মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৬

কম্পিউটার শিখার যত বই নিয়ে নিন এক সাথে

কম্পিউটার এ সেভ করে রাখা অনেক গুলো পিডিএফ বই পেলাম যেমন HTML, WordPress, Photoshop, Excel, freelancing, Microsoft Word সহ অনেক গুলো PDF বই সবগুলোই বাংলাতে লেখা তাই পড়তে এবং কাজ করতে কোন সমস্যা হবে না আশা করি।
১। HTML: HTML শিখার ৪টি বই  ডাউনলোড
২। Excel : Excel শিখার ৪টি বই  ডাউনলোড
৪। WordPress : WordPress শিখার ৩ টি বই  ডাউনলোড
৫। PowerPoint- MS access- Windows 7 Installation গাইড লাইন এবং Illustrator শিখার মোট ৪ টি বই  ডাউনলোড
৬। freelancing শিখার গাইড লাইন ১টি  ডাউনলোড
৭। এবং Javascript শিখার১টি বই   ডাউনলোড
৮। MS word শিখার ২টি বই  ডাউনলোড

সোমবার, ৮ আগস্ট, ২০১৬

অ্যান্ড্রয়েড এর মাধ্যমে ফ্রী SMS Send করে আয় করুন আর

আসসালামুয়ালাইকুম কেমন আছেন সবাই? আশা করি অনেক ভাল আছেন।শিরোনাম দেখেই বুঝে যাওয়ার কথা আজ আমি আপনাদের সামনে কি নিয়ে হাজির হয়েছি।আজ আমি আপনাদের সাথে একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ শেয়ার করব। যা হয়তোবা আপনি অনেক দিন ধরেই খুঁজছেন!
অ্যাপটির নাম হল G-Wallet। প্রথমেই বলে রাখি,এরা আপনাকে ১০০০ ক্রেডিট/২০ টাকা হলেই টাকা পেআউট দিবে।তাই ১০০০ ক্রেডিট হলে টাকা পেআউট করে এর বিশ্বস্ততা যাচাই করে নিন।
এর মাধ্যমে বিভিন্ন উপায়ে আয় করা যায়। যেমনঃ
- ভিডিও দেখেঃ প্রতি ভিডিও দেখার জন্য ২ই ক্রেডিট করে।
- ফ্রী SMS Send করেঃ প্রতি SMS Send এ পাবেন ৩০ ক্রেডিট
- অন্যজনকে ইনভাইট করেঃ প্রতি ইনভাইটে পাবেন ৩০০ ক্রেডিট অর্থাৎ .3 cent (এখানে আমি আমার ইনভাইট আইডি দিব না আপনার যদি ইনভাইট আইডির প্রয়োজন হয় তাহলে আমাকে টিউমেন্টে বলতে পারেন।)
- অ্যাপ ইন্সটল করেঃ প্রতি অ্যাপ ইন্সটল করে পেতে পারেন ২০-৩০০ ক্রেডিট পর্যন্ত।
- প্রতিদিন হাজিরা বাবদ পাবেন ১০ ক্রেডিট করে।

এখান আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে G-Wallet থেকে শুধুমাত্র SMS এর মাধ্যমে তাড়াতাড়ি আয় করা যায়ঃ
১। সর্বপ্রথম G-wallet অ্যাপটি গুগল প্লে ষ্টোর থেকে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে ইন্সটল করে নিনঃ এখানে ক্লিক করে ইন্সটল করুন
2। এখন গুগল বা ফেসবুক দিয়ে সাইন আপ করে Country Select থেকে Bangladesh সিলেক্ট করুন।
৩। তারপর "SMS Earn and Buy Credits" অপশনে ক্লিক করুন।










৪। তারপর নিচের মত একটি স্ক্রীন আসবে এতে "Mobile" অপশনে ক্লিক করুন।










৫। নিচে দেওয়া ছবির মত "Continue Purchase" এ ক্লিক করুন।










৬। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন নিচে দেওয়া ছবির মত একটি স্ক্রীন আসবে এতে আপনি যার মোবাইলে এসএমএস পাঠাবেন তার নাম্বার দিন।










৭। এখন আপনি যার মোবাইলে এসএমএস পাঠালেন তাকে বলুন AFUN<Space>TEST লিকে 2777 নাম্বারে Send করতে।









১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যে আপনার G-wallet অ্যাকাউন্ট এ 30 ক্রেডিট জমা হয়ে যাবে যা আপনাকে G-wallet থেকে একটি নোটিফিকেশনের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। এভাবে ৩৩ টি এসএমএস করলেই আপনার অ্যাকাউন্ট ১০০০ পয়েন্ট অর্থাৎ ২০ টাকা জমা হয়ে যাবে যা আপনি Withdraw তে গিয়ে রিচার্জ এর মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন।
বুঝতে কোন প্রকার সমস্যা হলে নিচে টিউমেন্টে জানাতে পারেন।আর আমার টিউনটি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে প্রিয়তে রাখতে ভুলবেন না যেন!
ধন্যবাদ।

ফিরিয়ে আনুন আপনার মোবাইলের হারিয়ে যাওয়া সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ ফাইল

মেমরি কার্ড অথবা পেনড্রাইভ যাই বলিনা কেন এটা আমাদের খুব গুরুত্বপূর্ণ স্টোরেজ। কারণ এতে আমাদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ফাইল জমা থাকে এবং যখন তখন আপনি এতে ফাইল স্টোর করে রাখতে পারেন। কিন্তু কখনো কখনো আমাদের একটু ভুলের কারণে সব ডাটা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।তাই আমার আজকের এপসটি আপনার গুরুত্বপূর্ণ ফাইল আর হারাতে দেবে না। আপনার ডিলিট হওয়া ফাইল গুলা খুব সহজে ফিরিয়ে আনেন। এবং এর জন্য আপনার ফোন রুট থাকার ও কোন দরকার নেই। latest+premium+cracked version!!! (last update 04 আগস্ট 2016)
অ্যাপ টি আজ আপডেট হয়েছে।একদম প্রিমিয়াম ভার্সন তাই পাচ্ছেন অনেক বেশি ফিচার।
App name: Dumpster premium
size: 9mb
আমাদের ফোন অনেক ফাইল থাকে যে গুলা খুব দরকারি এবং অনেক সময় দেখা যায় ফোন টিপ তে দিয়ে অথবা কোন অ্যাপ ব্যবহার করতে গিয়ে অনেক দরকারি ফাইল ডিলিট হয়ে যায়।তখন স্বাভাবিক ভাবেই আপনার মন খারাপ হয়ে।
কিন্তু এই ফাইল ফিরিয়ে আনার কি কোন উপায় আছে? নিশ্চয় আছে এই অ্যাপ টি ফোনে ইন্সটল করুন। আর আপনাকে কিছু করতে হবে না।ফাইল গুলা ডিলিট হয়ে গেলেও কোন চিন্তা নেই।আপনি এই অ্যাপ এর মধ্যে থেকে সব গুলা ফাইল ফেরত পাবেন।
আরো কিছু ফিচারঃ
-রুট লাগবে না
-নেট কানেকশন এর কোন দরকার নেই
-Dropbox,Google drive থেকে ও ব্যাকআপ করতে পারবেন
-pdf, mp3, doc, avi, mp4, jpg, png, rar, ogg, txt সব ডিলিট হওয়া ফাইল ফেরত পাবেন
-uninstall করে দেওয়া অ্যাপ ও আপনি recover করতে পারবেন
আরো অনেক ফিচার।নিজেই ব্যবহার করে দেখে নিনঃ
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

সোমবার, ১ আগস্ট, ২০১৬

৫ মিনিটে উইন্ডোজ ইনস্টল

আপনারা হয়ত অনেকে জেনেছেন ৫ মিনিটে উইন্ডোজ ইনস্টল করা যায় কিন্তু স্ক্রিন সর্ট সহ বিস্তারিত জানার অভাবে ইনস্টল দিতে ভয় পাচ্ছেন।  প্রথম প্রথম আমার ও ভয় হয়েছিল কিন্তু একবার চেষ্টার পরে পেরে গেছি কোন সমস্যা হয় নি।
এই সফটয়ারটি মূলত আপনার উন্ডোজের সকল এপলিকেশন গুলোকে ব্যাকআপ রাখে এবং কোন কারনে উইন্ডোজ নস্ট/করাপ্ট হয়ে গেলে ব্যাকআপ ফাইল থেকে রিস্টোর করে। এই সফটয়ারটির মাধ্যমে আপনি ৫ মিনিটের মধ্যে উইন্ডোজ সহ সকল সফটওয়ার ও ড্রাইভার সেটআপ দিতে পারবেন। $49.99 মূল্যের সফটওয়ারটি একদম ফ্রি। নিচে কয়েকটি ধাপে সফটওয়ারটির বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লা।
আমার এই লিখাটি তাদের জন্য যারা মনোযোগ সহকারে পুরো পোষ্টটি পড়বেন। মনোযোগ সহকারে পড়লেই কেবল আপনারা এই সফটওয়ারটি সম্পরকে বুঝতে পারবেন। সফটওয়ারটি আমি খুব সহজ ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। সফটওয়ারটি ডাউনলোডের জন্য নিচের লিংটিতে ক্লিক করুন Acronis True Image Home এর ওয়েব সাইটটি আসবে সেখান থেকে Free Trial  ক্লিক করলে সফটওয়ারটি ডাউনলোড হবে।

সফটওয়ারটি এখানে

download 1
সিরিয়াল কির প্রথম লিংক
serial 2

সিরিয়াল কির দ্বিতীয় লিংক

সফটওয়ারটি ডাউনলোড শেষে সিরিয়াল কি দিয়ে সেট আপ করে নিন। ঠিকভাবে সেটআপ হলে আপনাকে একটি বুটেবল সিডি তৈরি করে নিতে হবে।ভয় নেই খুব সহজ। এজন্য আপনার ডিভিডি রাইটা ও একটি ব্ল্যান্ক সিডি থাকতে হবে। রাইটার যদি না থাকে তাহলে আইএসও ইমেজ তৈরি করে রাখুন পরে কারো কাছ থেকে ডিভিডি রাইটার এনে বুটেবল সিডি তৈরি করে নিবেন।এখন মূল কথায় আসা যাক।

প্রথম ধাপ:

1Vot1



বুটেবল সিডি তৈরি :

উপরের চিত্রের মত Start গিয়ে Programs> Acronis >Acronis True Image Home থেকে Bootable Rescue Media Builder এ ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটির মত দেখাবে।
2 Vot2
Next দিন
3 Vot3
এবার বাঁ পাশের ঘর থেকে Acronis True Image Home (Full version)  এর সামনের ঘরে টিক বসিয়ে দিন। Next দিন আবার Next দিন।
4 vot4
এবার উপরের চিত্রেরর ন্যায় CD-RW Drive (J:) সিলেকট করে দিয়ে আবার Next দিন
5 Vot5
এবার Proceed এ ক্লিক করুন। ব্যাস কিছুক্ষনের মধ্যে আপনার বুটেবল সিডি তৈরি হয়ে যাবে। এবার সিডি আপনা আপনি বেরিয়ে আসবে। সিডিটি যত্ন সহকারে রেখে দিন কারন এটি আপনার এক্সপি সেট আপ নষ্ট হয়ে গেলে লাগবে।

দ্বিতীয় ধাপ :

উইন্ডোজের ব্যকআপ :

একটি ভাল ব্যকআপ নেয়ার আগে আপনাকে কতগুলি বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে।এগুলি হলো-
  • ১। আপনার উইন্ডোজটি যদি কিছুদিন আগে সেটআপ দিয়ে থাকেন তাহলে নতুন করে সেটআপ দেয়ার দরকার নেই। যদি অনেকদিন আগে দিয়ে থাকেন তাহলে দিয়ে নিন।
  • ২। প্রয়োজনীয় সফটওয়ার আপডেট করে নিতে হবে। যেমন- এন্টিভাইরাস,ডটনেট,জাভা ডাইরেকট এক্স ইত্যাদি।
  • ৩। প্রয়োজনীয় সফটওয়ারগুলি রেখে বাকি সফটওয়ার আনইনষ্টল করে ফেলতে হবে।
  • ৪।মাই ডকুমেন্ট ও সি ড্রাইভের সব অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলুন। ডাউনলোড ম্যানেজার বাই ডিফল্ট মাই ডকুমেন্ট এ একটা Download নামে ফোল্ডার তৈরি করে, সেটা চেক করে প্রয়োজনীয় ফাইল অন্য স্থানে নিয়ে বাকি সব ডিলেট করে ফেলুন।
  • ৫। রেজিষ্ট্রি ক্লিন করুন। এই জন্য আপনি CCleaner ব্যবহার করতে পারেন।
অর্থাৎ আপনি আপনার মনের মত করে কম্পিউটারকে সাজিয়ে নিতে পারেন।
প্রথমে আপনি  ডেস্কটপ থেকে অথবা প্রোগ্রামে গিয়ে Acronis True Image Home 2010 রান করুন।
6 bac1
লাল তীর চিহ্নিত Back Up অপশনটি ক্লিক করুন।
7 bac2
এবার Disk and Partition Backup অপশনটিতে ক্লিক করুন।
8 bac3
আপনার যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনস্টল করা হয়েছে তা সিলেক্ট করে দিন। সাধারণত সি ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনস্টল করা হয়। তাই সেটি ডিপল্ড হিসেবে সি ড্রাইভ সিলেক্ট করা থাকে। যদি সি ড্রাইবের বা পাশের ঘরটিতে টিক দেয়া থাকে না থাকলে টিক চিহ্ন বসিয়ে দিবেন। এরপর Next এ ক্লিক করুন।
9 bac4
এবার Browse  এ ক্লিক করুন।
10 bac5
এবার  সি এবং সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ ব্যাতিত অন্য যেকোন ড্রাইভ সিলেক্ট করুন। এরপর জেনারেট নেম এ ক্লিক করুন।
11 bac6
জেনারেট নেম এ ক্লিক করলে Mybackup নামে একটা ডিফল্ট নাম আসবে ফাইলের। আপনি ইচ্ছে করলে সেটা পরিবর্তন করতে পারবেন, তবে সবার শেষে .tib টা চেঞ্জ করবেন না। এবার ওকে করুন।
12 bac7
Next দিন
13 bac8
Proceed দিন। সব কিছু ঠিক থাকলে কিছুক্ষনের মধ্যেই ব্যকাপ প্রসেস শুরু হবে। শুধু মাত্র মাদারবোর্ড ড্রাইভার সহ উইন্ডোজ ব্যাকাপ নিলে ৪/৫ থেকে মিনিট লাগতে পারে। ফাইল সাইজ হতে পারে ১.৫ থেকে ২ জিবি। আর সব সফটওয়ার সহ নিলে সময় একটু বেশী নিবে এবং ফাইল সাইজ হতে পারে ৩.৫ থেকে ৪.৫ জিবি।
ব্যাকাপ নেয়া সফল হলে মেসেজ পাবেন।

তৃতীয় ধাপ :


ব্যকআপ রিস্টোর :

দুইভাবে উইন্ডোজ রিস্টোর করা যায়। তা হলো-
  • ১/ সরাসরি উইন্ডোজে থেকে।
  • ২/ বুটেবল সিডি দিয়ে।

১।  সরাসরি উইন্ডোজ থেকে কিভাবে রিস্টোর করা যায় তার বিবরণ নিচে দেয়া হল:-

ডেস্কটপ অথবা Start>programs থেকে Acronis > Acronis True Image Home সফটএয়ারটি চালু করুন।নিচের চিত্রের মত দেখাবে।
14re1
এবার Recover থেকে Disk and Partition Recover নির্বাচন করুন।
15 re2
এখন Browse এ ক্লিক করুন।
16 re3

এখন আপনি যেই ড্রাইবে উইন্ডোজের ব্যাকাপ রেখেছিলেন  তা খুঁজে বের করুন। ড্রাইভের উপর দুই ক্লিক করতে হবে।

17 re4
উপরের চিত্রের মত  সিলেক্ট করে ওকে করুন।

18 re5
এবার উপরের চিত্রের মত সিলেক্ট করে Next ক্লিক করুন।


19 re6
সি ড্রাইভের সামনের ঘরে টিক চিহ্ন বসিয়ে দিন এবং Next দিন।











20 re7
এবার Proceed দিন।
21 rec9
এবার Reboot ক্লিক করুন। কম্পিউটার রিস্ট্রাট  হবে।এর মধ্যে আপনার উইন্ডোজ ইনস্টল শুরু হবে। ৪/৫ মিনিট লাগবে।এবং শেষ হলে মেজেস পাবেন।

২/ Bootable CD দিয়ে রিস্টোর করার পদ্ধতি  :-

প্রথমে আপনাকে মাদারবোর্ডের BIOS এ গিয়ে বুট সিলেক্ট করে দিতে হবে CD/DVD ROM কে।
এর পর Acronis এর বুটেবল সিডিটি সিডি ড্রাইভে প্রবেশ করিয়ে পিসি Start করুন। আপনার BIOS First Boot হিসেবে সিডি সার্চ করবে এবং Acronis রান হবে। এবার দুটি অপশন থেকে আপনি Acronis True Image 2010 সিলেক্ট করুন।
পরবর্তি Step গুলো উইন্ডোজ থেকে রিস্ট্রোর করার মতই। সুতরাং সেটা ফলো করুন।
রিস্টোর শেষে Success মেসেজ আসলে ওকে দিয়ে ক্লোজ করুন। এবার উইন্ডোজ রিস্টার্ট হবে। যেহেতো বুটেবল সিডিটি এখনোও আপনার সিডি ড্রাইভে আছে, সেহেতো আবার সেই দুটি অপশন আসবে। আপনি এবার উইন্ডোজ সিলেক্ট করুন। ঠিক মত রিস্টোর হলে উইন্ডোজ রান হবে।
পরে BIOS এ গিয়ে বুট চেঞ্জ করে নিবেন। এই সফটওয়ারে আরো গুরুত্বপূর্ন অনেক পিচার আছে তা আপনারা নিজে নিজে দেখে নিবেন।

সোমবার, ১৮ জুলাই, ২০১৬

খুব সহজেই পেয়ে যাবেন আপনার NID নম্বর


1aসিম নিবন্ধনসহ আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য প্রয়োজন NID নম্বর। এদিকে আপনি ভোটার হয়েছেন কিন্তু এখনও NID নম্বর পান নি? বিচলিত হওয়ার কিছু নেই। খুব সহজেই পেয়ে যাবেন আপনার NID নম্বর।

আপনার কাছে যদি আপনার আপনার ভোটার নিবন্ধনের সময় প্রাপ্ত স্লিপ নাম্বার থাকে তাহলে আপনার NID নম্বর পেতে আর কষ্ট করতে হবে না। আপনার নিজের NID কার্ড এর পিডিএফ ডাউনলোড দিতে পারবেন আর ব্যবহার করতে পারবেন সবধরণের কাজে।
এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করুন
নিচে এন.আই.ডি অথবা ভোটার নিবন্ধন ফরমের স্লিপ নম্বর এবং জন্মতারিখ ব্যবহার করে ভোটার তথ্য ও ভোট কেন্দ্রের তথ্য দেখুন :
nid
আপনি পেয়ে  গেলেন আপনার NID নাম্বার এখন পুরো আইডি কার্ড ডাউনলোড দিতে হলে অল্প কষ্ট করতে হবে। নিচের লিঙ্ক থেকে
রেজিস্ট্রার
আপনি যদি জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন করে থাকেন, জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত অনলাইন সেবাসমূহ পেতে নিচে রেজিষ্ট্রেশন করুন। যদি এখনও নিবন্ধন না করে থাকেন তবে এখানে ক্লিক করে অনলাইনে নিবন্ধনের জন্য আবেদন করুন।
nid
রেজিস্ট্রেশন শেষ করে লগইন করলে নিচের মতো অপশন আসবে এখান থেকে `পরিচয় বিবরণী` ক্লিক করে ডাউনলোড করা যাবে ।

মঙ্গলবার, ১২ জুলাই, ২০১৬

 পিস টিভি যারা দেখতে চান তারা নিচের লিংকটি ক্লিক করে পিস টিভি দেখতে থাকুন। আরো ক্লিয়ার...

http://www.giniko.com/watch.php?id=126

বুধবার, ২৯ জুন, ২০১৬

উইনডোজ সেভেন-এ বিজয় ২০০৩ দিয়ে বাংলা লিখুন যেকোন রকম সমস্যা ছাড়াই

উইনডোজ সেভেন-এ বিজয় ২০০৩ দিয়ে বাংলা লিখুন যেকোন রকম সমস্যা ছাড়াই।
১। প্রথমে বিজয় ২০০৩ এই লিংক থেকে ডাউনলোড করুন বা আপনার কম্পিউটারে এর ব্যকআপ ফোল্ডারে গিয়ে _ISDEL নামের ফাইলটির প্রপার্টিজ এ যান
২। এরপর Compatibility Tab এ গিয়ে Compatibility Mode এ Ran this program in compatibility mode for এর চেকবক্সে ক্লিক করুন, এবং নিচে Ran this program as administrator এর চেকবক্সে ক্লিক করে Ok তে ক্লিক করুন।
৩। ঠিক একই ভাবে SETUP ফাইলটির বেলায়ও তাই করুন।
৪। তারপর বিজয় ২০০৩ আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করুন।
৫। ইন্সটল শেষে কম্টিউটার রিস্টাট করবেন না।
৬। এবার আপনার বিজয় ২০০৩ এর ব্যকআপ ফোল্ডারে গিয়ে সব ফাইল সিলেক্ট করে  C:\Program Files\Ananda Computers\bijoy 2003 ফোল্টারে সব ফাইল কপি করে দিন।
7। এবার আপনার কম্পিউটার রিষ্টাট করে বাংলা লেখা শুরু করুন।
সমস্যা হলে মন্তব্য করবেন।

মঙ্গলবার, ৭ জুন, ২০১৬

কিভাবে খুব সহজেই আপনার ফেইসবুক পেজ এর লাইক ১ লক্ষ+ করবেন

চলুন দেখি কি করে আপনি খুব সহজেই ১ লক্ষ লাইক বাড়াবেন আপনার ফেইসবুক পেজ টির জন্য !

আমাদের এই মেথডটি সম্পূর্ণ কমপ্লিট করতে হলে,আপনাকে অবশ্যই ২০ টি ফেইসবুক একাউন্ট তৈরী করতে হবে,
এবং ২০ টি ফেইসবুক একাউন্ট এ আপনাকে অনেক ফ্রেন্ড অ্যাড করতে হবে মানে আপনার ২০ টি ফেইসবুক একাউন্ট এ ৫০০০ করে ফ্রেন্ড থাকতে হবে এখন আপনি ভাবতেছেন এতো এতো ফ্রেন্ড কিভাবে তৈরী করবেন,ভাই থামেন ফেইসবুক এ আজকাল ৫০০০ ফ্রেন্ড করা কোনো বেপার না,fake id তৈরী করে আপনি খুব সহজেই ৫০০০ ফ্রেন্ড তৈরী করতে পারবেন খুব সহজেই,যদি আপনার ২০ টা ফেইসবুক id তে ৫০০০ ফ্রেন্ড সম্পূর্ণ হয়ে যায় তাহলে আমরা সব কয়টি id কনভার্ট করে তারপর মার্জ করবো এইভাবে আমরা ১লক্ষ + লাইক খুব সহজেই করতে পারবো.
এই স্টেপ গুলো ফলো করুন :
১) সর্বপ্রথম আপনি ২০টি ফেইসবুক একাউন্ট তৈরী করুন
২)এখন সব কয়টা id তে ৫০০০ ফ্রেন্ড যুক্ত করুন
৩)এখন আপনি আপনার ফেইসবুক id টি ফেইসবুক পেজ এ কনভার্ট করুন, কনভার্ট করতে এখানে ক্লিক করুন
৪) কনভার্ট করার আগে পেজ এর নাম decide করুন এবং সেই নাম অনুসারে id নাম দিন এবং কনভার্ট করুন
৫) সর্বশেষ আপনি পেজ গুলো মার্জ করে দিন মার্জ করতে এখানে ক্লিক করুন
কাজ শেষ.
এই ভাবে আপনি খুব সহজেই আপনার পেজ এর জন্য অতি তারাতারি ১ লক্ষ+ লাইক বাড়াতে পারবেন :) এবং আমি আশা করি ট্রিকস টি আপনার কাছে ভালো লেগেছে এবং বুঝতে কোনো অসুবিধা হয়নি !
যদি বুঝতে কোনো সমস্যা হয় আপনি নিচের ভিডিও টি দেখতে পারেন

বুধবার, ২৫ মে, ২০১৬

‘রমজান ক্যালেন্ডার ২০১৬’

আসসালামু আলাইকুম,
মাহে রমজান ক্যালেন্ডার ২০১৬  নামে একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশান ডেভেলপ করেছে মোবাইল অ্যাপ নির্মাতা কোম্পানি NR Soft BD। অ্যাপ্লিকেশানটি প্রত্যেকটি মুসলমানের প্রয়োজন। তাই এখনি ডাউনলোড করে নিন আপনার পছন্দের রমজান ক্যালেন্ডার ২০১৬  অ্যাপ্লিকেশান।



কি কি থাকছে অ্যাপ্লিকেশান টিতে ???
১। রমজান ক্যালেন্ডার ২০১৬
২। রোজার নিয়ত
৩। রোজা ও ইফতারের দোয়া।
৪। রোজা ভঙ্গের কারণসমূহ।
৫। তারাবীহ নামাজের নিয়ত ও তারাবীহ নামাজের নিয়ম সমূহ।
৬। রমজান ক্যালেন্ডার ২০১৬ অ্যাপ্লিকেশানটি আপনাকেসারা বছর নামাযের কথা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য জন্য রয়েছে ৫ ওয়াক্ত অটো আযানের ব্যবস্থা।
৭। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, বরিশাল, খুলনা, রংপুর ও সিলেট বিভাগ এবং পার্শবর্তী জেলার সময়সূচী অন্তর্ভূক্ত রয়েছে।
৮। রমজান ক্যালেন্ডার ২০১৬ অ্যাপ্লিকেশানটিতে রোজা শুরু হওয়া পর্যন্ত দিন ঘণ্টা গণনার জন্য রয়েছে টাইম কাউন্ট ডাউন।
৯। রমজান ক্যালেন্ডার ২০১৬ অ্যাপ্লিকেশানটিতে আরো আছে ৬৪ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি।
১০। সেহরীর সময় আপনার যদি ঘুম থেকে উঠতে কস্ট হয় !!! তাহলে অ্যালার্ম বাটনে প্রেস করলে অটো অ্যালার্ম সেট হয়ে যাবে।
১১। সম্পূর্ণ অ্যাপটি বাংলায় দেখা যাবে।
১২। রোজা শুরু হওয়ার পর প্রত্যেকদিন ইফতারের কত সময় বাকি আছে !!! সেই টাইম কাউন্ট ডাউন হবে।
পরবর্তী সংস্করণে তজবিহ এর বাবস্থা করা হবে।
আশা করি, রমজানের উপর ভিত্তি করে বানানো এই অ্যাপটি ব্যবহার করে আপনারা পবিত্র রমজান এবং সকল রোজাসমূহ সঠিক পন্থায় রাখতে পারবেন।

মঙ্গলবার, ৩ মে, ২০১৬

আপনি নিজেই যাচাই করুন বায়োমেট্রিকে রেজিস্ট্রেশন হয়েছে কিনা !


সিম নিবন্ধন সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা
যাচাইয়ের জন্য নিচের পদ্ধতিগুলো অনুসরণ
করতে পারেন :
১) বাংলালিংক
বাংলালিংকের গ্রাহকরা *1600*1# ডায়াল করে নিবন্ধন
যাচাই করতে পারেন। আপনার নিবন্ধন যদি
সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়ে থাকে তবে
মেসেজে আসবে : ইউর কানেকশন হ্যাভ
অলরেডি বিন বায়োমেট্রিক রি-ভেরিফাইড অন
(তারিখ)। থ্যাঙ্ক ইউ ফর ইউজিং বাংলালিংক।
২) গ্রামীণফোন
Message option গিয়ে reg লিখে 4949 এ send
করুন। ফিরতি ক্ষুদে বার্তায় কী লিখা পড়ুন।
৩) রবি
*643# অথবা *১৬০০*১# লিখে কল বাটন চাপুন।
একটি ক্ষুদে বার্তা আসবে, অনুসরণ করুন 1
লিখে send করুন। ফিরতি ক্ষুদে বার্তায় কী লিখা
পড়ুন।
৪) এয়ারটেল
*121*444# লিখে কল বাটন চাপুন। ফিরতি ক্ষুদে
বার্তায় কী লিখা পড়ুন।
৫) টেলিটক
আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে
ইংরেজি Q লিখে ১৬০০ নাম্বারে পাঠান। ফিরতি
এসএমএসে জেনে যাবে আপনার সিমটি
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধিত হয়েছে কিনা।

মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৬

দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসা সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য

south-korean-visa 
এশিয়াঃ দক্ষিণ কোরিয়া স্টুডেন্ট ভিসা, ভিসিট ভিসা, বিজনেস ভিসা, জব ভিসা দিয়ে থাকে বাংলাদেশী নাগরিকদেরকে। ভিসা প্রসেসিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সময়মত ব্যবস্থা করতে না পারলে অনেক ঝামেলায় পড়তে হয়। তথ্যগুলো আগে থেকে জেনে নেওয়াই ভাল। কোরিয়ান ভিসা সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য পাঠকদের জন্য দেওয়া হলো।
সকল ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
– ভিসার জন্য নির্ধারিত আবেদনপত্র (বড় হাতের অক্ষরে পূরণ করতে হবে)
– সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবি
– পাসপোর্ট (ন্যূনতম ছয়মাস মেয়াদ থাকতে হবে)
– বৈধ পাসপোর্টের প্রথম পাঁচ পাতার ফটোকপি (বর্তমানে এমআরপি পাসপোর্টে আবেদন করাই ভালো/ইপিএস ভিসার ক্ষেত্রে এমআরপি বাধ্যতামূলক)
– কনস্যুলার বরাবর আবেদনপত্র
– ব্যাংক স্টেটমেন্ট (ব্যাংক সলভেন্সি সার্টিফিকেট সহ)
– এয়ার টিকেট বুকিং স্লিপ
বি দ্রঃ সকল বাংলা কাগজপত্রের ইংরেজী অনুবাদ জমা দিতে হবে।
স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আরো যা লাগবেঃ
– ১৫ মাসের মেয়াদ সহ পাসপোর্ট ও পাসপোর্টের প্রথম পাঁচ পাতার ফটোকপি
– সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি (এই ছবি আবেদন ফরমের নির্ধারিত জায়গায় লাগাতে হবে)
– ভিসার জন্য আবেদনকারীর নিজ হাতে লেখা আবেদন পত্র
– ভর্তিকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত ভর্তির সার্টিফিকেট (মূল কপি ও ফটোকপি)
– আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের মূলকপি ও ফটোকপি
– আবেদনকারীর জন্ম নিবন্ধন (বার্থ সার্টিফিকেট) এর মূল কপি ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে স্বাক্ষরিত সত্যায়িত ফটোকপি
বি দ্রঃ অনেক ঝামেলা পোহাতে হয় এইটা নিয়ে। সচিবালয়ের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাউন্টারে কোন বার্থ সার্টিফিকেট জমা নেয়না। এইজন্য আগে থেকেই অন্যকোন ভাবে কাউন্টার পাস নিয়ে ভিতরে গিয়ে সত্যায়িত করতে হয়। এক্ষেত্রে অবশ্যই সাথে নোটারী কপি সাথে নিয়ে যাবেন।
– সিটি কর্পোরেশন (সমমান) থেকে দেয়া ফ্যামিলি রিলেশন সার্টিফিকেট
– একাডেমিক ও অন্যান্য খরচ বহন করা হবে এই মর্মে কোন সার্টিফিকেট (সাধারণত স্কলারশীপ দাতা প্রতিষ্টান বা প্রফেসররা এইটা দিয়ে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন স্কলারশীপ হলে কতৃপক্ষ ভর্তির সার্টিফিকেটের সাথেই এই সার্টিফিকেট পাঠিয়ে থাকে।অন্যথায় একাডেমিক ও থাকা খাওয়ার খরচ বহনের জন্য আবেদনকারীর নিজের অথবা তার অভিভাবকের অর্থনৈতিক সামর্থের প্রমানপত্র দিতে হবে)
– মাতাপিতার সম্মতিপত্র (সাধারণত ৫০ টাকার স্ট্যাম্পে)
– মাতাপিতার বাংলাদেশী পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টের ফটোকপি
– পুলিশ ভেরিফিকেশন যা অবশ্যই স্বরাষ্ট্র অথবা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করে নিতে হবে (এটি নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গেলে খুব সহজেই সত্যায়িত করা যায়)
– শিক্ষাগত যোগ্যতার সকল সনদের মূলকপি ও ফটোকপির নোটারী করাতে হবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে (এটি প্রথমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে হবে এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সত্যায়িত কপি নিয়ে আবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়ে সত্যায়িত করতে হবে)

বি দ্রঃ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়ার আগে সকল সার্টিফিকেট সংশিষ্ট বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সত্যায়িত করে নিতে হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাউন্টারে (সচিবালয়ের ৯ নং কাউন্টার) সকালে জমা দিলে বিকেলে পাওয়া যায়। কিন্তু বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয়ে সত্যায়িত করার জন্য সময় লাগবে।
বিজনেস ভিসার জন্য আরো যা লাগবেঃ
– আমন্ত্রণকৃত কোম্পানীর বিজনেস রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (কোরিয়ার ট্যাক্স অফিস থেকে ইস্যু করা হয়)
– আমন্ত্রণকৃত কোম্পানীর আমন্ত্রণপত্র ও কোরিয়া থাকা অবস্থায় সকল সাপোর্ট দিবে এমন একটি সার্টিফিকেট
– আমন্ত্রণকৃত কোম্পানীর সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক (এলসি, আমদানী চুক্তি ইত্যাদি-যদি থাকে)
– আমন্ত্রণকৃত কোম্পানীর অফিশিয়াল প্যাডে ভিসা রিকোয়েস্টিং লেটার
– আমন্ত্রণকৃত কোম্পানীর কর্পোরেট সার্টিফিকেট অথবা ট্রেড লাইসেন্স সার্টিফিকেট
– আমন্ত্রণকৃত কোম্পানীর ইনকাম ট্যাক্স সার্টিফিকেট
– আমন্ত্রণকৃত কোম্পানীর ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও যিনি আবেদন করবেন তার ব্যক্তিগত ব্যাংক স্টেটম্যান্ট (সর্বশেষ ৬ মাস)
ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য আরো যা লাগবেঃ
– ভিসা রিকোয়েস্টিং লেটার
– কোরিয়ার ভ্রমণ পরিকল্পনা
– বিমান টিকেটের বুকিং স্লিপ
– হোটেল বুকিং স্লিপ/ যেখানে থাকবেন তার ঠিকানা এবং ওখানে যে থাকবেন তার প্রমাণপত্র
– ব্যক্তিগত অথবা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক স্টেটমেন্ট (সর্বশেষ ছয় মাস)
– আবেদনকারীর প্রতিষ্ঠানের বাণিজ্যিক সনদপত্র অথবা ট্রেড লাইসেন্স (যদি থাকে)
– আবেদনকারীর ইনকাম ট্যাক্স সার্টিফিকেট (যদি থাকে)
– আবেদনকারীর প্রতিষ্ঠান থেকে কাজে নিয়োগের ইপ্লয়মেন্ট সার্টিফিকেট
– আমন্ত্রণপত্র এবং কোরিয়ায় সাপোর্ট সার্টিফিকেট (যদি থাকে)
ইপিএস ভিসাঃ
ইপিএস ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বোয়েসেল সরবরাহ করবে এবং বোয়েসেল পুরো বিষয়টি তদারকি করে। সেক্ষেত্রে ইপিএস ভিসার আবেদনকারীগণ বোয়েসেলের নির্দেশনা মেনে চললেই হবে।
কোরিয়ান দূতাবাসের সময়সূচিঃ
কর্মদিবসঃ রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার
আবেদনপত্র গ্রহণঃ ৯টা-সাড়ে ১২টা
ডেলিভারি প্রদানঃ ৯টা-সাড়ে ১২টা এবং ২টা-৫টা
সাধারণত সাত দিনেই ভিসা প্রসেসিং সম্পন্ন হয়। তবে বিভিন্ন কারণে দেরিও হতে পারে। ভিসা সেকশন থেকে ডেলিভারী নেওয়ার জন্য ফোন করা হয়।
ভিসা ফিঃ সিংগেল (৯০ দিন পর্যন্ত) – ৩০ ডলারের সমপরিমাণ টাকা
সিংগেল (৯০ দিনের বেশি) – ৫০ ডলারের সমপরিমাণ টাকা
মাল্টিপল – ৮০ ডলারের সমপরিমাণ টাকা
কোরিয়ান দূতাবাসে ফোন/ইমেইল করে জেনে নিতে পারেন বিস্তারিতঃ
ঠিকানাঃ
বাসা নং ৪, মাদানী এভিনিউ, বারিধারা, ঢাকা। (আমেরিকান দূতাবাসের উত্তর পশ্চিম কোণে)
ফোন : (০২)৮৮১২০৮৮-৯০
ফ্যাক্স : (০২)৮৮২৩৮৭১
ইমেইলঃ embdhaka@mofat.go.kr অথবা consuldhaka@mofat.go.kr (ভিসা সেকশন )

ফ্রিতে কল করুন যেকোন মোবাইল নাম্বারে ইন্টারনেটে

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো। অনেকদিন পর টিউন করতে বসলাম। আসলে আজকাল তেমন সময় পাইনা। আমি হঠাত করে দারূণ একটি এন্ড্রয়েড এপের সন্ধান পেলাম যা খুব উপকারি। তাই ভাবলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করি। আজ আমি আপনাদের এমন একটি এপ উপহার দিব যা পেয়ে আপনাদের মন খুশিতে নাচতে থাকবে। এখন থেকে ফ্রি কল করতে পারবেন যেকুন মোবাইল নাম্বারে। ইন্টারনেট থেকেই কল করা যাবে। আপনি এপটি ডাউনলোড করে মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করুন। তাহলে পাবেন ৪০ক্রেডিট=২০মিনিট যা দিয়ে আপনি যেকুন নাম্বারে কথা বলতে পারবেন। ক্রেডিট শেষ হলে চিন্তা নেই ফ্রি ক্রেডিট ইয়ার্ণ করতে পারবেন। বেশি কথা বলবনা। আপনি নিজেই দেখুন।
এপটির বৈশিষ্ঠঃ
1. গ্রুপ মেসেজিং করতে পারবেন।
2. এন্ড্রয়েডের নতুন ভার্সন মাশ্ম্যালোতেও ভালো কাজ করবে।
3. কলের মান এবং ক্ষমতা অনেক ভালো
4. এন্ড্রয়েড এবং আইওএস এও ভালো কল হয়।
5. ফিক্সেড ডায়েল-প্যাড।
6. ফিক্সড রেফারাল বোনাস পয়েন্ট।
7. ফিক্সড মেসেজিং অন্য যে কুন ফোণ।
8. মাইক্রোফোন ইসসু এছাড়াও আরোও অনেক কিছু যা আপনারা নিজেরাই দেখে নিয়েন।
এপটির কয়েকটি স্কিনশট নিচে দেয়া হলঃ
প্রথমে এপটিতে ডুকলেই নিচের ছবির মত আসবে যেখানে ভাষা নির্বাচন করতে বলা হবে। আপনি যে ভাষাটি ভালো বোঝেন সিটি নির্বাচন করুন। যেহেতু বাংলা ভাষা নেই সেহেতু ইংলিশ দিতে পারেন
ভাষা নির্বাচন হয়ে গেলে ফোন নাম্বার চাইবে নিচের ছবির মত আপনি যে নাম্বার দিয়ে একাউন্ট করতে চান সেটা দিয়ে দিন। সেই ফন নাম্বার যদি আপনার ফোনেই থাকে তাহলে স্বয়ংক্রিয় ভাবে একাউন ভেরিফাই হয়ে যাবে। আর যদি অন্য মোবাইলে থাকে তাহলে মেসেজে একটা কোড যাবে সেটি সাবমিট করতে হবে
তারপর আপনাকে লিংগ নির্বাচন করতে বলা হবে নিচের ছবির মত যে আপনি নারি না পুরুষ
তারপ্র বলা হবে আপনার পেশা কি নিচের ছবির মত। আমি যেহেতু এখনও শিক্ষার্থী তাই আমি অটাই দিয়েছি। আপনি যা করেন তাই দিবেন।
তারপার আপনার বয়স নির্বাচন করতে হবে। বয়স নির্বাচন হয়ে গেলে ডায়েল-প্যাড আসবে আর আপনি কল করতে পারবে। আশা করি সবাই বুঝতে পেড়েছেরেছেএই এপটি এর আগে কেউ আপনাদের সাথে শেয়ার করেছে কিনা জানিনা। তবে আমি প্রথম শেয়ার করছি। কারো প্রয়োজন মনে হলে ডাউনলোড করতে পারেন।
Software Name: Nanu-free calls for everyone.Apk
অলে-স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে এখানে যান
প্লে-স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে কুন সমস্যা হলে এপটি নিচে থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।
Download: Nanu-free calls for everyone

বুধবার, ৩০ মার্চ, ২০১৬

অ্যাফিলিয়েট/ইন্টারনেট মার্কেটিং শিখুন

সম্প্রতি গুগলসহ সকল টপ সার্চ ইঞ্জিন গুলো তাদের এলগরিদমে ব্যাপক পরিবর্তন এনেছে, ফলে পুরানো প্রথাগত পদ্ধতিতে SEO, CONTENT ও VIDEO মার্কেটিং করে প্রোডাক্ট সেল অথবা CPA কনভার্সন কমিশন আয় করা বেশ কঠিন। আর নতুনদের ক্ষেত্রে পেইড ট্রাফিক এর জন্য পয়সা খরচ করা খুবই রিস্কি, অনেকের আবার ইনভেস্ট করার ইচ্ছা বা সামর্থ্য থাকে না।
—————————————————————————————-

‘প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রু’ একটি ১০০% ফ্রি স্টেপ বাই স্টেপ অ্যাফিলিয়েট/ইন্টারনেট মার্কেটিং ভিডিও টিউটোরিয়াল যা আপনাকে ২০১৬ সালের সবচেয়ে আপডেট ইন্টারনেট মার্কেটিং স্ট্রেটেজি শিখাবে। যেমন সঠিক অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট সিলেক্ট করা, প্রচুর অর্গানিক SEO ওয়েব ট্রাফিক আনা, ল্যান্ডিং পেজ থেকে ভিজিটরদের ইমেইল সংগ্রহ করে লিস্ট তৈরি, বিশেষ করে ইমেইল মার্কেটিং এর মাল্টি লেভেল অটো রেসপন্ডিং সিস্টেমের মাধ্যমে ভিজিটর এর ইন্টারেস্ট রিলেটেড নতুন নতুন প্রোডাক্ট/সিপিএ অফার অটো প্রোমোট করার কৌশল শিখাবে। এছাড়া নতুনদের জন্য প্রথম ভিডিও দুটিতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর বেসিক বিষয় গুলোর উপর বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। ফ্রি অফার চলাকালে রেজিস্ট্রেশন করলে বেশ কিছু মার্কেটিং-SEO টুলস এর ফ্রি এক্সেস পাওয়া যাবে (ইমেইল ভেরিফায়েড মেম্বার)।

online-courses1
Capture
হ্যালো বন্ধুরা, আমি ফাহাদ আমিন। পেশায় একজন ফুলটাইম ইন্টারনেট মার্কেটার। ইন্টারনেট মার্কেটিং জগতে আমার পথচলাটা খুব সুখকর, সহজ ছিল না। আমাকে কঠোর পরিশ্রম আর স্ট্রাগল এর মধ্যে শিখতে হয়েছে। তার কারন আমাদের দেশে কিংবা বাংলা ভাষায় শিখার পর্যাপ্ত রিসোর্স ছিল না (এখনও যে খুব বেশি আছে তা বলা যাবে না)। ইন্টারনেট মার্কেটিং কাজটাই এমন যেখানে কাজ করা আর শিখাটা একই সমান্তরালে চলতে থাকে, ব্যতিক্রম হলে হোঁচট খেতে হয়। আমি ইন্টারনেট মার্কেটিং নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই নতুন কিছু শিখি। ভিন্ন ভিন্ন মার্কেটারদের স্ট্রেটেজি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি এবং সেটা ইমপ্লিমেন্ট করি। যা মার্কেটার হিসেবে আমাকে বেশ পরিনত করেছে। তবে বেশীরভাগ ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটারদের ট্রেইনিং প্রোগ্রাম বা রিসোর্সগুলো অনেক ব্যয়বহুল, যা আমাদের দেশের অনেকেই কেনার সামর্থ্য রাখেনা। আর যারা একেবারে নতুন তাদের ইনভেস্ট ক্যাপাব্লিটি থাকেনা বললেই চলে।
যায়হোক, আমার এখন পর্যন্ত ১৫টারও বেশি রিসোর্স জানা/কালেকশান আছে, যারা অনেক ভালো মানের টিউটোরিয়াল/গাইডলাইন প্রোভাইড করে ফ্রিতে। আমার ইচ্ছে আছে সবগুলো রিসোর্সের সাথেই আপনাদের পরিছয় করিয়ে দেয়ার, যাতে করে চাইলে আপনারাও কাজে লাগাতে পারেন। আমি শুধু ফ্রি রিসোর্সগুলোই আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করবো। এরই ধারাবাহিকতায় আজকে বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় একটি রিসোর্স, প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রুর সম্পর্কে আপনাদের সাথে কিছু ইনফর্মেশন শেয়ার করবো। আশাকরি, তা আপনাদের কাজে লাগবে।

কি এই প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রু?

প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রু একটি কমপ্রিহেন্সিভ ১০০% ফ্রি ভিডিও ট্রেইনিং কোর্স যা থেকে আপনি সেলস বেজড ইন্টারনেট মার্কেটিং সম্পর্কে শিখতে পারবেন। ইন্টারনেটে নিজের কিংবা ক্লাইন্ট এর প্রোডাক্ট সেল করা অথবা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অন্যের প্রোডাক্ট সেল করে কমিশন আয় করা শিখবেন, যা তুলনামূলকভাবে অনেক সহজ।
Capture

প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রু থেকে আপনি কি কি শিখতে পারবেন?

    • প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রুর টোটাল পারসপেক্টিভ দেখতে ও বুঝতে পারবেন
    • কিভাবে একটা সফল ইন্টারনেট কেন্দ্রিক বিজনেস তৈরি করবেন
    • মাইন্ডসেট
    • প্রোডাক্ট সিলেক্ট করা আর প্রয়োজনীয় টুলস সিলেক্ট করা
    • স্ট্রেটেজিক ক্যামপেইং প্রস্তুত করা
    • কাস্টম ল্যান্ডিং পেজ (অপ্টিন পেজ) এবং মার্কেটিং ফানেল তৈরি করা
    • মার্কেটিং-এ সবচেয়ে স্ট্রেটেজিক/কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়া
    • একটা কাস্টম ডোমেইন খুঁজে বের করা এবং সেটাকে ফানেল আর অটোরেস্পন্ডার এর সাথে যুক্ত করা
    • অ্যাফিলিয়েট লিংক রেডি করা
    • কাস্টম ফানেলকে অ্যাফিলিয়েট অফার এর সাথে যুক্ত করা
    • আপনার প্রথম অটোরেস্পন্ডার ক্যামপেইং সেট করা
    • আপনার বিজনেস লঞ্চ করার পূর্বে ‘প্রি-ফ্লাইট’ চেকআপ করা
    • আপনার ক্যামপেইং ট্রাফিক ড্রাইভ করা আবং কমিশন আয় করা শুরু করা
    • ট্রাফিক
    • ট্রাফিক আর
    • ট্রাফিক
Capture

কেন এই প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রু (তাদের ভাষায়)?

ভিক এবং হাই ট্র্যাফিক অ্যাকাডেমি কত্রিক পরিচালিত প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রুর উদ্দেশ্য হল আপনাকে আপনার বিজনেস এর নেক্সট লেভেল-এ নিয়ে যাওয়া। ইন্টারনেট মার্কেটিংএ একেবারে নতুন এবং অভিজ্ঞ উভয়েই প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রু থেক শিখতে পারবে।
প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রু লক্ষ্য (তাদের ভাষায়)
    • আপনাকে আপনার প্রথম কমিশন আয় করতে সহযোগিতা করা
    • কিভাবে এই পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে বারবার আয় করা যায় তা শিখান
    • …এবং কিভাবে আপনার ইন্টারনেট বিজনেসকে স্কেল করা যায়, বিজনেস এর লক্ষ্য বাস্তবায়িত করা যায় এবং আপনার বিজনেসকে আরও বাড়ানো যায় তা শিখানো
প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রু ভিডিও ট্রেইনিং কোর্সটি ধারাবাহিকভাবে পর পর ১৪ দিনে আপনি শেষ করতে পারবেন এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। আপনাকে যা যা করতে হবে এবং যেভাবে করতে হবে তা আপনি ঠিক ভিক এর পিছনে বসে তাকে তার ল্যাপটপে করতে দেখে শিখবেন।
যখন আপনার একটি ভিডিও দেখা শেষ হবে, তখন পরের দিন পরবর্তী ভিডিওটি দেখার জন্য উন্মুক্ত হবে।
প্রতিদিনই আপনি পাবেন-
  • স্পেসিফিক ক্লিয়ার আউটকাম
  • ঐ দিনের জন্য স্পেসিফিক ট্রেইনিং
  • পরের দিনের জন্য নির্দিষ্ট অ্যাসাইন্মেন্ট
Capture

কারা আছে এই প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রুর পিছনে?

ইন্টারনেট মার্কেটিং বিশেষ করে আউটবাউন্ড মার্কেটিংএ বিশ্বের অনেক পরিচিত একটা নাম ভিক এবং তার প্রতিষ্ঠিত হাই ট্র্যাফিক অ্যাকাডেমির একটি উদ্যোগ এই প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রু। ভিক পৃথিবীর শীর্ষ মার্কেটারদের মধ্যে একজন। ভিক এর সাথে তার ব্যবসায়িক পার্টনার জেসন ম্যাকক্লেইন এই ট্রেইনিং প্রোগ্রামটিতে সহ-মেন্টর হিসেবে আছে, যার ইন্টারনেট বিজনেস বিশ্বে দীর্ঘ ২২ বছর এর এক্সপেরিয়েন্স আছে।
অভিজ্ঞ ও সফলতম এই দুই মার্কেটারকে মেন্টর হিসেবে পাওয়াটা নিঃসন্দেহে আপনার জন্য অসাধারন এক এক্সপেরিয়েন্স হবে।

প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রুর যে বিষয়গুলো আমি নিষেধ করবো

hggg
প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রু আপনাকে একসাথে ২৭টা ইনকাম স্ট্রিম বিল্ডআপ করা শিখানোর কথা বলবে। এটা করতে পারলে খারাপ হয়না। তবে আপনি এটা স্টার্ট করতে চাইলে হাই ট্র্যাফিক অ্যাকাডেমির এলিট মেম্বারশিপ কিনতে হবে, সাথে আরও কিছু অ্যাডিসনাল টুলস কিনতে হবে যা অনেক ব্যয়বহুল। তাছাড়া ২৭টা স্ট্রিম থেকে যেভাবে ইনকাম জেনারেট হবে তার মেথডটা হল পিরামিড স্কিমে, যেটা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বা এমএলএম টাইপ এর অনেকটা। যা করতে আমি আপনাদের নিষেধ করবো। তাছাড়া এতো টাকা খরচ করে টুলস কিনাও বুদ্ধিমানের কাজ হবে না, যদি আপনি একেবারেই নতুন হন।
হ্যাঁ তবে মার্কেটিং এর জন্য অতি প্রয়োজনীয় দুই/একটা টুলস আপনি নিতে পারেন, যেগুলো আপনি যেই লেভেল এর মার্কেটার হন না কেন আপনার লাগবেই। যেমন- উদাহরণ হিসেবে ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য় অটোরেস্পন্ডার এর কথা বলা যেতে পারে। উল্লেখিত দুইটা পয়েন্ট বাদ দিলে এই ফ্রি ট্রেইনিং প্রোগ্রামটি এক কথায় অসাধারন। আমাদের কাজই হবে ফ্রিতে ওদের মার্কেটিং কৌশল/মেথডগুলো শিখে নেয়া, যা অ্যাপলাই করে আপনি আপনার ক্লাইন্টের, বা নিজের অথবা অন্যের অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট প্রোমোট করে কমিশন আয় করতে পারবেন। ওদের প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করতে হবে এমন কোন কথা নেই।

কিভাবে এই কোর্সটি শুরু করবেন?

এই কোর্সটি শুরু করতে আপনাকে শুধু তাদের সাইটে রেজিস্ট্রেশন করলেই হবে। যেটা অতি সহজ। আপনি যদি কেবল ফেসবুকে পোস্ট করা বা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করা জানেন, তাহলে এটা করা আপনার জন্য কঠিন হবে না। তারপরও কিভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেন তা নিচে চিত্র সহকারে দেয়া হল।
Capture

চারটি অতি অতি সহজ স্টেপ-এ আপনি রেজিস্ট্রেশন কমপ্লিট করতে পারবেন।

স্টেপ ১ঃ প্রথমে Start Now 100% Free! লিখা বাটনটিতে ক্লিক করুন। (চিত্র নিচে)
start
স্টেপ ২ঃ দ্বিতীয় ধাপে আপনাকে নিচের ফর্মে আপনার নামের প্রথম অংশ, নামের শেষ অংশ, আপনার ইমেইল, একটি পাসওয়ার্ড এবং পুনরায় একই পাসওয়ার্ডটি দিয়ে Create My Free Account বাটনে ক্লিক করতে হবে। প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রু ইমেইল কনফারমেশান এর আপনার ইমেইলে একটি মেইল পাঠাবে।
sign-up-form (1)
Capture
স্টেপ ৩ঃ তৃতীয় ধাপে প্রোজেক্ট ব্রেকথ্রু থেকে পাঠানো ইমেইলটা আপনার ইমেইল ইনবক্স থেকে ওপেন করে নিচের ছবিতে লাল দাগ দিয়ে ঘেরা (CLICK HERE TO ACTIVE YOUR ACCOUNT NOW) বাটনটিতে ক্লিক করে আপনার ইমেইলটি কনফার্ম করতে হবে। আপনার রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া প্রায় শেষ।
email-confirmation
উল্লেখ্য, কোচিং প্রোগ্রামটিতে অ্যাক্সেস পেতে আপনাকে তাদের ইমেইল পাঠানোর ৩০ মিনিট এর মদ্ধেই আপনার ইমেইল অ্যাড্রেসটি কনফার্ম করতে হবে।
স্টেপ ৪ঃ সর্বশেষ এই ধাপে ইমেইল কনফারমেশান লিংকে ক্লিক করার পরে যে পেজ ওপেন হবে, তাতে নিচের লাল দাগ দিয়ে ঘেরা বক্সে আপনার ফোন নাম্বার দিলেই আপনার রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শেষ হবে।
final
Capture
বুম! লাইফ চেঞ্জিং অ্যাফিলিয়েট ভিডিও গাইড প্রোগ্রামে আপনাকে স্বাগতম। বিলিয়ন ডলারের ইন্টারনেট/অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং জগতে প্রবেশের জন্য এই প্রোগ্রামটাই যথেষ্ট হবে। আশাকরি আপনার সময় এবং প্রোগ্রাম থেকে শিক্ষাটাকে কাজে লাগাবেন।
পরবর্তীতে নতুন কোন রিসোর্স নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হব ইনশাআল্লাহ্‌।