১। ব্যাকআপ রাখা:
কম্পিউটারে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, ডকুমেন্ট অথবা ফাইল থাকে। এগুলো যাতে সুরক্ষিত থাকে সেজন্য ব্যাকআপ রাখা অত্যন্ত জরুরী। আজকাল ক্লাউডে ব্যাকআপ রাখা যায়। গুগল ড্রাইভ বা ড্রপবক্স এক্ষেত্রে অনেক জনপ্রিয়।
২। সুরক্ষিত থাকুক কম্পিউটার:
অনেক সময় সিস্টেমে অসুবিধার কারণে অতিরিক্ত কারেন্ট প্রবাহিত হতে পারে। এটা কম্পিউটারকে নষ্টও করে দিতে সক্ষম। কম্পিউটারের সুরক্ষা ব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ সমস্যা সমাধানে ইউ.পি.এস ব্যবহার করা ভালো।
৩। সফটওয়্যার আপডেট করা:
দ্রুত এবং নিরবিচ্ছিন্ন কাজের জন্য কম্পিউটার প্রোগ্রাম এবং হার্ডওয়্যার নিয়মিত আপডেট করা প্রয়োজন। এতে কাজ করা অনেক সহজ হয়ে যায়।
৪। দেখুন, পড়ুন, বুঝুন!
কম্পিউটারে কাজ করার সময় কিছু ডায়লগ বক্স আসে, যেগুলো আমরা অনেকেই না পড়ে ‘OK’ বাটনে ক্লিক করে দেই। কিন্তু এগুলো অনেক সময় কম্পিউটারের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই ‘OK’ বাটনে ক্লিক করার আগে কী লেখা আছে তা ভালভাবে পড়ে দেখতে হবে।
ভাইরাস হলো এমন এক ধরনের ক্ষতিকারক কম্পিউটার প্রোগ্রাম যে নিজে থেকে নিজের কপি তৈরি করতে পারে কিংবা অন্য একটি ফাইলের সাথে নিজেকে যুক্ত করে নিতে পারে। মূলত ভাইরাসের আক্রমনের শিকার হয় .exe (Executable File) এবং .com এক্সটেনশন যুক্ত ফাইলগুলো। কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত রাখতে হলে অ্যান্টি ভাইরাস অথবা Malware detection ইন্সটল করতে হয়।
৬। কম্পিউটার মেমরি পরিষ্কার করা:
কম্পিউটার দ্রুত কাজ করার জন্য কম্পিউটার মেমরি পরিষ্কার রাখা প্রয়োজন।
৭। ‘Help’ অপশন:
কম্পিউটার প্রতিটি প্রোগ্রাম এর জন্যই রয়েছে কিছু প্রোগ্রাম সহায়তা মেন্যু। কিবোর্ড-এ F1 প্রেস করে সরাসরি তা জেনে নিতে পারো অথবা ইন্টারনেট এর মাধ্যমেও জানা যায়।
৮। কিবোর্ড শর্টকাট:
কিছু কিছু কাজ কম্পিউটার মেন্যু থেকে সিলেক্ট না করে কিবোর্ড-এর সাহায্যে শর্টকাট-এ করা যায়।
যেমন: কোন ফাইল কপি করার জন্য Ctrl+C, পেস্ট করার জন্য Ctrl+V এবং সেভ করার জন্য Ctrl+S (windows) অথবা Cmd+C (Mac) ব্যবহার করা যায়।
এরকম আরও কিছু শর্টকাট আছে যা কম্পিউটার-এর ব্যবহারকে অনেক সহজ করে দেয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন