় START MENU SHOW করতে দেরি হয় বা LOCAL   DISK ‍এর যে কোন পেজ ওপেন করতে দেরি হয় যা খুব বিরক্তিকর। ‍এ‍ই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিচের পথ অনুসরন করুন। প্রথমে START MENU থেকে RUN এ ক্লিক করুন। তাতে REGEDIT.EXE লিখে OK করুন। REGISTRY EDITOR BOX আসবে, সেখান থেকে HKEY_CURRENT_USER ট্যাবে ক্লিক করুন তারপর সেখান থেকে  CONTROL PANEL হয়ে DESKTOP ক্লিক করুন। DESKTOP এ ক্লিক করার পর ডান পাশের BINARY DATA হতে MENUSHOWDELAY তে ডাবল ক্লিক করুন। যে EDIT STRING BOX ‍আসবে তা হতে VALUE DATA “0” করে OK করুন। তারপর কম্পিউটার RESTART করুন। দেখবেন ‍আপনার কম্পিউটার ‍আগের তুলোনায় দ্রুত গতি সম্পন্ন হয়েছে ‍এবং LOCAL DISK পেজ OPEN হতে সময় কম নিচ্ছে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬20

কি বোর্ডের সাহায্যে চালু করুন কম্পিউটার
আমরা সাধারণত CPU-এর পাওয়ার বাটন চেপে কম্পিউটার চালু করি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, পাওয়ার বাটনে কোনো সমস্যা থাকলে কম্পিউটার চালু করতে অনেক কষ্ট হয়। আমরা ইচ্ছা করলে CPU-এর পাওয়ার বাটন না চেপে কি-বোর্ডের সাহায্যে খুব সহজেই কম্পিউটার চালু করতে পারি। এর জন্য প্রথমে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় কি-বোর্ড থেকে Del বাটন চেপে Bios-এ প্রবেশ করুন। তারপর Power Management Setup নির্বাচন করে Enter চাপুন। এখন Power on my keyboard নির্বাচন করে Enter দিন। Password নির্বাচন করে Enter দিন। Enter Password-এ কোনো একটি কি পাসওয়ার্ড হিসেবে দিয়ে সেভ (F10) করে বেরিয়ে আসুন। এখন কি-বোর্ড থেকে সেই পাসওয়ার্ড কি চেপে কম্পিউটার চালু করতে পারেন। এই পদ্ধতিটি গিগাবাইট মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্যান্য মাদারবোর্ডেও এই পদ্ধতি পাওয়া যাবে।

শনিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৭

হারিয়ে যাওয়া ফোন খুঁজে বের করুন গুগলের সাহায্যে

স্মার্টফোন চুরি ঠেকাতে গুগল চালু করেছে এক অভিনব নতুন ডিভাইস ট্র্যাকিং সিস্টেম এর। আপনারা অনেকে এই ব্যাপারে আগেই জেনেছেন। মুলত এই সিস্টেম এর মাদ্ধমে আপনি আপনার হারিয়ে যাওয়া এন্ড্রয়েড ডিভাইস টি অতি সহজে খুজে পাবেন এবং ডিভাইস টি কোথায় আছে তা অনলাইন এ রিয়েল টাইম লোকেশন দেখতে পারবেন।



এছারাও ডিভাইস এ থাকা সকল ডাটা মুছে দেয়া, ডিভাইস লক করা ও এলার্ম বাজাতে পারবেন আপনার হারিয়ে যাওয়া ডিভাইস এ । এক কথায় আপনার হারিয়ে যাওয়া ডিভাইস টি ফিরে পাবেনই এই গুগল এর নতুন সিস্টেম এর মাদ্ধমে ।
প্রথমেই আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে আপনি আপনার ডিভাইসের জন্য ডিভাইস ম্যানেজার 

> কিভাবে গুগল ফোন ট্র্যাকিং অন করবেন ?

১) প্রথমে আপনার ডিভাইসের অ্যাপ ড্রয়ারে থাকা Google Settings এ যান।
২) এখন Google Settings এর লিস্টে আপনি Android Device Manager অপশন পাবেন। অপশনটি সিলেক্ট করুন।
৩) এবার আপনি নিচের ছবির মত আরো দুটি অপশন পাবেন। Locate this device remotely এবং Allow remote lock and data factory reset. সাধারনত দ্বিতীয় অপশনটি আনচেক করা থাকে। আপনি যদি দ্বিতীয় অপশনটি অন/চেক করে দেন তাহলে আপনার ডিভাইস হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে আপনি ডিভাইস ম্যানেজারের সাহায্যে ডিভাইসের সব ডাটা মুছে দিতে পারবেন এবং ডিভাইসটি লক ও করে দিতে পারবেন।
৪) এখন কোন কারণে যদি আপনি আপনার অ্যাপ ড্রয়ারে Google Settings খুজে না পান তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনি ডিভাইস ম্যানেজার আপনার ডিভাইসের Security সেটিংস্‌ এ যেয়ে ও অন করতে পারবেন।
৫) Security সেটিংস্‌ এ যাওয়ার পর Device Administrators সিলেক্ট করুন। তারপর Android Device Manager অপশনটি মার্ক করে দিন।
এখন আপনার কাজ শেষ 😀 চোর ধরবেন এখন মনের সুখে.. 😀


> ডিভাইস ম্যানেজারে যদি  আপনার ডিভাইসটি না দেখায় অথবা Unknown Location দেখায় তাহলে যা করবেন-  
১) আপনার ডিভাইসের প্লে স্টোর অ্যাপ আপডেট করে নিন।
২) এবার অ্যাপ ড্রয়ার থেকে Google Settings>Android Device Manager এ যেয়ে Allow remote factory reset অপশনটি আনচেক করে দিন।
৩) এবার আপনার ডিভাইসের Settings>Apps > All > এ যেয়ে Google Play services ওপেন করেন এবং ডাটা ক্লিয়ার করে দিন।
৪) এবার পুনরায় অ্যাপ ড্রয়ার থেকে Google Settings এ যেয়ে Allow remote factory reset অপশনটি চেক করে দিন। 
৫) আপনার ডিভাইসটি রিস্টার্ট/রিবুট করুন।

মনে রাখবেন আপনার ডিভাইসটি যদি হারিয়ে যাওয়ার পর অফ থাকে তাহলে Android ডিভাইস ম্যানেজার কাজ করবে না। কিন্তু ডিভাইসটি চালু করলেই এটি কাজ করবে।

অসুবিধা - নেট কানেকশন এবং GPS অন করা না থাকলে খুঁজে বের করতে পারবেন না। গুগল ছাড়াও অন্য এপস গুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার ডিভাইসকে রিমোটলি কন্ট্রোল করতে পারবেন।

বুধবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৭

শটডাউন টাইমার ব্যাবহার করুন কোন সফটওয়্যার ছাড়া

ডেস্কটপ স্ক্রিনে মাউস এর রাইট বাটনটি ক্লিক করুন , 
সেখানে new থেকে  shortcut অপশনটি সিলেক্ট করুন ( সাধারনত ফোল্ডারের পরেই এই অপশনটি থাকে ) 

সেখানে  লেখার জন্য বক্স আসবে   নীচের কোডটি টাইপ করুন ,

SHUTDOWN -s -t 60

উপরে -s দিয়ে শাট ডাউন বোঝাচ্ছে আপনি যদি -r ব্যাবহার করেন তো রিস্টার্ট এর কাজ হবে 
সবার শেষে আমি লিখেছি ৬০ অর্থাৎ ৬০ সেকেন্ড বা ১ মিনিট পরে   এটি রান করবে ,  আপনার যত সময়পরে  কাজ করানো দরকার শুধু সময়টিকে সেকেন্ডে কনভার্ট করে নিন । 

এর পর next দিয়ে  Finish  দিন , দেখবেন আপনার ডেস্কটপে  Shutdown.exe নামে একটি আইকন তৈরী হয়েছে । সেটিতে ডাবল ক্লিক করুন।  System Shutdown নামে একটি Box আসবে 
আপনার বেধে দেয়া সময় পরে আপনার কম্পিউটার একাই বন্ধ হয়ে যাবে ।